Features:
Brand: BESTASTEA
Type: Organic Green Tea (Whole leaf)
USDA Organic
Product: China
Origin: Fujian
Packed in China
Weight: 90g
Product Details:
An organic green tea can be consumed at any time of day to give you a burst of energy, boost your metabolism and boosts energy. Green tea is known as an antioxidant-rich beverage that supports weight loss and helps your body to burn fat.
Benefits:
Organic Green Tea helps you to lose weight.
Antioxidants may lower your risk of cancer.
Organic Green Tea can improve brain function.
Lower your risk of Alzheimer's & Parkinson's.
Lowers your risk of type-2 Diabetes.
This tea regulates cholesterol and high blood pressure.
Organic Green Tea is helpful for bone density and improves bone strength.
Moderate amounts of caffeine can provide a natural energy boost.
সেন্ট্রিফিউজ এক্সট্রাক্টেড অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল I Bio Zhen Centrifuge Extracted Organic Extra Virgin Coconut Oil I 500 ml
Centrifugal Extract অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলের উপকারিতা
Centrifugal Extract অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল একটি পুষ্টিকর তেল যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এটি প্রধানত স্যাচুরেটেড ফ্যাট নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে বেশিরভাগই মধ্যম-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড (MCFAs)। MCFAs শরীরে দ্রুত হজম হয় এবং শক্তির একটি দ্রুত উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
- এখানে অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলের কিছু নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে:
- ওজন কমাতে সহায়তা করে: MCFAs ক্ষুধা কমাতে এবং শরীরের মেদ হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে নারকেল তেল খাওয়ার ফলে ওজন কমাতে এবং পেটের চর্বি হ্রাস করতে সহায়তা করে।
- হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে: MCFAs HDL কোলেস্টেরল (ভাল কোলেস্টেরল) এর মাত্রা বাড়াতে এবং LDL কোলেস্টেরল (খারাপ কোলেস্টেরল) এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে: MCFAs মস্তিষ্কের কোষের প্রাচীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি মস্তিষ্কের শক্তির একটি উৎস হিসাবেও কাজ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে নারকেল তেল খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হতে পারে।
- ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে: MCFAs ত্বক এবং চুলের জন্য একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে। এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে, বলিরেখার উপস্থিতি কমাতে এবং চুলকে নরম এবং ঝলমলে করতে সাহায্য করতে পারে।
অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলের অন্যান্য সম্ভাব্য স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলির মধ্যে রয়েছে:
- প্রদাহ কমাতে
- স্থুলতার ঝুঁকি কমাতে
- টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে
- ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে
- অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল একটি সুস্থ তেল যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এটি নিরামিষ, কোলেস্টেরল-মুক্ত এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি রান্নার জন্য, স্কিন এবং চুলের যত্নের জন্য এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিদিন দিনে , ৪-৬ টেবিল চামচ হলুদের চা, ভিনেগারের পানি, গ্রিন টি, বুলেট কফিতে মিশিয়ে অথবা সরাসরি খাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
আখরোট | Walnuts Akhrot | 500 gm
প্রতিদিন খান আখরোট, আর দূরে রাখুন শরীরের হাজারও সমস্যা...
আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈলাক্ত বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকেআখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল । এটি ফাইবার , আন্টিঅক্সিডেন্ট ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ আখরোট এর ভেতরে থাকা নানাবিধ উপাদান মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে উপকারী। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর থেকেই মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায় । এছাড়া গবেষণা বলছে দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ কমাতে আখরোটের ভূমিকা অনস্বীকার্য । তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক আখরোট খাওয়ার উপকারিতা – ১) হার্ট ভালো রাখে :- হার্ট সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ ভূমিকা পালন করে । এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে । ফলে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে যায় আর হার্ট সুস্থ এবং ভালো থাকে। ২) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমায় :- যারা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য চিকিৎসকরা আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । একটি গবেষণা মতে , যে নারীরা সপ্তাহে ২দিন ২৮ গ্রাম আখরোট খেয়েছে তাদের টাইপ- ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ কমে গিয়েছে । যদিও গবেষণাটি শুধু নারীদের ওপর করা হয়েছিল কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে ছেলেদের ক্ষেত্রেও কোনো হেরফের ঘটবে না। ৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ করে :- আখরোটে প্রোটিন , ফাইবার ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এর পরিমান যথাযথ ভাবে রয়েছে । এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে ‘গুড ফ্যাট ‘ বলা হয় , যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই আখরোট রাখবে । ৪) অনিদ্রা দূর করে :- আখরোটে মেলাটোনিন নামক এক প্রকার যৌগ থাকে । এই মেলাটোনিন ঘুমের পক্ষে বিশেষ সহায়ক । কারণ শরীরে মেলাটোনিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘুম ভালো হয়। যারা অনিদ্রা রোগে ভুগছেন তারা নিয়মিত আখরোট খেলে এর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ৫) স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে :- আখরোটে থাকে বায়োটিন ( ভিটামিন বি সেভেন ) যা চুলকে শক্তিশালী করে । এই ভিটামিন চুল পড়া কমিয়ে চুলের গোড়া মজবুত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৬) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে :- ত্বক উজ্বল ও টানটান রাখতে নিয়মিত আখরোট খান কারণ আখরোটে থাকে ভিটামিন ডি এবং প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে free radical এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না । ৭) মানসিক অবসাদ দূর করে :- আখরোট মানসিক অবসাদ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে । পুষ্টিবিদদের মতে , একমুঠো আখরোট কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায় । এই হরমোন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত । এছাড়া এতে থাকে ‘পলিঅ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ‘ যা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ অবস্থায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । তাই মনে অবসাদ এলে আখরোট অবশ্যই খেতে ভুলবে না। ৮) মস্তিস্ক ভালো রাখতে :- আখরোটে বেশ কয়েকটি নিউরোপ্রোটেক্টিভ যৌগ যেমন – ভিটামিন ই ,ফোলেট , মেলাটোনিন ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে আখরোট খাওয়া মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। আখরোট এ থাকা উপাদান পারকিনসন্স রোগ এবং আলজাইমার’স হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের ফাংশন ভাল রাখে । ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধ :- আখরোট খেলে তা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় বিশেষত অগ্ন্যাশয় , প্রস্টেট ও মলদ্বারের। আখরোটে থাকা গামা ,টোকোফেরল ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ইলেজিক গ্যালিক অ্যাসিড শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ১০) পেটের সমস্যা দূর করে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে :- পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যে খাবারগুলি থেকে শরীরে প্রোটিন আসে ,সেগুলিতে ফাইবারের পরিমান অত্যন্ত কম । আখরোটে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ১১) গর্ভাবস্থায় উপকারী :- গর্ভবতী নারী যাদের ডায়েটে উচ্চমাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তাদের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখা উচিত । এটি গর্ভের শিশুর এলাৰ্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে । ১২) হাড় শক্ত করে :- আখরোটে উপকারী ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে । আখরোট আর্থারাইটিস এর হাত এর হাত থেকেও মুক্তি দান করে থাকে । ১৩) দীর্ঘায়ু লাভ :- স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে , প্রতি সপ্তাহে তিন দিন আখরোট খেলে দীর্ঘ এবং সুস্বাস্থ্য জীবন উপভোগ করতে পারবে ।আখরোট এর মূল্য : প্রতি কেজি : ১,৪০০/- টাকা. ৫০০ গ্রাম ৭৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
ইতালীয় আপেল সিডার ভিনেগার উইথ দি মাদার I Italiano Organic Raw Apple Cider Vinegar with the Mother I 1000 ml
আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার প্রথম সারিতে স্থান করে নিয়েছে Bragg তার অসাধারন স্বাস্থ্য উপকারীতার জন্য।বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত মেদ চর্বি, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নানান রোগে ভোগা বেশিরভাগ মানুষই আপেল সিডার ভিনেগারের বিষয়ে জানেন। তবুও চলুন জেনে নেই এর গুনাগুনের কথা-
• অর্গানিক আপেল, চিনি ও পানি পচিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার তৈরী হয়, এতে অন্তত ৫% Acetic Acid থাকে যাতে জন্ম নেয় দারুন সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়াই বন্ধু হয়ে কাজ করে আমাদের পাকস্থলীতে।
• ভিনেগার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে নানান প্রদাহ থেকে আমাদের রক্ষা করে।(Hippocrates - The Father of Modern Medicine)আধুনিক ঔষধের জনক হিপোক্র্যাটস নানান ক্ষতে এই ভিনেগার ব্যবহার করতেন আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে।
• এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
• নিয়মিত এই ভিনেগার সেবনের ফলে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।সুতরাং ডায়বেটিস এর রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত সুখবর।
• আপেল সিডার ভিনেগার শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা নিয়ে আর কোন সংশয় নেই। ইতিমধ্যে লাখো মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন তার প্রমান।
• ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
• প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ সেবনে শুধু ওজন কমে না, মেটাবলিজম বাড়ায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জোগান দেয়।
• নানান গবেষণায় দেখা গেছে ভিনেগার রক্তে বাজে কোলেস্টেরল কমায় ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, TG ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রনে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে আসে।
• হজমের সমস্যা মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।
• যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ভিনেগারের গুনে।
• এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ (ফাইবার) আছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক।
• খাবারে প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিব হিসেবে কাজ করে এই ভিনেগার।
• ত্বকের যত্নে এই ভিনেগার ব্যবহার করলে চমৎকার ফল পাবেন।
• শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
সারা পৃথিবীব্যাপী আপেল সিডার ভিনেগারের কদর শত শত বছর ধরে।অসংখ্য রেসিপিতে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে এর ব্যবহার হয়।
আপেল সিডার ভিনেগার কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এটি যেন অর্গানিক এবং মাদারযুক্ত হয়।আপনারা নিশচয়ই জানেন এই মাদার মানে হল ভিনেগারে থাকা জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া। আরও বেশি গুরুত্বপূর্ন হল দারুন চাহিদাসম্পন্ন এই পন্যটিও বাংলাদেশের ভেজালের ভিড়ে পরে গেছে।সেগুলো দেখতে একই হলেও নানান কেমিক্যাল ছাড়া আর কিছুই নয়।এসব কেমিক্যাল যদি আপনারা সেবন করেন তবে এর প্রভাব খুব খারাপ হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। সুতরাং সবাই সচেতন হবেন সেই আশাই করছি। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্যই আমাদের একমাত্র কাম্য।
১ - ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ১০০ - ২০০ মিলি পানিতে মিশিয়ে খেতে হয়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে খাবার খাওয়ার আগে খেলে ইনসুলিন স্পাইক কমাতে সাহায্য করে। দাঁতের এনামেল রক্ষায় স্ট্র ব্যবহার করা উচিত। এবং খাওয়ার পর ভালো ভাবে কুলি করে নিতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
কাঠ বাদাম-প্রিমিয়াম কোয়ালিটি I Almond-Premium Quality I 500 gm
কাঠ বাদাম
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
⊕ ⇒ কাঠ বাদাম’এর মূল্য
মিষ্টি কুমড়ার বীজ I Pumpkin Seeds I 500gm
মিষ্টি কুমড়া তো আমরা অনেকেই খাই। এটি যেমন সুস্বাদু তেমনি উপকারী। এগুলো জেনেই রাখা হয় খাদ্য তালিকায়। শুধু কুমড়াই নয়, এর বীজও কিন্তু খুবই উপকারী! কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, প্রোটিন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, কপার, ফসফরাসের মতো একাধিক উপাদান।
শুধু স্বাস্থ্যেরই উপকার করে না রূপচর্চাতেও কুমড়ার বীজ অত্যন্ত কার্যকরী! এ রকম বেশ কয়েকটি আশ্চর্য গুণ রয়েছে কুমড়ার বীজে। তা এবার জেনে নেওয়া যাক -
১. মিষ্টি কুমড়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক আর ম্যাগনেসিয়াম যা অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের যাবতীয় সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে।
২. এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক, ফাইটোকেমিক্যাল যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
৩. মিষ্টি কুমড়ার বীজে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড যা সুখানুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোনের নিঃসরণে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মেলাটোনিন আর সেরোটোনিন নিঃসৃত হতে সহায়তা করে যা অবসাদ কাটিয়ে শরীর, মন তরতাজা করে তুলতে সাহায্য করে।
৪. এর বীজে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিংক, ভিটামিন এ, বি আর ভিটামিন-কে যা চুল ও মাথার ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এই উপাদানগুলো চুল উজ্জ্বল ও ঘন করতে সাহায্য করে।
৫. প্রচুর পরিমাণে এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে কুমড়ার বীজে। যা শরীরে সিবাম নামক তেলের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
৬. মিষ্টি কুমড়ার বীজে থাকা সেরোটোনিন নামের রাসায়নিক উপাদান, যা স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে সাহায্য করে।
৭. মিষ্টি কুমড়ার বীজে রয়েছে ডাই-হাইড্রো এপি-অ্যান্ড্রোস্টেনেডিয়ন। যা পুরুষের প্রোস্টেটের সমস্যা প্রতিরোধ করে এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে।
৮. রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে মিষ্টি কুমড়ার বীজ। তাছাড়া মিষ্টি কুমড়ার বীজে থাকা ম্যাগনেশিয়াম রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।🔴 মিষ্টি কুমড়ার বিচি'এর মূল্য : ৫০০ গ্রাম ৬৫০/- টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
কাজু বাদাম – প্রিমিয়াম কোয়ালিটি I Raw Cashew Nuts – Premium Quality I 500 Gm
কাজু বাদাম
কাজু বাদাম খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ মনে হয় খুব কম-ই পাওয়া যাবে। মিষ্টান্নের সাথে মিশিয়ে অথবা ভেজে কিংবা এমনিই খাওয়া হয় এই বাদাম। পুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার দিক থেকেও কাজু বাদাম অনন্য। কেন খাবেন কাজু বাদাম? আসুন চট জলদি জেনে নেই কাজু বাদামের গুণ সম্পর্কে- কাজু বাদামে রয়েছে প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, কপার, ক্য়ালসিয়াম, ম্য়াগনেশিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, জিঙ্ক এবং আরও নানাবিধ খনিজ এবং ভিটামিন যা নানাভাবে আমাদের শরীরের জন্য উপকারি। ১) ক্যান্সার প্রতিরোধক- কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ক্যান্সার সেলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার পাশাপাশি টিউমার গড়ে উঠতেও বাধা দেয়। কাজু বাদামে থাকা প্রম্যান্থোসায়ানিডিন নামে একটি উপাদান এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। মরণব্যাধি এই রোগ থেকে প্রতিরক্ষা হিসেবে ভিজানো কাজু বাদাম ভীষণ উপকারি। পাশাপাশি শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৃদ্ধি করে ত্বককে করে সুন্দর আর বয়সের ছাপ থেকে রাখে দূরে। ২) রক্তচাপ রাখবে নিয়ন্ত্রণে- দৈনন্দিন জীবনের চাপ আর খাদ্যাভাসের কারণে রক্তচাপ ওঠা-নামা এখন সবার জন্য সাধারণ সমস্যায় পরিণত হয়েছে। এই রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। এই বাদামে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এর পাশাপাশি হৃদরোগ থেকেও রক্ষা করতে কাজ করবে এই কাজু বাদাম। ৩) কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়- আমাদের শরীরে রয়েছে দুই ধরনের কোলেস্টেরল- ভালো এবং খারাপ। কাজু বাদামের ওলিসিক নামের এক ধরনের মোনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে দারুণভাবে। ৪) ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখে- কারণ একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে যে কাজু বাদামে উপস্থিত প্রোটিন এবং ফাইবার রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, বৃদ্ধি করে শরীরের কর্মক্ষমতা। নিয়মিত বাদাম তাই ডায়াবেটিস-এ আক্রান্ত রোগীর জন্য ভীষণ উপকারি। ৫) ওজন কমাতে সাহায্য করে- কাজু বাদামে থাকা ফাইবার আমাদের অতিরিক্ত খাবারের প্রবণতা কমাতে সাহায্য করে, ক্ষুধা কমায়। ফলে নিয়মিত কাজু বাদাম ওজন কমাতে সাহায্য করে। ৬) সুন্দর চুল ও দাঁতের জন্য কাজু বাদাম- কাজু বাদামে থাকা কপার চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, চুলকে করে গোড়া থেকে মজবুত। কপার শরীরের অন্দরে এমন কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়, যা চুলের কালো রংকে ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। পাশাপাশি মুখগহবরের নানা রোগ প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কাজু বাদাম। ফলে দাঁত থাকে সুরক্ষিত। ৭) অ্যানিমিয়ার প্রকোপ কমাতে- কাজু বাদাম শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমাতে সাহায্য করে। লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বৃদ্ধি করে অ্যানিমিয়া থেকে দূরে রাখে। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ।বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
সূর্যমুখীর বীজ I Sunflower Seeds I 500gm
সূর্যমুখী ফুল এর রূপ ও সূর্যমুখী বীজ এর গুন দুই দিকেই সে অতুলনীয়। সূর্যমুখীর তেলের গুন জানলেও অনেকেই সূর্যমুখীর বীজের উপকারিতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ রুপে জানি না আমরা।
১। সূর্যমুখী বীজ হজমে সহায়তা করে।
২। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে সূর্যমুখী বীজ।
৩। সূর্যমুখীর বীজের উপাদান ম্যাগনেসিয়াম আপনার রক্তচাপ কমিয়ে রক্তনালীকে শিথিল রাখতে সহায়তা করে।
৪। সূর্যমুখী বীজ রক্তে শর্করার পরিমাণ হ্রাস করে। এর এন্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী।
৫। সূর্যমুখী বীজ হাড় মজবুত করে , আপনার হাড়ের কাঠামো শক্তিশালী করে তোলে, জয়েন্টে সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
৬। ওজন হ্রাস বরাবরই এক দীর্ঘ যাত্রা। আপনার এ যাত্রা কিছুটা সহজ করে দিবে এ ছোট বীজটি।এটি যেমন পুষ্টিকর তেমন দীর্ঘ সময় আপনার পেটকে পরিপূর্ণ রাখে।
৭।সূর্যমুখী বীজ মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।
সূর্যমুখী ফুল এ রয়েছে ট্রিপটোফেন নামক এ্যামিনো এসিড যা শরীরে সেরোটোনিন রিলিজ করে। এটি মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে এছাড়াও হতাশা ও মানসিক চাপ কমায়। ফলে অ্যাংজাইটি এ্যাটকের মত ভয়াবহ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ মেলে।
৮। সূর্যমুখীর বীজে প্রচুর পরিমান ভিটামিন ই পাওয়া যায়। যা আপনার ত্বকের এজিং প্রসেসকে ধীর করতে সহায়তা করে। এছাড়া রেডিকাল ক্ষতি, সূর্য রশ্মি এবং বিভিন্ন ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে।
৯। রুক্ষ চুলের সমস্যা নিয়ে ভোগান্তির শেষ নেই। এর ওমেগা৬ চুলের হারিয়ে যাওয়া আর্দ্রতা পুনরুদ্ধার করে। চুলকে কোমল আর প্রানোজ্জ্বল করে তুলে।
১০। এই বীজে উপস্থিত ভিটামিন বি৬ আপনার চুল পরা বন্ধ করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।⊕ ⇒ সূর্যমুখী বীজ'এর মূল্য : ? সূর্যমুখী বীজ'এর মূল্য ৫০০ গ্রাম ৬৫০/- টাকা ? সূর্যমুখী বীজ'এর মূল্য ১ কেজি ১,৩০০/- টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল I Naturrel Organic Extra Virgin Coconut Oil I 500 ml
ন্যাচারেল অর্গানিক ১০০% এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল হল একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় তেল যা মাঝারি-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইডস (এমসিটি) ধারণ করে, যা একজনের metabolism এবং immune system এর জন্য উপকারী। ভার্জিন নারকেল তেল তার মনোরম সুবাস এবং স্বাদের পাশাপাশি এটি স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, মাঝারি-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ ।
ভার্জিন কোকোনাট অয়েল তৈরি হয় নারিকেল থেকে কোনরকম বাইরের তাপ ছাড়া। সাধারণ নারিকেল তেলের মতো কোনো ধরনের পরিশোধন বা ব্লিচিং ভার্জিন কোকোনাট অয়েল তৈরিতে করা হয় না। এমনকি কোনো ধরনের কেমিক্যালও ব্যবহার করা হয় না। তাই এতে এন্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ সাধারণ নারিকেল তেলের তুলনায় বেশি থাকে। ভার্জিন কোকোনাট অয়েল ফ্রেশ অ্যারোমা, শক্তিশালী ফ্যাটি এসিড ও প্রয়োজনীয় ভিটামিনের কারণে এর উপযোগিতা অনেক বেশি
নারকেল তেলের উপকারিতা:
১. ওজন কমাতে
২. হজম শক্তি বাড়াতে
৩. খিঁচুনি কমায়
৪. ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে
৫. হৃদযন্ত্র সম্পর্কিত রোগে
৬. অ্যালজাইমার নিরাময়ে সাহায্য
৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
৮. দাঁতের যত্নে
৯. হাড়ের গঠনে
১০. আর্থারাইটিস নিরাময়
১১. কিডনির সমস্যা রোধে
১২. খিদে নিয়ন্ত্রণ
১৩. ফাঙ্গাল সংক্রমণ প্রতিরোধ
প্রতিদিন দিনে , ৪-৬ টেবিল চামচ হলুদের চা, ভিনেগারের পানি, গ্রিন টি, বুলেট কফিতে মিশিয়ে অথবা সরাসরি খাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
হিমালয়ান পিংক সল্ট I Himalayan Pink Salt I 500 g
হিমালয় পর্বতশ্রেণীর নীচে 250 মিলিয়ন বছর আগে গঠিত, হিমালয়ান রক সল্টে মানবদেহের পুষ্টির জন্য আশ্চর্যজনক 84 খনিজ এবং ট্রেস উপাদান রয়েছে। আমাদের রক লবণ 100% প্রাকৃতিক এবং সম্পূর্ণরূপে বিষ এবং রাসায়নিক থেকে মুক্ত free এই খনিজ ঘন গোলাপী নুনটি কেবলমাত্র হিমালয় পর্বতমালার মধ্যেই পাওয়া যায় বলে এই পৃথিবীর সবচেয়ে পরিষ্কার এবং বিশুদ্ধ নুন হিসাবে ব্যাপকভাবে বিবেচিত হয়।
যখন আপনি আপনার সাধারণ টেবিল লবণের গোলাপী দ্রবণ দিয়ে প্রতিস্থাপন করেন তখন আপনার দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ৮৪ খনিজগুলির একটি আধান উপভোগ করুন
মানব দেহকে ডিটক্সাইফাই করতে রক লবণের সমাধান ব্যবহার করুন। কার্যকর ডিটক্সিফিকেশন এলে জল অনিবার্য। সমৃদ্ধ খনিজ উপাদানের সাথে গোলাপী শিলা লবণ একটি বাহন হিসাবে কাজ করে যা সুস্থ কোষ থেকে রক্ত প্রবাহে বিষাক্ত পদার্থের কার্যকর স্থানান্তর করতে দেয়, যেখানে তাদের পরে দেহব্যবস্থা থেকে বের করে দেওয়া হয়।
প্রস্তাবিত ব্যবহার স্বাদযুক্ত খাবারের জন্য স্বাস্থ্যকর পছন্দ হিসাবে ব্যবহার করুন। বা আপনার দিনটিকে পুনরায় প্রাণবন্ত করতে স্নানের নুন হিসাবে ব্যবহার করুন। আপনার সাধারণ টেবিল লবণের পরিবর্তে গোলাপী রক লবণ বা সামুদ্রিক লবণের বদলে ব্যবহার করুন।
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
Nutritional Information
Serving Size: 4g Sodium Chloride 98.68% Potassium 0.14% Magnesium 0.07% Calcium 0.07% Iron 2.5ppm Copper 0.85 ppm Iodine 33ppm Mangasnese 1.5ppmঅর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
অর্গানিক গ্রিন টি I Organic Green Tea I 90 gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
ব্রাগ অর্গানিক আপেল সিডার ভিনেগার উইথ দি মাদার I Bragg Organic Raw Apple Cider Vinegar with the Mother I 946 ml
আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার প্রথম সারিতে স্থান করে নিয়েছে Bragg তার অসাধারন স্বাস্থ্য উপকারীতার জন্য।বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত মেদ চর্বি, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নানান রোগে ভোগা বেশিরভাগ মানুষই আপেল সিডার ভিনেগারের বিষয়ে জানেন। তবুও চলুন জেনে নেই এর গুনাগুনের কথা-
• অর্গানিক আপেল, চিনি ও পানি পচিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার তৈরী হয়, এতে অন্তত ৫% Acetic Acid থাকে যাতে জন্ম নেয় দারুন সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়াই বন্ধু হয়ে কাজ করে আমাদের পাকস্থলীতে।
• ভিনেগার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে নানান প্রদাহ থেকে আমাদের রক্ষা করে।(Hippocrates - The Father of Modern Medicine)আধুনিক ঔষধের জনক হিপোক্র্যাটস নানান ক্ষতে এই ভিনেগার ব্যবহার করতেন আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে।
• এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
• নিয়মিত এই ভিনেগার সেবনের ফলে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।সুতরাং ডায়বেটিস এর রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত সুখবর।
• আপেল সিডার ভিনেগার শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা নিয়ে আর কোন সংশয় নেই। ইতিমধ্যে লাখো মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন তার প্রমান।
• ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
• প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ সেবনে শুধু ওজন কমে না, মেটাবলিজম বাড়ায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জোগান দেয়।
• নানান গবেষণায় দেখা গেছে ভিনেগার রক্তে বাজে কোলেস্টেরল কমায় ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, TG ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রনে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে আসে।
• হজমের সমস্যা মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।
• যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ভিনেগারের গুনে।
• এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ (ফাইবার) আছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক।
• খাবারে প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিব হিসেবে কাজ করে এই ভিনেগার।
• ত্বকের যত্নে এই ভিনেগার ব্যবহার করলে চমৎকার ফল পাবেন।
• শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
সারা পৃথিবীব্যাপী আপেল সিডার ভিনেগারের কদর শত শত বছর ধরে।অসংখ্য রেসিপিতে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে এর ব্যবহার হয়।
আপেল সিডার ভিনেগার কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এটি যেন অর্গানিক এবং মাদারযুক্ত হয়।আপনারা নিশচয়ই জানেন এই মাদার মানে হল ভিনেগারে থাকা জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া। আরও বেশি গুরুত্বপূর্ন হল দারুন চাহিদাসম্পন্ন এই পন্যটিও বাংলাদেশের ভেজালের ভিড়ে পরে গেছে।সেগুলো দেখতে একই হলেও নানান কেমিক্যাল ছাড়া আর কিছুই নয়।এসব কেমিক্যাল যদি আপনারা সেবন করেন তবে এর প্রভাব খুব খারাপ হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। সুতরাং সবাই সচেতন হবেন সেই আশাই করছি। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্যই আমাদের একমাত্র কাম্য।
১ - ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ১০০ - ২০০ মিলি পানিতে মিশিয়ে খেতে হয়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে খাবার খাওয়ার আগে খেলে ইনসুলিন স্পাইক কমাতে সাহায্য করে। দাঁতের এনামেল রক্ষায় স্ট্র ব্যবহার করা উচিত। এবং খাওয়ার পর ভালো ভাবে কুলি করে নিতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।