Pure Store COLLECTIONS
Pure & Natural Organic Foods CATEGORIES
Explore our collection of 100% organic and chemical-free products to keep your family healthy.
MOST-TRY ESSENTIALS
FEATURED PRODUCTS
Discover what customers are raving about
আখরোট | Walnuts Akhrot | 500 gm
৳ 850.0
প্রতিদিন খান আখরোট, আর দূরে রাখুন শরীরের হাজারও সমস্যা...
আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈলাক্ত বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকেআখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল । এটি ফাইবার , আন্টিঅক্সিডেন্ট ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ আখরোট এর ভেতরে থাকা নানাবিধ উপাদান মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে উপকারী। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর থেকেই মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায় । এছাড়া গবেষণা বলছে দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ কমাতে আখরোটের ভূমিকা অনস্বীকার্য । তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক আখরোট খাওয়ার উপকারিতা – ১) হার্ট ভালো রাখে :- হার্ট সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ ভূমিকা পালন করে । এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে । ফলে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে যায় আর হার্ট সুস্থ এবং ভালো থাকে। ২) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমায় :- যারা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য চিকিৎসকরা আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । একটি গবেষণা মতে , যে নারীরা সপ্তাহে ২দিন ২৮ গ্রাম আখরোট খেয়েছে তাদের টাইপ- ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ কমে গিয়েছে । যদিও গবেষণাটি শুধু নারীদের ওপর করা হয়েছিল কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে ছেলেদের ক্ষেত্রেও কোনো হেরফের ঘটবে না। ৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ করে :- আখরোটে প্রোটিন , ফাইবার ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এর পরিমান যথাযথ ভাবে রয়েছে । এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে ‘গুড ফ্যাট ‘ বলা হয় , যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই আখরোট রাখবে । ৪) অনিদ্রা দূর করে :- আখরোটে মেলাটোনিন নামক এক প্রকার যৌগ থাকে । এই মেলাটোনিন ঘুমের পক্ষে বিশেষ সহায়ক । কারণ শরীরে মেলাটোনিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘুম ভালো হয়। যারা অনিদ্রা রোগে ভুগছেন তারা নিয়মিত আখরোট খেলে এর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ৫) স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে :- আখরোটে থাকে বায়োটিন ( ভিটামিন বি সেভেন ) যা চুলকে শক্তিশালী করে । এই ভিটামিন চুল পড়া কমিয়ে চুলের গোড়া মজবুত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৬) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে :- ত্বক উজ্বল ও টানটান রাখতে নিয়মিত আখরোট খান কারণ আখরোটে থাকে ভিটামিন ডি এবং প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে free radical এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না । ৭) মানসিক অবসাদ দূর করে :- আখরোট মানসিক অবসাদ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে । পুষ্টিবিদদের মতে , একমুঠো আখরোট কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায় । এই হরমোন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত । এছাড়া এতে থাকে ‘পলিঅ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ‘ যা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ অবস্থায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । তাই মনে অবসাদ এলে আখরোট অবশ্যই খেতে ভুলবে না। ৮) মস্তিস্ক ভালো রাখতে :- আখরোটে বেশ কয়েকটি নিউরোপ্রোটেক্টিভ যৌগ যেমন – ভিটামিন ই ,ফোলেট , মেলাটোনিন ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে আখরোট খাওয়া মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। আখরোট এ থাকা উপাদান পারকিনসন্স রোগ এবং আলজাইমার’স হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের ফাংশন ভাল রাখে । ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধ :- আখরোট খেলে তা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় বিশেষত অগ্ন্যাশয় , প্রস্টেট ও মলদ্বারের। আখরোটে থাকা গামা ,টোকোফেরল ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ইলেজিক গ্যালিক অ্যাসিড শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ১০) পেটের সমস্যা দূর করে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে :- পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যে খাবারগুলি থেকে শরীরে প্রোটিন আসে ,সেগুলিতে ফাইবারের পরিমান অত্যন্ত কম । আখরোটে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ১১) গর্ভাবস্থায় উপকারী :- গর্ভবতী নারী যাদের ডায়েটে উচ্চমাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তাদের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখা উচিত । এটি গর্ভের শিশুর এলাৰ্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে । ১২) হাড় শক্ত করে :- আখরোটে উপকারী ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে । আখরোট আর্থারাইটিস এর হাত এর হাত থেকেও মুক্তি দান করে থাকে । ১৩) দীর্ঘায়ু লাভ :- স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে , প্রতি সপ্তাহে তিন দিন আখরোট খেলে দীর্ঘ এবং সুস্বাস্থ্য জীবন উপভোগ করতে পারবে ।আখরোট এর মূল্য : প্রতি কেজি : ১,৪০০/- টাকা. ৫০০ গ্রাম ৭৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
লুরপাক সামান্য লবণাক্ত বাটার I LURPAK® SLIGHTLY SALTED BUTTER I 200 gm
৳ 775.0
বুলেট কফিতে ব্যবহৃত বিশ্বের ১ নম্বর বাটার লুরপাক।
THE BEST BUTTER IN THE WORLD
Lurpak has scooped the coveted first prize of best butter brand at the biannual 2018 World Championship Cheese Contest. Winning in the Salted Butter Category with a best in class score of 99.8 out of 100, Lurpak beat off competition from over 30 other leading butters to take the title.
As the world’s premier cheese, butter and yogurt competition, the accolades are awarded by 56 skilled technical judges and dairy scientists from around the world. With over 3,000 entries in 120 categories from 26 countries, the awards bring together the cream of the crop in dairy products in Wisconsin, USA.
Hanne Søndergaard, Executive Vice President of Marketing & Innovation at Arla, comments:
“We are delighted to achieve this global recognition for Lurpak. As a brand that has a real heritage of Danish excellence that only uses the very best natural ingredients, we strive to produce a world class product. Since 1901 we have been at the forefront of quality butter, setting the standard where only the very best is good enough.”
Produced in Denmark and sold in more than 75 countries, Lurpak boasts a global fanbase that spreads around the world. Blending traditional methods with state of the art technology at the Holstebro Dairy to produce the world class butter, Lurpak is made from all natural ingredients using 100% fresh milk.
Made with fresh cream and a sprinkling of salt – Lurpak® Butter has a legendary subtlety and freshness. It is perfect to mix, fry, drizzle and bake into all kinds of creations.
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
NUTRITIONAL INFORMATION(100G)
ENERGY 741 kcal 3049 kJ
FAT 81.5g CARBOHYDRATES 1.0g PROTEINS 1.0g FIBERS 0g SODIUM 0.47gINGREDIENTS:
Butter [milk]
Lactic culture [milk]
Salt
- লুরপাক বাটার সল্টেট (Lurpak Butter Salted) ২০০ গ্রাম ৫৫০ টাকা
- লুরপাক বাটার আন সল্টেট (Lurpak Butter Un-salted) ২০০ গ্রাম ৫৫০ টাকা::
ব্রাগ অর্গানিক আপেল সিডার ভিনেগার উইথ দি মাদার I Bragg Organic Raw Apple Cider Vinegar with the Mother I 473 ml
Rated 5.00 out of 5
৳ 950.0
আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার প্রথম সারিতে স্থান করে নিয়েছে Bragg তার অসাধারন স্বাস্থ্য উপকারীতার জন্য।বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত মেদ চর্বি, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নানান রোগে ভোগা বেশিরভাগ মানুষই আপেল সিডার ভিনেগারের বিষয়ে জানেন। তবুও চলুন জেনে নেই এর গুনাগুনের কথা-
• অর্গানিক আপেল, চিনি ও পানি পচিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার তৈরী হয়, এতে অন্তত ৫% Acetic Acid থাকে যাতে জন্ম নেয় দারুন সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়াই বন্ধু হয়ে কাজ করে আমাদের পাকস্থলীতে।
• ভিনেগার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে নানান প্রদাহ থেকে আমাদের রক্ষা করে।(Hippocrates - The Father of Modern Medicine)আধুনিক ঔষধের জনক হিপোক্র্যাটস নানান ক্ষতে এই ভিনেগার ব্যবহার করতেন আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে।
• এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
• নিয়মিত এই ভিনেগার সেবনের ফলে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।সুতরাং ডায়বেটিস এর রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত সুখবর।
• আপেল সিডার ভিনেগার শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা নিয়ে আর কোন সংশয় নেই। ইতিমধ্যে লাখো মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন তার প্রমান।
• ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
• প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ সেবনে শুধু ওজন কমে না, মেটাবলিজম বাড়ায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জোগান দেয়।
• নানান গবেষণায় দেখা গেছে ভিনেগার রক্তে বাজে কোলেস্টেরল কমায় ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, TG ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রনে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে আসে।
• হজমের সমস্যা মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।
• যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ভিনেগারের গুনে।
• এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ (ফাইবার) আছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক।
• খাবারে প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিব হিসেবে কাজ করে এই ভিনেগার।
• ত্বকের যত্নে এই ভিনেগার ব্যবহার করলে চমৎকার ফল পাবেন।
• শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
সারা পৃথিবীব্যাপী আপেল সিডার ভিনেগারের কদর শত শত বছর ধরে।অসংখ্য রেসিপিতে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে এর ব্যবহার হয়।
আপেল সিডার ভিনেগার কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এটি যেন অর্গানিক এবং মাদারযুক্ত হয়।আপনারা নিশচয়ই জানেন এই মাদার মানে হল ভিনেগারে থাকা জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া। আরও বেশি গুরুত্বপূর্ন হল দারুন চাহিদাসম্পন্ন এই পন্যটিও বাংলাদেশের ভেজালের ভিড়ে পরে গেছে।সেগুলো দেখতে একই হলেও নানান কেমিক্যাল ছাড়া আর কিছুই নয়।এসব কেমিক্যাল যদি আপনারা সেবন করেন তবে এর প্রভাব খুব খারাপ হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। সুতরাং সবাই সচেতন হবেন সেই আশাই করছি। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্যই আমাদের একমাত্র কাম্য।
১ - ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ১০০ - ২০০ মিলি পানিতে মিশিয়ে খেতে হয়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে খাবার খাওয়ার আগে খেলে ইনসুলিন স্পাইক কমাতে সাহায্য করে। দাঁতের এনামেল রক্ষায় স্ট্র ব্যবহার করা উচিত। এবং খাওয়ার পর ভালো ভাবে কুলি করে নিতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
- ব্রাগ অর্গানিক আপেল সিডার ভিনেগার উইথ দি মাদার ৪৭৩ মিলি ৯৫০ টাকা
- ব্রাগ অর্গানিক আপেল সিডার ভিনেগার উইথ দি মাদার ৯৪৬ মিলি ১,৫৫০ টাকা
কোল্ড প্রেস নারকেলের তেল I Cold Process Coconut Oil I 500 ML
Rated 5.00 out of 5
৳ 1,000.0
হোম মেইড এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল কেন খাবেন?
০১. ওজন কমাতে সাহায্য করে।
০২. শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
০৩. ভাল কোলেস্টরের উন্নতি করে।
০৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
০৫. কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
০৬. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রন করে।
০৭. হজমের সমস্যা দূর করে।
০৮. দাঁতের সমস্যা দূর করে ও মজবুত করে।
০৯. মস্তিস্ক রিলাক্স করতে সাহায্য করে।
১০. অনিদ্রা দূর করে।
হোম মেইড এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলকেন ব্যবহার করবেন?
০১. মাথার চুল পরা রোধ করে ও চুল গজাতে সাহায্য করে।
০২. ত্বকের আর্দ্রতা দূর করে।
০৩. চেহারায় বয়সের ছাপ দূর করে।
০৪. ব্যাথা প্রশমিত করে।
০৫. বলি রেখা দূর করে।
০৬. এটি নিশ্বাসের দূর্গন্ধ দূর করে।
০৭. ত্বকের আদ্রতা রক্ষায় নারকেল তেল বেশ উপকারী।
০৮. ত্বকের লাবন্য ফিরে আনে।
০৯. ঘামের দূর্গন্ধ দূর করে।
১০. নিয়মিত নারকেল তেল দিয়ে ম্যাসেজ করলে ত্বকের পানি শূন্যতা দূর করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্%E
হোম মেইড সরের ঘি I Homemade Sorer Ghee I 500 gm
Diet Essential, এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট ওয়েল, Natural Food, Natural Oil, পণ্য – ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির, পণ্য – ডাঃ মুজিবর রহমান
৳ 1,000.0
পিওর স্টোরের হোম মেইড খাঁটি ঘি চরাঞ্চলে চরের প্রাকৃতিক ঘাষ খাওয়া গরুর খাঁটি দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়
হোম মেইড খাঁটি ঘি ঘি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার যা প্লেইন মাখন বা অন্যান্য রান্নার তেলের সেরা বিকল্প। ঘি প্রচলিত খাবারের উপাদান হিসাবে রান্নায় ব্যবহারের জন্য আদর্শ চর্বি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। খাঁটি ঘি গরুর দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়। খাস ফুডের খাঁটি ঘিতে রয়েছে সিএলএ, ভিটামিন কে, বিউটারিক এসিড। সিএলএ অতিরিক্ত ওজন হ্রাস করার পাশাপাশি হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ভিটামিন কে আপনার মুখ এবং দাঁতকে মজবুত করতে সহায়তা করে, বিউটারিক এসিড আপনার পাচনতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। খাঁটি ঘি রেফ্রিজারেশন ছাড়াই বেশ কয়েক মাস ধরে সংরক্ষণ করা যায়।১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে তা আর্দ্র রাখে।
২. ভিটামিন এ থাকায় এটি চোখের জন্য ভালো। এটি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ঠিক থাকে।
৪. এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বলে অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তোলে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আছে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বাড়ে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
হোম মেইড খাঁটি ঘি কেনো ব্যবহার করবেন ?
১. রান্নার জন্য ঘি উৎকৃষ্ট মানের তেল।
২. এটিকে উচ্চ মাত্রায় তাপ দেওয়া হয়।
৩. উচ্চতর তাপমাত্রায় এর রাসায়নিক কাঠামো পরিবর্তিত হয়না।
৪. ঘি একটি পুষ্টিকর খাবার এবং এতে রয়েছে দ্রবণীয় ভিটামিন আকারে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট।
৫. গরুর দুধে গাস এবং লতা-পাতার নির্যাস রয়েছে এবং ঘি তে রয়েছে গরুর দুধের নির্যাস।
৬. ঘি তে ক্ষতিকারক ট্রান্স ফ্যাট বা হাইড্রোজেনেটেড তেল থাকে না, তাই ঘি হৃদরোগ এবং অন্যান্য স্বাস্থ সমস্যার কারণ হতে পারে না।
পিওর স্টোরের হোম মেইড ঘি কেন খাবেন ?
* পিওর স্টোরের খাঁটি ঘি চরাঞ্চলে চরের প্রাকৃতিক ঘাষ খাওয়া গরুর খাঁটি দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়।
* ঘি তৈরিতে কোনও রাসায়নিক বা ক্ষতিকারক উপাদান ব্যবহার করা হয় না।
* পিওর স্টোরের খাঁটি ঘি তে রয়েছে সিএলএ, ভিটামিন কে, বিউটারিক এসিড।
* অন্যান্য তেলের তুলনায় অর্ধেকেরও কম ব্যবহার করলেই এটি খাবারের স্বাদকে বাড়িয়ে তোলে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
কাঠের ঘানির কোল্ড প্রেস সরিষার তেল I Wood Processed Cold Press Mustard Oil I 1 Liter
Rated 4.67 out of 5
৳ 425.0
কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সঙ্গেই যেন মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর ওষুধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল। কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল যেমন প্রয়োজনীয় তেমন উপকারীও। ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষার ব্যবহার হয়ে আসছে। সরিষার তেল উদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। অন্ত্রে পাচকরস উৎপাদনে সাহায্য করায় হজমপ্রক্রিয়া দ্রুত হয়। এ ছাড়া একই প্রক্রিয়ায় ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সর্বজনীনভাবে কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেলের ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে যাঁরা অবগত আছেন, তাঁরা নিয়মিতই ব্যবহার করে চলেছেন কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেলল।
সরিষার তেল এর মূল্য :
কাঠের ঘানির কোল্ড প্রেস প্রিমিয়াম গ্রেড সরিষার তেল প্রতি লিটার : 390/- টাকা
ফাষ্ট প্রেস সরিষার তেল প্রতি লিটার : 290/- টাকা
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সঙ্গেই যেন মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর ওষুধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল। সরিষার তেল যেমন প্রয়োজনীয় তেমন উপকারীও। ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষার ব্যবহার হয়ে আসছে। সরিষার তেল উদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। অন্ত্রে পাচকরস উৎপাদনে সাহায্য করায় হজমপ্রক্রিয়া দ্রুত হয়। এ ছাড়া একই প্রক্রিয়ায় ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সর্বজনীনভাবে সরিষার তেলের ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে যাঁরা অবগত আছেন, তাঁরা নিয়মিতই ব্যবহার করে চলেছেন সরিষার তেল।
ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। বিভিন্ন ভোজ্য তেলের ওপর করা একটি তুলনামূলক সমীক্ষায় দেখা যায়, সরিষার তেল ৭০ শতাংশ হৃৎপিণ্ড–সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমায়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়।
এ ছাড়া সরিষা তেল ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে। যখন বুকে প্রয়োগ বা তার দৃঢ় সুবাস নিশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া হয়, এটা শ্বাসযন্ত্রের নালির থেকে কফ অপসারণেও সাহায্য করে। শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সরিষার তেল চুল ও ত্বকের যত্নেও কাজে লাগে।
সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমায়। সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এতে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রতি রাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।
উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে
সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত। তাই এটি ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ক্যানসার থেকে সুরক্ষাও প্রদান করে।
চুল পাকা রোধ করতে
সরিষা তেলের পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন, মিনারেল চুলের অকালপক্বতা রোধ করে থাকে। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এই তেল মালিশ করুন চুল এবং মাথার তালুতে যা আপনার চুল পাকা রোধ করবে।
ঠোঁটফাটা রোধ করে
ঠোঁট ফাটা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। অনেকের এই সমস্যা এত বেশি হয়ে থাকে যে লিপবাম কাজ করে না। অল্প একটু সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে লাগান। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁটফাটা রোধ করে ঠোঁট নরম কোমল করে তোলে। শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে সরিষার তেল ভালো কাজ করে। লিপবাম বা চ্যাপস্টিক—এগুলোর পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন।
কার্ডিওভাসকুলার উপকারিতা
সরিষার তেল মনোস্যাচুরেটেড ও পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ বলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে।
সতর্কতা
সরিষা তেল ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে জেনে নিতে হবে যে আপনার সরিষার তেল খাঁটি কি না? নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় সরিষার তেল কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু যেকোনো সরিষার তেল কি আমাদের জন্য উপকার বয়ে আনবে? মোটেও তা নয়। দোকানের খোলা সরিষার তেলে ভেজাল মিশ্রিত থাকে, যা ব্যবহার করলে নানা রকম অসুখ–বিসুখ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাঁটি সরিষার কেনার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।
লেখক: প্রধান পুষ্টিবিদ, বিআরবি হাসপাতাল, ঢাকা
* শতভাগ ভেজালমুক্ত।
* স্বাস্থ্যসম্মত এবং পুষ্টিকর।
* সর্বোচ্চ পর্যায়ের পরিশুদ্ধতার নিশ্চয়তা।
* আসল স্বাদ এবং গন্ধ আনার জন্য তেল আহরণের জন্য কাঠের ঘানি ব্যবহার করা হয়।
* নিজস্ব তত্ত্বাবধাণে সংগৃহীত।
কালোজিরার তেল I Black Cumin Seed Oil I 100 ML
৳ 250.0
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন, “তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে”। – তিরমিযি, বুখারি, মুসলিম।
নবী করিমের এই অমর বাণী আমরা সবাই জানি।
কালোজিরার উৎপত্তি
কালোজিরা একটি সপুষ্ক উদ্ভিদ জাতীয় ফলের অভ্যন্তরীণ বীজ। Ranunculaceae গোত্রের উদ্ভিদ হচ্ছে কালোজিরা। ইংরেজিতে কালো জিরা “Nijella seed” নামে পরিচিত এবং কালোজিরার তেল কে বলা হয় “Nijella Sativa Oil” । যার আদি নিবাস দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ গুলোতে। তবে বর্তমানে কম-বেশি প্রায় কালোজিরা বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে। কালোজিরার গাছ আকার ও আয়তনে লম্বায় ২০-৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। কালোজিরার গাছের ফুল ও ফল হয়ে থাকে। সাধারণত এর ফুলের রঙ হয় সাদা ও হালকা নীলাভ বিশিষ্ট্ হয়ে থাকে। ফুল গুলোর পাঁচটি করে পাপড়ি থাকে। কালোজিরার এই ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করা হয়। অপরদিকে কালোজিরার ফল গুলো শক্ত আবরণে বেষ্টিত থাকে । কালোজিরার ফলে পুংকেশরের সংখ্যা অনেক। ফল গুলোর গর্ভকেশর বেশ লম্বা হয়। বাংলা কার্তিক অগ্রহায়ণ মাসে এর ফুল ফোটে এবং শীতকালে ফল ধরে। ফলের আকার গোলাকার এবং প্রতিটি ফলে ২০-২৫ টি বীজ থাকে। এর বীজ গুলো কালো বর্ণের এবং আকৃতি প্রায় ত্রিকোণাকার। এর বীজগুলো একটি খোলসের ভিতরে থাকে। খোলসের ভিতরে অনেক বীজ থাকে।মূলত এই বীজ গুলোকে বলা হয় কালোজিরা। এই বীজ গুলো থেকে কালোজিরার তেল উৎপাদন করা হয়।
কালোজিরার তেলের পুষ্টিগুন
কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে মানব দেহের জন্য। এই তেলে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও ফ্যাট। কালোজিরার অন্যান্য উপাদানের মধ্যে রয়েছে নাইজেলোন, থাইমোকিনোন ও স্থায়ী তেল। এতে আরও রয়েছে আমিষ, শর্করা সহ ও প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড সমূহ । পাশাপাশি কালোজিরার তেলে আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-বি২, নিয়াসিন ও ভিটামিন-সি। এই তেলের মধ্যে আরও রয়েছে ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশকের বিভিন্ন উপাদান সমূহ। এতে রয়েছে ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন ও প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান সমূহ। এছাড়াও আরো রয়েছে এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।
কালোজিরার তেলের প্রাচীন ব্যবহার
কালোজিরার ব্যবহার অনেক পুরানো। সৃষ্টির শুরুর আদিকাল থেকে এখন পর্যন্ত কালোজিরা মসলা ও ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকালে দেখা যায়, কালোজিরাকে মানব দেহের জন্য মহৌষধ মনে করা হত । প্রাচীন কাল থেকে এখন আয়ুর্বেদিক, ইউনানি ও কবিরাজি চিকিৎসাতে ও কালোজিরার তেল ব্যাপক ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ অষ্টম শতাব্দিতে কালো জিরার তেল দ্বারা ব্রনকাইটস ও ডায়রিয়ার চিকিৎসা করা হতো ।
কালোজিরা তেল কেনো ব্যবহার করবেন?
*কালোজিরার তেল অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে এক চা চামচ পুদিনা পাতার রস বা কমলার রস কিংবা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরা তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার খেলে উপকার পাওয়া যায়।
* ১/২ চা চামচ কালোজিরা তেল মাথায় লাগালে এবং এক চা চামচ কালোজিরা তেলের সাথে সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে দিনে তিনবার করে ২/৩ সপ্তাহ খেলে মাথা ব্যথায় উপকার পাওয়া যায়।
* সর্দির সমস্যায় এক চা চামচ কালোজিরা তেল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩ বার খেলে উপকার পাওয়া যায়।
* বাতের ব্যথা দূরীকরণে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরা তেল দিয়ে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।
* এক চা চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তিলের তেল, এক চামচ কালোজিরা তেলের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে পাইলসের সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়।
* অনিয়মিত মাসিকের সমস্যায় কালোজিরা তেল দৈনিক ৩ বার খেলে কার্যকর উপকার পাওয়া যায়।
* এক চা চামচ কালোজিরা তেল সমপরিমাণ মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে আমাশয় সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়।
* শীতকালে ত্বকের যত্নে কালোজিরার তেল বডি লোশন হিসেবে ব্যবহার করে কার্যকর উপকার পাওয়া যায়।
* লিভারের সমস্যা দূরীকরণে এক গ্লাস ত্রিপলার শরবতের সাথে এক চা চামচ কালোজিরা তেল খেলে উপকার পাওয়া যায়।
* কালোজিরা তেল খেলে এবং নিয়মিত চুলের গোড়ায় মালিশ করলে চুল পড়া রোধে উপকার পাওয়া যায়।
* মাথায় এই তেল ব্যবহারে রাতের বেলায় শান্তিপুর্ণ ঘুম হয়।
পিওর স্টোরের কালোজিরা তেল কেনো ব্যবহার করবেন?
* সম্পূর্ণ ভেজালমুক্ত।
* যথাযথ পুষ্টিগুণের নিশ্চয়তা।
* নিজস্ব তত্ত্বাবধাণে প্রক্রিয়াজাতকৃত।
* খাঁটি উপাদান থেকে প্রস্তুতকৃত।
* ক্ষতিকর উপাদানের মিশ্রনমুক্ত।
* রাসায়নিকের ব্যবহার মুক্ত।
* স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে প্রস্তুতকৃত।
* খাঁটি কালোজিরা তেলের নিশ্চয়তা।
* নিজস্ব তত্ত্বাবধাণে গ্রাহকদের জন্য প্যাকেজিংকৃত।
কালোজিরা তেলের : মূল্য ১ লিটার ২,০০০/- টাকা , ৫০০ মি লি ১,০০০/- টাকা, ১০০ মি লি ২৫০/- টাকা
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
হিমালয়ান পিংক সল্ট I Himalayan Pink Salt I Rock Salt I 1 KG
৳ 300.0
হিমালয়ান পিংক সল্টের ইতিহাস :
হিমালয়ান সল্ট বা পিঙ্ক হিমালয়ান ক্রিস্টাল সল্ট বা গোলাপী লবণের কথা অনেকেই শুনে থাকবেন।হিমালয়ান সল্ট পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বিশুদ্ধ লবণ যা বিষাক্ত ও দূষিত পদার্থ মুক্ত। এটি এক প্রকার খনিজ লবণ । এটি ভারত থেকে চীণের যে প্রসারিত পর্বতশ্রেণী রয়েছে তার মধ্যে পাওয়া যায়।। এর মধ্যে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত “হিমালায় পর্বত” ও অন্তভুক্ত আছে। হিমালয় পর্বতশ্রেণী থেকে এই লবণের দেখা পাওয়া যায় বলে একে হিমালয়ান সল্ট বলা হয়। এতে গোলাপী,সাদা এবং লাল রং এর খনিজ উপাদান বিদ্যমান থাকায় এর রং গোলাপী দেখায়। এর পুষ্টিগুণ সাধারণ লবণের থেকে অনেক বেশী।এই লবণ হিমালয় পর্বত থেকে তৈরি হয় এবং সেখানে এটি “হোয়াইট গোল্ড” নামে সুপরিচিত। এই লবণের অনন্যতার কারণ হচ্ছে এর গোলাপি বর্ণ যা আয়রন অক্সাইডের উপস্থিতির জন্য হয়ে থাকে। একারণে এ লবণকে “পিংক সল্ট” ও বলা হয়।
প্রধানত হিমালয়ান সল্ট সোডিয়াম ক্লোরাইড নিয়ে গঠিত। তবে এতে সালফেট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, কপার, জিংক, সেলেনিয়াম, আয়োডিন এবং ফ্লোরাইডসহ প্রায় ৮০টির মত উপাদান থাকে। এই লবণের খনিজ উপাদানগুলো আঠালো গঠনে থাকে এবং মানুষের শরীরের কোষে খুব সহজেই শোষিত হতে পারে। খনিজ লবণে সমৃদ্ধ হওয়ায় এই লবণ শরীর ও মনের নিরাময়ে বিস্ময়কর ভাবে কাজ করে।
এই লবণ ঠাণ্ডা, জ্বর, ফ্লু, অ্যালার্জির বেশ কিছু রোগের হাত থেকে বাঁচায়। মাংসপেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে ।হিমালায়ান পিংক সল্ট রক্ত চাপ কমায়, ওজন কমায়, ত্বকের সমস্যা কমায়।
হিমালয়ান পিংক সল্টের বিস্ময়কর কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ
যদিও হিমালয় স্লট আর সাধারণ লবণ একই উপাদান দিয়ে তৈরি তবুও হিমালয়ের ক্রিস্টাল গঠন সাধারণ লবণের তুলনায় বড়। এর মানে হল এতে ১/৪ টেবিল চামচ পরিমাণে কম সোডিয়াম থাকে সাধারণ লবণের তুলনায়।
হিমালয়ান সল্ট ৮০+ খনিজ নিয়ে গঠিত যা পৃথিবীর মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়। এতে ৮৫% থাকে সোডিয়াম ক্লোরাইড আর ১৪% থাকে সালফেট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, খাবার সোডা, বরিক অ্যাসিডের সল্ট, স্ট্রনশিয়াম এবং ফ্লোরাইড মত খনিজ পদার্থ। এই সকল খনিজ়ের নিজস্ব কিছু গুণ আছে যা হিমালয়ান সল্টের মধ্যে ও বিদ্যমান। খনিজের গুণাবলী-
ডায়াবেটিস: রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখে সৈন্ধব লবণ। ফলে ডায়াবেটিস কমাতে ডায়েটে টেবল সল্টের বদলে রাখতেই পারেন এই সি সল্ট।
প্রতিদিনের রান্নায় সাদা লবণের পরিবর্তে এই লবণ ব্যবহার করুন। তবে সাদা লবণের চেয়ে কিছুটা কম পরিমাণে ব্যবহার করুন।
বিভিন্ন খাবারের উপর অল্প পরিমাণে এই লবণ ছিটিঁয়ে দিন এবং দেখুন খাবারের স্বাদের কি আমূল পরিবর্তন আসে। হিমালয়ান লবণ ফ্রুট সালাদ,সুশী, ভেজিটেবল সালাদ, বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা যায়। লেবুর সরবত বা তেতুঁলের সরবতের মধ্যে ব্যবহার করুন এই লবন, এটি আপনার খাবার মজাদার করার সাথে সাথে খাবারকে করবে স্বাস্থ্যকর। সকালে খালিপেটে এই জলের উপকারিতা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
শুনে অবাক হলেও স্নানেও এই লবণ ব্যবহার হয়! বাথটব বা বালতির পানিতে এক টুকরো হিমালয়ান লবণের চাক ছেড়ে দিন। এটি মাংস পেশীকে রিল্যাক্স করে। প্রাকৃতিকভাবে এতে রয়েছে পুষ্টি উপাদান যা ত্বকের চামড়া কুঁচকানো দূর করার সাথে সাথে মন ও শরীরকে রাখে সজীব আর প্রাণবন্ত।
১ কাপ পানিতে ২ চা চামচ হিমালয়ান লবন, ২ চা চামচ লেবুর রস ও সামান্য কুড়ানো লেবুর খোসা একসাথে মিশিয়ে পান করুন এবং দেখুন কিভাবে এক নিমিষে দূর হয়ে যায় আপনার মাইগ্রেইনের ব্যাথা।
হিমালয়ান সল্টের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।
১। শরীরের তরলের ভারসাম্য রক্ষা করেঃ
হিমালয়ান পিংক সল্টে বিভিন্ন ধরণের ইলেক্ট্রোলাইট থাকে যা শরীরের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরের কোষগুলোর কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য শরীরের আর্দ্রতা বজায় থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই লবণে উপস্থিত প্রধান ইলেক্ট্রোলাইটগুলো হচ্ছে সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্লোরাইড। এই ইলেক্ট্রোলাইটগুলো পানির চেয়েও দ্রুত শরীরে শোষিত হয়। একটি কাঁচের জারে ১ ইঞ্চি পরিমাণ হিমালয়ান ক্রিস্টাল সল্ট নিন। এর মধ্যে ২-৩ ইঞ্চি পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ঢেকে রাখুন সারারাত। সকালে এই দ্রবণটি থেকে ১ চা চামচ দ্রবণ নিয়ে ১ গ্লাস বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে পান করুন। তবে এই দ্রবণটি তৈরি করার সময় ধাতব ঢাকনা বা চামচ ব্যবহার করবেন না।
২। শরীরকে বিষমুক্ত হতে সাহায্য করেঃ
হিমালয়ান সল্ট গোসলের পানিতে ব্যবহার করলে শরীরের কোষগুলো পুনরুজ্জীবিত ও বিষমুক্ত হয়। এই লবণের খনিজ উপাদানগুলো পানিতে স্থানান্তরিত হয়। তাই যখন এই পানি দিয়ে গোসল করা হয় তখন শরীরের কোষ ও রক্তস্রোত থেকে বিষাক্ত পদার্থ বাহির হয়ে যায়।
৩। পরিপাক নালীকে পরিষ্কার করেঃ
প্রাকৃতিকভাবে পরিপাক নালীকে পরিষ্কার হতে সাহায্য করে পিংক সল্ট। এটি জোলাপ হিসেবে কাজ করে এবং পরিপাক তন্ত্রের জমে থাকা টক্সিনকে বর্জ্য পদার্থ হিসেবে বাহির হয়ে যাওয়ার জন্য সাহায্য করে।
৪। শরীরের pH এর ভারসাম্য রক্ষা করেঃ
হিমালয়ান সল্ট শরীরের ক্ষারীয় অবস্থা বজায় থাকতে সাহায্য করে। এটি দেহের তরলের হাইড্রোজেন আয়নের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। সীসা, মার্কারি ও আর্সেনিকের মত ভারী ধাতু শরীর থেকে বাহির করে দিতে সাহায্য করে।
৫। শ্বাসতন্ত্রের রোগ থেকে মুক্তি দেয়ঃ
সাইনুসাইটিস, অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস বা অ্যালার্জি থেকে নিরাময়ে সাহায্য করে হিমালয়ান সল্ট। শ্বসনতন্ত্রকে পরিষ্কার হতে ও ক্ষতিকর পদার্থ বাহির হয়ে যেতে সাহায্য করে। এই লবণের অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান অতিরিক্ত মিউকাসকে নরম ও আলগা হতে সাহায্য করে এবং মিউকোসিলিয়ারি পরিবহণের গতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই লবণের উপাদানগুলো ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে ক্ষতিগ্রস্থ টিস্যুকে নিরাময়ে সাহায্য করে। গরম পানিতে পিংক সল্ট দিয়ে এর ভাপ নিন।
এছাড়াও হিমালয়ান সল্ট দাঁতের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে, ব্লাড সুগার স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে, পেশীর সংকোচন প্রতিরোধ করে, ত্বকের প্রদাহ কমতে সাহায্য করে এবং ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
🔴 হিমালয়ান পিংক সল্ট 'এর মূল্য’এর মূল্য : প্রতি কেজি : ৩০০/- টাকা ।
🔴 হিমালয়ান পিংক সল্ট 'এর মূল্য’এর মূল্য : প্রতি কেজি পাউডার : ৫০০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
Product টি হাতে পাওয়ার পর বা যারা নিয়েছেন তাদের করণীয়ঃ
চাকটি মিনারেল পানিতে ধুইবেন । তারপর শুকাবেন । তারপর পরিষ্কার কাপড় দিয়ে পেচাবেন । হাতুড়ি বা শক্ত কিছু দিয়ে বারি দিবেন।ছোট ছোট টুকরাগুলো ব্লেন্ডার বা পাটায় পিষা দিয়ে use করবেন।
চিনা বাদামের তেল I Peanut Oil I 100 ML
৳ 150.0
বাদাম তেল খেলে কি হতে পারে জানা আছে?
শরীরকে সচল এবং রোগমুক্ত রাখতে যত ধরনের পুষ্টিকর উপাদানের প্রয়োজন পরে, তার বেশিরভাগই উপস্থিত রয়েছে বাদাম তেলে। তাই তো রোগ মুক্ত জীবন পেতে এই প্রকৃতিক উপাদানটিকে কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন। স্বাদে মিষ্টি এই তেলটিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় উপকারি ফ্যাট, যা হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কাজে আসে। সেই সঙ্গে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেল, যা নানা ভাবে শরীরের কাজে লাগে। প্রসঙ্গত, নিয়মিত এই তেলটি খাওয়া শুরু করলে যে যে শরীরিক উপকার পাওয়া যায়, সেগুলি হল...
১. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়:
হার্টকে চাঙ্গা রাখতে একটা বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে রক্তে যেন খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কোনও ভাবেই বেড়ে না যায়। আর এই কাজটি করতে কাজে লাগাতেই পারেন বাদাম তেলকে। কারণ এই তেলটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর উপকারি কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, বাদাম তেলে থাকা ভিটামিন ই-ও এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ভিটামিনটি হার্টের কর্মক্ষমতা এতটা বাড়িয়ে তোলে যে কোনও ধরনের কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
২. ডায়াবেটিস রোগকে দূরে রাখে:
শরীরে যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিনের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়, তখনই রক্তে সুগার লেভেল বাড়তে শুরু করে। নানা কারণে এমনটা ঘটতে পারে। কিন্তু নিয়মিত যদি বাদাম তেল খেতে পারেন, তাহলে কিন্তু এমন ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখিন হওযার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। কারণ বাদাম এবং বাদাম তেলে উপস্থিত নানা উপকারি উপাদান কোনও ভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। ফলে টাইপ- ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। আসলে বাদাম তেল খাওয়া মাত্র ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়তে শুরু করে। ফলে ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না।
৩. চুল ও বডি সফট করে:
চিনা বাদামের তেল চুল গুলা সফট করতে সাহায্য করে আরো অনেক গুনাগুন আছে চাইলে শরীরেও ব্যবহার করা যায় খুবই সুন্দর ভাবে বডি সফট করে ।
৪. কলোন এবং রেকটামের কর্মক্ষমতা বাড়ে:
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বাদাম তেল খাওয়া শুরু করলে শরীরের অন্দরে ফাইবার এবং অন্যান্য উপকারি উপাদানের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা রেকটাম এবং কলোনের পাশাপাশি সামগ্রিকভাবে ডায়জেস্টিভ সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে কলোন ক্যান্সারকে দূরে রাখতেও সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, চিকিৎসকেদের মতে রোজের ডেয়েটে বাদাম তেলকে অন্তর্ভুক্ত করলে ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রমের মতো রোগের প্রকোপ কমে যেতেও সময় লাগে না।
৫. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়:
স্ট্রেস, পরিবেশ দূষণ এবং অন্যান্য নানা কারণে কি ত্বকের হাল একেবারে বেহাল হয়ে গেছে? তাহলে তো বন্ধু আজ থেকেই রাত্রে শোয়ার আগে অল্প করে বাদাম তেল নিয়ে মুখে এবং সারা শরীরে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। দেখবেন ত্বকের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য ফিরে পেতে সময়ই লাগবে না। আসলে বাদাম তেলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেটিভ প্রপাটিজ একদিকে যেমন অতি বেগুনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে, তেমনি ত্বকের বয়স কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। প্রসঙ্গত, বাদাম তেলে উপস্থিত ভিটামিন এ, ব্রণর মতো ত্বকের রোগের প্রকোপ কমাতে যেমন সাহায্য করে, তেমনি ডার্ক সর্কেল এবং একজিমার মতো রোগের চিকিৎসাতেও বিশেষ ভূমিকা নিয়ে থাকে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
তিসির তেল I Flaxseed Oil I 100 ml
৳ 225.0
তিসি একপ্রকার গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। ইংরেজিতে যার বৈজ্ঞানিক নাম Linum Usitatissimum। মূলত শস্য বীজ হিসেবে তিসির চাষ করা হয় আমাদের দেশে। ফাল্গুন ও চৈত্র মাসে এই ফসল ঘরে তোলা হয়।
তিসি বীজ গাছের প্রতিটি অংশ আমাদের কাজে লাগে। যেমনঃ তিসির গাছের বাকল বা আঁশ থেকে আমরা লিনেন জাতীয় কাপড় তৈরি করি। তিসির ফুল দিয়ে নানা রকম ঔষুধি কাজে ব্যবহার করা হয়। তিসির ফল মানে তিসির বীজ থেকে আমরা তিসির তেল পেয়ে থাকি। সুতরাং তিসির প্রতিটি অংশ আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়।
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
তিসির তেল
তিসির তেল ১০০০ বছর আগে থেকে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। বলা যায়, মানুষের আদিম সভ্যতার শুরু সময় থেকে তিসির তেলের ব্যবহার শুরু হয় এবং তা এখনও বিদ্যমান আছে। মূলত ইউরোপের দেশ গুলোতে তিসির তেলের ব্যবহার অধিক ছিল।পরর্বতীতে তা এশিয়ার দেশ গুলোতে প্রসারিত হয়। বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের আধুনিকতার ছোঁয়ায় সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌছে যাচ্ছে খুব সহজেই।তিসির তেলের পুষ্টি-গুণ
তিসির বীজ থেকে তিসির তেলের পুষ্টি একই নয়। যেমনঃ তিসির বীজ থেকে আমরা ফাইবার ও জিংক পেয়ে থাকি। তিসির তেলের মূল পুষ্টি-গুণ হচ্ছে ওমেগা ফ্যাটি -৩ এসিড। যা আমরা সাধারণত মাছের তেল থেকে পেয়ে থাকি। এছাড়া আরও রয়েছে ALA( alpha linolenic acid), DHA, EPH এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা – ক্যারটিন, ভিটামিন -ই, কে, ফ্যাটি এসিড, লিপিড। উপরোক্ত এসিড সমূহ প্রতিদিন একজন র্পূর্ণ বয়স্ক মানুষের ১১০০ মিলি গ্রাম প্রয়োজন হয়। দৈনিক এক চা-চামচ তিসির তেল সেবন করার মাধ্যমে আপনি পাবেন *১২০ ক্যালরি *০.০১ গ্রাম প্রোটিন *১৩.৬ গ্রাম ফ্যাট *৭.৬ গ্রাম ওমেগা -৩ ফ্যাটি এসিড *২.১ গ্রাম ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিডস্বাস্থ্য উপকারিতায় তিসির তেল
স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তিসির তেল। নিয়মিত এই তেল সেবন করলে দেহের অনেক ক্ষতিকর জীবাণু বা মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যথাঃ ১) ওজন কমানোর জন্য বর্তমান সময়ে ডায়েট চার্টে তিসির তেল ডাক্তারগণ যুক্ত করতে বলেন। কারন আমাদের দেহের কোলন সিস্টেম উন্নত করে এবং পাকস্থলীর হজম কাজে সহয়তা করে। তাছাড়া শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। ২০১৫ সালে নিউট্রিশন জার্নালের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, ডায়েট প্ল্যানে তিসির তেল যুক্ত করলে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব হয়। ২) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে বর্তমানে আমরা সবাই কম-বেশি এই সমস্যা ভুগে থাকি। বেশির ভাগ সময় বাইরের খাবার খেয়ে পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় এবং পরে তা কোষ্ঠকাঠিন্য। তিসির তেল আপনার এই প্রতিদিনের সমস্যা থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করবে। ৩) ডায়রিয়া সমস্যার সমাধান অনেকেই আছেন ঘন ঘন ডায়রিয়ার আক্রান্ত হয়ে পড়েন। নিয়মিত তিসির তেল সেবন করলে এই সমস্যা দূর করবে। কারন তিসির তেল আপনার মেটাবলিজম সিস্টেম উন্নত করতে সাহায্য করে। ৪) ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই বর্তমান সময়ে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা নেতিবাচক হারে বেড়ে চলেছে। তিসির তেল আপনাকে প্রাকৃতিক ভাবে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করবে। বিশেষ করে ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে। ALA (alpha linolenic acid) যা শরীরে থাকা ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে বাধা দেয়। ২০১৫ সালে দ্যা জার্নাল নিউট্রিশন এন্ড ক্যান্সার সাপোর্ট এর এক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে, সস্তায় এবং কার্যকরি ভাবে ক্যান্সারের প্রতিরোধ তৈরি করা যায় নিয়মিত তিসির তেল খাওয়ার মাধ্যমে। ৫) হার্ট ভালো রাখে তিসির তেল হার্ট কে বিশষ ভাবে সুরক্ষা দেয়। কারন এতে থাকা Alpha linolenic acid হার্টকে সুস্থ রাখে এবং হার্টজনিত সকল রোগকে দূরে রাখে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন ১.৫ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে। তার ৫০ শতাংশ হার্টের স্বাস্থ্য ঝুকি কমে যায়। ৬) সোগেনস হ্রাস করে এই রোগটা সম্পর্কে আমরা হয়তো ভালো করে জানি না।সাধারণত এর লক্ষন হচ্ছে চোখের কোণা গুলো লাল হয়ে যায় এবং মুখের ভিতরটা শুকিয়ে যায়। পানি খেলেও তৃষ্ণা মেটেনা আর একটা সময় মুখের ভেতর দাতের মাড়ি গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে। ফলে ওরাল সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় শরীরের টিস্যু গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশ্বের প্রায় সাত লক্ষ লোক এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। আশার কথা হচ্ছে, নিয়মিত তিসির তেল সেবনে এই রোগ এর অনেকটা সমাধান করবে। ৭) কোলেস্টেরল কমায় তিসির তেল আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলের মাএা কমাতে সাহায্য করে। খারাপ কোলেস্টেরল LDL কে উল্লেখযোগ্য হারে কমায় তিসির তেলে থাকা ALA (alpha linolenic acid)। এক গবেষণায় দেখা যায়, হাই- কোলেস্টেরল একজন রোগী। যদি প্রতিদিন এক চা-চামচ তিসির তেল গ্রহন করেন তাহলে ১২ সপ্তাহের মধ্যে কোলেস্টেরল এর মাএা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ৮) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ঝুঁকি কমায় প্রায় প্রতিটি ঘরে একজন করে ডায়াবেটিক রোগী পাওয়া যাবে। বলতে সাধারণ একটি রোগ পরিনত হয়েছে ডায়াবেটিস। নিয়মিত তিসির তেল সেবনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। প্রি-ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা ও কিন্তু কম নয়। সেখানেও আপনাকে সাহায্য করবে তিসির তেল। দৈনিক ১৩ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে মাএ সপ্তাহের মধ্যে এই মারাত্মক ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন। তবে অতিরিক্ত মাএায় তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো নয়। সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে শ্রেয়। দামঃ প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা, ১,০০০ মিলি ৮০০ টাকা, ১০০ গ্রাম ২২৫/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::ভেন্নার তেল I রেড়ির তেল I ভেরেন্ডার তেল I ক্যাস্টর ওয়েল I Castor Oil I 100 ML
৳ 250.0
রেড়ির তেল বা ক্যাস্টর অয়েল কি?
হালকা হলুদ রঙের এই তৈলিক পদার্থ, মূলত রিসিনাস কমিউনিস্ট প্রজাতির উদ্ভিদের বীজ থেকে নিষ্কাশন এর মাধ্যমে তৈরি করা হয়।প্রাথমিক অবস্থায় এর মধ্যে বিষাক্ত এঞ্জাইম রেসিন থাকে যা ব্যবহার করা অত্যন্ত ক্ষতিকর।তাই হিটিং প্রসেসের মাধ্যমে এর বিষাক্ত প্রভাব কে ধ্বংস করে তবেই তাকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হয় । ক্রান্তীয় আবহাওয়ার সম্পূর্ণ এলাকা উল্লেখ্য আফ্রিকা এবং ভারতে এই তেল পাওয়া যায়।বহু প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত এই তেল শুধুমাত্র দৈনন্দিক কাজে নয় প্রাচীন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতেও বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হতো।
অন্যান্য নাম- আরান্ডি কা তেল ( হিন্দি ), আমুদামু ( তেলেগু ), এরান্ডলা তেলা ( মারাঠী ), আমানাক্ক এনি ( তামিল ), রেড়ির তেল ( বাঙ্গলা) ।
রেড়ির তেল একটি অতি সাধারণ এবং প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন ভেষজ তেল যা দৈনন্দিন নানান কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ত্বক , চুল ও স্বাস্থ্য সম্মৃদ্ধ এই প্রাকৃতিক উপকরণে আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এন্টিব্যাক্টেরিয়াল প্রপার্টিস (যা প্রদাহ হ্রাস করে , জীবাণু সংক্রমন কমায়)
রেড়ির তেলের (ক্যাস্টর অয়েল) পুষ্টির মান
- ওমেগা 3
- ওমেগা সিক্স ফ্যাটি আসিড ও
- ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান যা চুলের ফলিকল এবং ত্বককে পুষ্টি যোগায়।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।? ভেন্নার তেল’এর মুল্য : ?প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা। ?৫০০ মিলি ১,০০০/- টাকা । ?১০০ গ্রাম ২৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন :: ✆ 0170 700 1971 নম্বরে ————————————————————————————— ?ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন। ?ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD). ?অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ ১. আপনার নাম ও ঠিকানা (বিস্তারিত) বাড়ী # তলা # , রোড # , লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুল ২. আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে ২য় কন্টাক্ট মোবাইল নম্বর) ৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান [মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো] ========================================= ?ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৬০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)। ?ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১০০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)। ?ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলা হোম ডেলিভারি চার্জ ১৩০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)। ?ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ,নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। Bkash : 0170 700 1971/ 018 1200 1200 ( Personal ) Nagad : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal ) Rocket : 0170 700 19718 / 018 1200 1200 ( Personal ) ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. ) নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store) কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439 ?মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন :: ✆ 0170 700 1971 [সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে]
তিলের তেল I Sesame oil I 100 ML
৳ 200.0
তিলের তেল (Sesame oil) মূলত একটি এডিবল ভেজিটেবল অয়েল। রান্নায় এর ব্যবহার সচেয়ে বেশি হয়ে থাকে, তবে, সৌন্দর্য চর্চাতেও কিন্তু এর বেশ খ্যাতি রয়েছে। তিলের তেল বেশ উচ্চমাত্রায় পুষ্টিকর, কেননা এই তেল বেশি কিছু অ্যাসেনশিয়াল ভিটামিন যেমন- ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স ও ডি সমৃদ্ধ। পাশাপাশি এই তেলে আছে কপার, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। এছাড়াও তিলের তেলে রয়েছে ফ্যাটি এসিড। এর মধ্যে ৪১% লিনলিক এসিড, ৩৯% অলিক এসিড, ৮% পালমিটিক এসিড এবং ৫% স্টেরিক এসিড আছে।
স্বাস্থ্যরক্ষায় তিলের তেল
১) অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করে, নিয়মিত মাথার স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করতে হবে।
২) আথ্রাইটিস পেইন-এর ক্ষেত্রে এই তেল খাবার তেল হিসেবে ব্যবহার এবং মালিশ দুটোই করলে উপকার পাবেন।
৩) রান্নায় এই তেলের ব্যবহার ব্লাড প্রেশার কমায়।
৪) ডায়েটে এই তেলের ব্যবহার স্ট্রেস ও ডিপ্রেশন কমায়।
৫) রান্নায় তিলের তেলের ব্যবহার ইনসুলিন এবং গ্লুকোজ লেভেল ঠিক রাখে বলে ডায়াবেটিস-এর রোগীরা এটাকে নিয়মিত খাবারের তেল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
সৌন্দর্যচর্চায় তিলের তেল
১. স্কিনটোন ইভেন করতে
তিলের তেলে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান থাকায়, যাদের প্যাচি স্কিন বা ত্বকে দাগ ছোপ আছে, তারা দিনে দুই বার এই অয়েল হালকা করে ম্যাসাজ করে ১৫ মিনিট রেখে দিয়ে, গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিলে, স্কিনটোন অনেকটাই ইভেন হয়ে যাবে।
২. শুষ্ক ত্বকের যত্নে
এই তেল একটি অসাধারণ ময়েশচারাইজার। পাশাপাশি এতে ডিটক্সিফাইং উপাদান থাকায় শুষ্ক ডেড সেল দূর করে ত্বককে অসম্ভব সফট এবং হাইড্রেটেড করে তোলে। রাতে ঘুমুবার আগে দু ফোঁটা তিলের তেলের সাথে অন্য একটা হালকা তেল মিশিয়ে নেবেন, কেননা এই তেল অনেক ভারী হয়ে থাকে। চাইলে এই তেল আপনি আপনার পছন্দের ফেইস প্যাকেও লাগাতে পারেন, তবে খুব বেশি না, দুই থেকে তিন ফোঁটা পরিমাণে।
৩. ত্বকের রিঙ্কল দূর করতে
বয়স বিশের পরে তিলের তেল ব্যবহার শুরু করা উচিত। আর যদি আপনি আমার মত ২৫+ হয়ে থাকেন, তাহলে আজকে থেকেই এই তেল ব্যবহার শুরু করা উচিত। কেননা এই তেলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে বলে এটি অসাধারণভাবে অ্যান্টি-এজিং-এর কাজ করে। মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে এই তেল কয়েক ফোঁটা ভালোভাবে অ্যান্টিক্লক ওয়াইজ ম্যাসাজ করবেন। এরপরে গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে মুখের ওপর এক মিনিট পেতে রেখে মুছে ফেলুন।
৪. একনে সমাধান করতে
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় তিলের তেল একনে সমস্যাতেও দারুণ কাজ দেয়। আগে মুখটাকে উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়ে, ভালো করে মুছে, যেসব জায়গায় একনে আছে সেখানে লাগান। কিছুক্ষণ পরে ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুছে নেবেন। একটা কথা মনে রাখবেন- যেকোনো তেলই কিন্তু বিভিন্নভাবে আমাদের উপকার করে, কিন্তু তেল লাগিয়ে মুখে কখনোই রেখে দেয়া ঠিক না, কেননা তেল ধুলাবালি টেনে নেয়, তাই প্রয়োজনমত ব্যবহার করে মুছে ফেলতে হবে।
৫. সানবার্ন এবং ক্লোরিন বার্ন
শীতের মৌসুমে কক্সবাজার, সেন্ট মারটিন ঘুরে আসার পরে আয়নার দিকে আর তাকাতে মন চায় না কারো। এই সান বার্ন দূর করতে, গোসলের আগে ভালোভাবে তিলের তেল সারা শরীরে, যেমন হাত, পা, মুখ, গলা, ঘাড় যেসব জায়গায় বেশি সান বার্ন হয়েছে, সেখানে ভালোভাবে মালিশ করে, এরপরে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিন। এভাবে বেশ কয়েকদিন করলে ভালো উপকার পাবেন। এছাড়াও যারা নিয়মিত সুইমিং পুলে যান, তাদেরও ক্লোরিন পানিতে স্কিন-এর বেশ সমস্যা হয়। তাই সুইমিং পুলে নামার আগে এই তেল মেখে নিলে ক্লোরিন আপনার ত্বকের কোন ক্ষতিই করতে পারবে না।
৬. অকালে চুল পাকা রোধ করতে
অনেকের বয়স ত্রিশ ছুঁতে না ছুঁতেই চুল সাদা হওয়া শুরু করে দেয়। এই সমস্যা থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে তিলের তেল। নিয়মিত তিলের তেল মাথার স্ক্যাল্প-এ ম্যাসাজ করুন। তিলের তেল একটু ভারী বলে পুরো চুলে লাগাতে হলে অন্য কোন হালকা তেল যেমন অলিভ অয়েল বা নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে লাগাবেন। অকালে পেকে যাওয়া রোধের পাশাপাশি এটি চুলের রংকেও ডার্ক করে তোলে আস্তে আস্তে।
৭. উকুন দূর করতে
উকুন দূর করতে অনেকেই বিশেষ সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করেন যেগুলো উকুন দূর করার পাশাপাশি চুলকে ফ্রি-ভাবে রুক্ষ করে দেয়। ঘরোয়া রেমেডি হিসেবে, প্রয়োজন অনুযায়ী তিলের তেলের মধ্যে নিম পাতা নিয়ে, একটু মাইক্রোওভেন এ গরম করে নিয়ে বা চাইলে চুলায় গরম করতে পারেন, ভালকরে মাথার স্ক্যাল্প এ ঘসে ঘসে লাগান। পুরো চুলে ভালো করে লাগাতে হবে নইলে উকুন দূর হবে না। দু ঘণ্টা পরে শ্যাম্পু করে ফেলুন। নিয়মিত করলে উকুন দূর হবে প্লাস চুলে শাইন আসবে, রুক্ষতা নয়।
৮. খুশকি ও ফাঙ্গাস দূর করতে
লে খুশকির সমস্যা থাকলে বা কোনো রকম ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে থাকলে রোজ রাতে তিলের তেল মাথায় দিয়ে সকালে শ্যাম্পু করবেন। তেলটা কিভাবে বানাবেন? ছোটো এক কাপ তিলের তেল নিয়ে তাতে এক চা চামচ মেথি নিয়ে হালকা আঁচে তেলটা ৫ মিনিটের মত ফুটিয়ে নিয়ে সংরক্ষণ করুন। আশা করি দ্রুতই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
৯. হেয়ার ড্যামাজ থেকে বাঁচতে
নানারকম স্টাইলিং-এর কারণে চুল ড্যামেজ হয়ে থাকলে, একটা পাকা অ্যাভোকাডো ম্যাশ করে নিয়ে তাতে মেশান ৫ চামচ তিলের তেল (চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী এই পরিমাণ বাড়িয়ে নিতে পারেন)। এবার পুরো চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দু’বার করলে ভালো উপকার পাবেন।
১০. ডিপ কনডিশনিং করতে
২ টেবিল চামচ তিলের তেল নেবেন, এর সাথে নরমাল হেয়ার-এর জন্য একটা ডিম (অয়েলি হেয়ার-এর জন্য দুটো ডিমের সাদা অংশ এবং শুষ্ক চুলের জন্য দুটো ডিমের কুসুম) মিশিয়ে নিয়ে পুরো চুলে লাগিয়ে নিন। ত্রিশ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শ্যাম্পু করে নেবেন। সপ্তাহে দুইবার করলেই দেখবেন, মাস খানেকের মধ্যেই চুল সুন্দর হয়ে যাবে।
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971/018 1200 1200 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 /018 1200 1200 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 /018 1200 1200 ( Personal )
ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. )
নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store)
কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।দামঃ প্রতি লিটার ১,৫০০/- টাকা, ৫০০ মিলি ৭৫০ টাকা, ১০০ গ্রাম ২০০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
Load more products
Loading...