হিমালয়ান পিংক সল্ট I Himalayan Pink Salt I Rock Salt I 1 KG
হিমালয়ান পিংক সল্টের ইতিহাস :
হিমালয়ান সল্ট বা পিঙ্ক হিমালয়ান ক্রিস্টাল সল্ট বা গোলাপী লবণের কথা অনেকেই শুনে থাকবেন।হিমালয়ান সল্ট পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বিশুদ্ধ লবণ যা বিষাক্ত ও দূষিত পদার্থ মুক্ত। এটি এক প্রকার খনিজ লবণ । এটি ভারত থেকে চীণের যে প্রসারিত পর্বতশ্রেণী রয়েছে তার মধ্যে পাওয়া যায়।। এর মধ্যে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত “হিমালায় পর্বত” ও অন্তভুক্ত আছে। হিমালয় পর্বতশ্রেণী থেকে এই লবণের দেখা পাওয়া যায় বলে একে হিমালয়ান সল্ট বলা হয়। এতে গোলাপী,সাদা এবং লাল রং এর খনিজ উপাদান বিদ্যমান থাকায় এর রং গোলাপী দেখায়। এর পুষ্টিগুণ সাধারণ লবণের থেকে অনেক বেশী।এই লবণ হিমালয় পর্বত থেকে তৈরি হয় এবং সেখানে এটি “হোয়াইট গোল্ড” নামে সুপরিচিত। এই লবণের অনন্যতার কারণ হচ্ছে এর গোলাপি বর্ণ যা আয়রন অক্সাইডের উপস্থিতির জন্য হয়ে থাকে। একারণে এ লবণকে “পিংক সল্ট” ও বলা হয়।
প্রধানত হিমালয়ান সল্ট সোডিয়াম ক্লোরাইড নিয়ে গঠিত। তবে এতে সালফেট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, কপার, জিংক, সেলেনিয়াম, আয়োডিন এবং ফ্লোরাইডসহ প্রায় ৮০টির মত উপাদান থাকে। এই লবণের খনিজ উপাদানগুলো আঠালো গঠনে থাকে এবং মানুষের শরীরের কোষে খুব সহজেই শোষিত হতে পারে। খনিজ লবণে সমৃদ্ধ হওয়ায় এই লবণ শরীর ও মনের নিরাময়ে বিস্ময়কর ভাবে কাজ করে।
এই লবণ ঠাণ্ডা, জ্বর, ফ্লু, অ্যালার্জির বেশ কিছু রোগের হাত থেকে বাঁচায়। মাংসপেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে ।হিমালায়ান পিংক সল্ট রক্ত চাপ কমায়, ওজন কমায়, ত্বকের সমস্যা কমায়।
হিমালয়ান পিংক সল্টের বিস্ময়কর কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

যদিও হিমালয় স্লট আর সাধারণ লবণ একই উপাদান দিয়ে তৈরি তবুও হিমালয়ের ক্রিস্টাল গঠন সাধারণ লবণের তুলনায় বড়। এর মানে হল এতে ১/৪ টেবিল চামচ পরিমাণে কম সোডিয়াম থাকে সাধারণ লবণের তুলনায়।

হিমালয়ান সল্ট ৮০+ খনিজ নিয়ে গঠিত যা পৃথিবীর মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়। এতে ৮৫% থাকে সোডিয়াম ক্লোরাইড আর ১৪% থাকে সালফেট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, খাবার সোডা, বরিক অ্যাসিডের সল্ট, স্ট্রনশিয়াম এবং ফ্লোরাইড মত খনিজ পদার্থ। এই সকল খনিজ়ের নিজস্ব কিছু গুণ আছে যা হিমালয়ান সল্টের মধ্যে ও বিদ্যমান। খনিজের গুণাবলী-













ডায়াবেটিস: রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখে সৈন্ধব লবণ। ফলে ডায়াবেটিস কমাতে ডায়েটে টেবল সল্টের বদলে রাখতেই পারেন এই সি সল্ট।



প্রতিদিনের রান্নায় সাদা লবণের পরিবর্তে এই লবণ ব্যবহার করুন। তবে সাদা লবণের চেয়ে কিছুটা কম পরিমাণে ব্যবহার করুন।

বিভিন্ন খাবারের উপর অল্প পরিমাণে এই লবণ ছিটিঁয়ে দিন এবং দেখুন খাবারের স্বাদের কি আমূল পরিবর্তন আসে। হিমালয়ান লবণ ফ্রুট সালাদ,সুশী, ভেজিটেবল সালাদ, বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা যায়। লেবুর সরবত বা তেতুঁলের সরবতের মধ্যে ব্যবহার করুন এই লবন, এটি আপনার খাবার মজাদার করার সাথে সাথে খাবারকে করবে স্বাস্থ্যকর। সকালে খালিপেটে এই জলের উপকারিতা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

শুনে অবাক হলেও স্নানেও এই লবণ ব্যবহার হয়! বাথটব বা বালতির পানিতে এক টুকরো হিমালয়ান লবণের চাক ছেড়ে দিন। এটি মাংস পেশীকে রিল্যাক্স করে। প্রাকৃতিকভাবে এতে রয়েছে পুষ্টি উপাদান যা ত্বকের চামড়া কুঁচকানো দূর করার সাথে সাথে মন ও শরীরকে রাখে সজীব আর প্রাণবন্ত।

১ কাপ পানিতে ২ চা চামচ হিমালয়ান লবন, ২ চা চামচ লেবুর রস ও সামান্য কুড়ানো লেবুর খোসা একসাথে মিশিয়ে পান করুন এবং দেখুন কিভাবে এক নিমিষে দূর হয়ে যায় আপনার মাইগ্রেইনের ব্যাথা।
হিমালয়ান সল্টের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।
১। শরীরের তরলের ভারসাম্য রক্ষা করেঃ
হিমালয়ান পিংক সল্টে বিভিন্ন ধরণের ইলেক্ট্রোলাইট থাকে যা শরীরের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরের কোষগুলোর কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য শরীরের আর্দ্রতা বজায় থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই লবণে উপস্থিত প্রধান ইলেক্ট্রোলাইটগুলো হচ্ছে সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্লোরাইড। এই ইলেক্ট্রোলাইটগুলো পানির চেয়েও দ্রুত শরীরে শোষিত হয়। একটি কাঁচের জারে ১ ইঞ্চি পরিমাণ হিমালয়ান ক্রিস্টাল সল্ট নিন। এর মধ্যে ২-৩ ইঞ্চি পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ঢেকে রাখুন সারারাত। সকালে এই দ্রবণটি থেকে ১ চা চামচ দ্রবণ নিয়ে ১ গ্লাস বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে পান করুন। তবে এই দ্রবণটি তৈরি করার সময় ধাতব ঢাকনা বা চামচ ব্যবহার করবেন না।
২। শরীরকে বিষমুক্ত হতে সাহায্য করেঃ
হিমালয়ান সল্ট গোসলের পানিতে ব্যবহার করলে শরীরের কোষগুলো পুনরুজ্জীবিত ও বিষমুক্ত হয়। এই লবণের খনিজ উপাদানগুলো পানিতে স্থানান্তরিত হয়। তাই যখন এই পানি দিয়ে গোসল করা হয় তখন শরীরের কোষ ও রক্তস্রোত থেকে বিষাক্ত পদার্থ বাহির হয়ে যায়।
৩। পরিপাক নালীকে পরিষ্কার করেঃ
প্রাকৃতিকভাবে পরিপাক নালীকে পরিষ্কার হতে সাহায্য করে পিংক সল্ট। এটি জোলাপ হিসেবে কাজ করে এবং পরিপাক তন্ত্রের জমে থাকা টক্সিনকে বর্জ্য পদার্থ হিসেবে বাহির হয়ে যাওয়ার জন্য সাহায্য করে।
৪। শরীরের pH এর ভারসাম্য রক্ষা করেঃ
হিমালয়ান সল্ট শরীরের ক্ষারীয় অবস্থা বজায় থাকতে সাহায্য করে। এটি দেহের তরলের হাইড্রোজেন আয়নের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। সীসা, মার্কারি ও আর্সেনিকের মত ভারী ধাতু শরীর থেকে বাহির করে দিতে সাহায্য করে।
৫। শ্বাসতন্ত্রের রোগ থেকে মুক্তি দেয়ঃ
সাইনুসাইটিস, অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস বা অ্যালার্জি থেকে নিরাময়ে সাহায্য করে হিমালয়ান সল্ট। শ্বসনতন্ত্রকে পরিষ্কার হতে ও ক্ষতিকর পদার্থ বাহির হয়ে যেতে সাহায্য করে। এই লবণের অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান অতিরিক্ত মিউকাসকে নরম ও আলগা হতে সাহায্য করে এবং মিউকোসিলিয়ারি পরিবহণের গতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই লবণের উপাদানগুলো ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে ক্ষতিগ্রস্থ টিস্যুকে নিরাময়ে সাহায্য করে। গরম পানিতে পিংক সল্ট দিয়ে এর ভাপ নিন।
এছাড়াও হিমালয়ান সল্ট দাঁতের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে, ব্লাড সুগার স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে, পেশীর সংকোচন প্রতিরোধ করে, ত্বকের প্রদাহ কমতে সাহায্য করে এবং ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
🔴 হিমালয়ান পিংক সল্ট 'এর মূল্য’এর মূল্য : প্রতি কেজি : ৩০০/- টাকা ।
🔴 হিমালয়ান পিংক সল্ট 'এর মূল্য’এর মূল্য : প্রতি কেজি পাউডার : ৫০০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
Product টি হাতে পাওয়ার পর বা যারা নিয়েছেন তাদের করণীয়ঃ


চাকটি মিনারেল পানিতে ধুইবেন । তারপর শুকাবেন । তারপর পরিষ্কার কাপড় দিয়ে পেচাবেন । হাতুড়ি বা শক্ত কিছু দিয়ে বারি দিবেন।ছোট ছোট টুকরাগুলো ব্লেন্ডার বা পাটায় পিষা দিয়ে use করবেন।
লুরপাক সামান্য লবণাক্ত বাটার I LURPAK® SLIGHTLY SALTED BUTTER I 200 gm
বুলেট কফিতে ব্যবহৃত বিশ্বের ১ নম্বর বাটার লুরপাক।
THE BEST BUTTER IN THE WORLD
Lurpak has scooped the coveted first prize of best butter brand at the biannual 2018 World Championship Cheese Contest. Winning in the Salted Butter Category with a best in class score of 99.8 out of 100, Lurpak beat off competition from over 30 other leading butters to take the title.
As the world’s premier cheese, butter and yogurt competition, the accolades are awarded by 56 skilled technical judges and dairy scientists from around the world. With over 3,000 entries in 120 categories from 26 countries, the awards bring together the cream of the crop in dairy products in Wisconsin, USA.
Hanne Søndergaard, Executive Vice President of Marketing & Innovation at Arla, comments:
“We are delighted to achieve this global recognition for Lurpak. As a brand that has a real heritage of Danish excellence that only uses the very best natural ingredients, we strive to produce a world class product. Since 1901 we have been at the forefront of quality butter, setting the standard where only the very best is good enough.”
Produced in Denmark and sold in more than 75 countries, Lurpak boasts a global fanbase that spreads around the world. Blending traditional methods with state of the art technology at the Holstebro Dairy to produce the world class butter, Lurpak is made from all natural ingredients using 100% fresh milk.
Made with fresh cream and a sprinkling of salt – Lurpak® Butter has a legendary subtlety and freshness. It is perfect to mix, fry, drizzle and bake into all kinds of creations.
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
NUTRITIONAL INFORMATION(100G)
ENERGY 741 kcal 3049 kJ
FAT 81.5g CARBOHYDRATES 1.0g PROTEINS 1.0g FIBERS 0g SODIUM 0.47gINGREDIENTS:
Butter [milk]
Lactic culture [milk]
Salt
- লুরপাক বাটার সল্টেট (Lurpak Butter Salted) ২০০ গ্রাম ৫৫০ টাকা
- লুরপাক বাটার আন সল্টেট (Lurpak Butter Un-salted) ২০০ গ্রাম ৫৫০ টাকা::


আখরোট | Walnuts Akhrot | 500 gm
প্রতিদিন খান আখরোট, আর দূরে রাখুন শরীরের হাজারও সমস্যা...
আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈলাক্ত বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকেআখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল । এটি ফাইবার , আন্টিঅক্সিডেন্ট ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ আখরোট এর ভেতরে থাকা নানাবিধ উপাদান মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে উপকারী। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর থেকেই মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায় । এছাড়া গবেষণা বলছে দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ কমাতে আখরোটের ভূমিকা অনস্বীকার্য । তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক আখরোট খাওয়ার উপকারিতা – ১) হার্ট ভালো রাখে :- হার্ট সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ ভূমিকা পালন করে । এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে । ফলে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে যায় আর হার্ট সুস্থ এবং ভালো থাকে। ২) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমায় :- যারা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য চিকিৎসকরা আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । একটি গবেষণা মতে , যে নারীরা সপ্তাহে ২দিন ২৮ গ্রাম আখরোট খেয়েছে তাদের টাইপ- ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ কমে গিয়েছে । যদিও গবেষণাটি শুধু নারীদের ওপর করা হয়েছিল কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে ছেলেদের ক্ষেত্রেও কোনো হেরফের ঘটবে না। ৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ করে :- আখরোটে প্রোটিন , ফাইবার ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এর পরিমান যথাযথ ভাবে রয়েছে । এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে ‘গুড ফ্যাট ‘ বলা হয় , যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই আখরোট রাখবে । ৪) অনিদ্রা দূর করে :- আখরোটে মেলাটোনিন নামক এক প্রকার যৌগ থাকে । এই মেলাটোনিন ঘুমের পক্ষে বিশেষ সহায়ক । কারণ শরীরে মেলাটোনিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘুম ভালো হয়। যারা অনিদ্রা রোগে ভুগছেন তারা নিয়মিত আখরোট খেলে এর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ৫) স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে :- আখরোটে থাকে বায়োটিন ( ভিটামিন বি সেভেন ) যা চুলকে শক্তিশালী করে । এই ভিটামিন চুল পড়া কমিয়ে চুলের গোড়া মজবুত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৬) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে :- ত্বক উজ্বল ও টানটান রাখতে নিয়মিত আখরোট খান কারণ আখরোটে থাকে ভিটামিন ডি এবং প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে free radical এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না । ৭) মানসিক অবসাদ দূর করে :- আখরোট মানসিক অবসাদ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে । পুষ্টিবিদদের মতে , একমুঠো আখরোট কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায় । এই হরমোন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত । এছাড়া এতে থাকে ‘পলিঅ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ‘ যা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ অবস্থায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । তাই মনে অবসাদ এলে আখরোট অবশ্যই খেতে ভুলবে না। ৮) মস্তিস্ক ভালো রাখতে :- আখরোটে বেশ কয়েকটি নিউরোপ্রোটেক্টিভ যৌগ যেমন – ভিটামিন ই ,ফোলেট , মেলাটোনিন ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে আখরোট খাওয়া মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। আখরোট এ থাকা উপাদান পারকিনসন্স রোগ এবং আলজাইমার’স হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের ফাংশন ভাল রাখে । ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধ :- আখরোট খেলে তা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় বিশেষত অগ্ন্যাশয় , প্রস্টেট ও মলদ্বারের। আখরোটে থাকা গামা ,টোকোফেরল ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ইলেজিক গ্যালিক অ্যাসিড শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ১০) পেটের সমস্যা দূর করে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে :- পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যে খাবারগুলি থেকে শরীরে প্রোটিন আসে ,সেগুলিতে ফাইবারের পরিমান অত্যন্ত কম । আখরোটে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ১১) গর্ভাবস্থায় উপকারী :- গর্ভবতী নারী যাদের ডায়েটে উচ্চমাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তাদের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখা উচিত । এটি গর্ভের শিশুর এলাৰ্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে । ১২) হাড় শক্ত করে :- আখরোটে উপকারী ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে । আখরোট আর্থারাইটিস এর হাত এর হাত থেকেও মুক্তি দান করে থাকে । ১৩) দীর্ঘায়ু লাভ :- স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে , প্রতি সপ্তাহে তিন দিন আখরোট খেলে দীর্ঘ এবং সুস্বাস্থ্য জীবন উপভোগ করতে পারবে ।আখরোট এর মূল্য : প্রতি কেজি : ১,৪০০/- টাকা. ৫০০ গ্রাম ৭৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।


ইতালীয় আপেল সিডার ভিনেগার উইথ দি মাদার I Italiano Organic Raw Apple Cider Vinegar with the Mother I 1000 ml


আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার প্রথম সারিতে স্থান করে নিয়েছে Bragg তার অসাধারন স্বাস্থ্য উপকারীতার জন্য।বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত মেদ চর্বি, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নানান রোগে ভোগা বেশিরভাগ মানুষই আপেল সিডার ভিনেগারের বিষয়ে জানেন। তবুও চলুন জেনে নেই এর গুনাগুনের কথা-
• অর্গানিক আপেল, চিনি ও পানি পচিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার তৈরী হয়, এতে অন্তত ৫% Acetic Acid থাকে যাতে জন্ম নেয় দারুন সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়াই বন্ধু হয়ে কাজ করে আমাদের পাকস্থলীতে।
• ভিনেগার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে নানান প্রদাহ থেকে আমাদের রক্ষা করে।(Hippocrates - The Father of Modern Medicine)আধুনিক ঔষধের জনক হিপোক্র্যাটস নানান ক্ষতে এই ভিনেগার ব্যবহার করতেন আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে।
• এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
• নিয়মিত এই ভিনেগার সেবনের ফলে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।সুতরাং ডায়বেটিস এর রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত সুখবর।
• আপেল সিডার ভিনেগার শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা নিয়ে আর কোন সংশয় নেই। ইতিমধ্যে লাখো মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন তার প্রমান।
• ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
• প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ সেবনে শুধু ওজন কমে না, মেটাবলিজম বাড়ায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জোগান দেয়।
• নানান গবেষণায় দেখা গেছে ভিনেগার রক্তে বাজে কোলেস্টেরল কমায় ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, TG ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রনে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে আসে।
• হজমের সমস্যা মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।
• যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ভিনেগারের গুনে।
• এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ (ফাইবার) আছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক।
• খাবারে প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিব হিসেবে কাজ করে এই ভিনেগার।
• ত্বকের যত্নে এই ভিনেগার ব্যবহার করলে চমৎকার ফল পাবেন।
• শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
সারা পৃথিবীব্যাপী আপেল সিডার ভিনেগারের কদর শত শত বছর ধরে।অসংখ্য রেসিপিতে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে এর ব্যবহার হয়।
আপেল সিডার ভিনেগার কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এটি যেন অর্গানিক এবং মাদারযুক্ত হয়।আপনারা নিশচয়ই জানেন এই মাদার মানে হল ভিনেগারে থাকা জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া। আরও বেশি গুরুত্বপূর্ন হল দারুন চাহিদাসম্পন্ন এই পন্যটিও বাংলাদেশের ভেজালের ভিড়ে পরে গেছে।সেগুলো দেখতে একই হলেও নানান কেমিক্যাল ছাড়া আর কিছুই নয়।এসব কেমিক্যাল যদি আপনারা সেবন করেন তবে এর প্রভাব খুব খারাপ হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। সুতরাং সবাই সচেতন হবেন সেই আশাই করছি। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্যই আমাদের একমাত্র কাম্য।

১ - ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ১০০ - ২০০ মিলি পানিতে মিশিয়ে খেতে হয়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে খাবার খাওয়ার আগে খেলে ইনসুলিন স্পাইক কমাতে সাহায্য করে। দাঁতের এনামেল রক্ষায় স্ট্র ব্যবহার করা উচিত। এবং খাওয়ার পর ভালো ভাবে কুলি করে নিতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।


Vantage Apple Cider Vinegar with the Mother 1000 ml
আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার তার অসাধারন স্বাস্থ্য উপকারীতার জন্য।বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত মেদ চর্বি, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নানান রোগে ভোগা বেশিরভাগ মানুষই আপেল সিডার ভিনেগারের বিষয়ে জানেন। তবুও চলুন জেনে নেই এর গুনাগুনের কথা-
• অর্গানিক আপেল, চিনি ও পানি পচিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার তৈরী হয়, এতে অন্তত ৫% Acetic Acid থাকে যাতে জন্ম নেয় দারুন সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়াই বন্ধু হয়ে কাজ করে আমাদের পাকস্থলীতে।
• ভিনেগার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে নানান প্রদাহ থেকে আমাদের রক্ষা করে।(Hippocrates - The Father of Modern Medicine)আধুনিক ঔষধের জনক হিপোক্র্যাটস নানান ক্ষতে এই ভিনেগার ব্যবহার করতেন আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে।
• এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
• নিয়মিত এই ভিনেগার সেবনের ফলে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।সুতরাং ডায়বেটিস এর রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত সুখবর।
• আপেল সিডার ভিনেগার শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা নিয়ে আর কোন সংশয় নেই। ইতিমধ্যে লাখো মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন তার প্রমান।
• ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
• প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ সেবনে শুধু ওজন কমে না, মেটাবলিজম বাড়ায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জোগান দেয়।
• নানান গবেষণায় দেখা গেছে ভিনেগার রক্তে বাজে কোলেস্টেরল কমায় ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, TG ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রনে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে আসে।
• হজমের সমস্যা মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।
• যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ভিনেগারের গুনে।
• এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ (ফাইবার) আছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক।
• খাবারে প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিব হিসেবে কাজ করে এই ভিনেগার।
• ত্বকের যত্নে এই ভিনেগার ব্যবহার করলে চমৎকার ফল পাবেন।
• শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
সারা পৃথিবীব্যাপী আপেল সিডার ভিনেগারের কদর শত শত বছর ধরে।অসংখ্য রেসিপিতে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে এর ব্যবহার হয়।
আপেল সিডার ভিনেগার কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এটি যেন অর্গানিক এবং মাদারযুক্ত হয়।আপনারা নিশচয়ই জানেন এই মাদার মানে হল ভিনেগারে থাকা জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া। আরও বেশি গুরুত্বপূর্ন হল দারুন চাহিদাসম্পন্ন এই পন্যটিও বাংলাদেশের ভেজালের ভিড়ে পরে গেছে।সেগুলো দেখতে একই হলেও নানান কেমিক্যাল ছাড়া আর কিছুই নয়।এসব কেমিক্যাল যদি আপনারা সেবন করেন তবে এর প্রভাব খুব খারাপ হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। সুতরাং সবাই সচেতন হবেন সেই আশাই করছি। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্যই আমাদের একমাত্র কাম্য।

১ - ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ১০০ - ২০০ মিলি পানিতে মিশিয়ে খেতে হয়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে খাবার খাওয়ার আগে খেলে ইনসুলিন স্পাইক কমাতে সাহায্য করে। দাঁতের এনামেল রক্ষায় স্ট্র ব্যবহার করা উচিত। এবং খাওয়ার পর ভালো ভাবে কুলি করে নিতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।


কোল্ড প্রেস নারকেলের তেল I Cold Process Coconut Oil I 500 ML
হোম মেইড এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল কেন খাবেন?
০১. ওজন কমাতে সাহায্য করে।
০২. শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
০৩. ভাল কোলেস্টরের উন্নতি করে।
০৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
০৫. কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
০৬. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রন করে।
০৭. হজমের সমস্যা দূর করে।
০৮. দাঁতের সমস্যা দূর করে ও মজবুত করে।
০৯. মস্তিস্ক রিলাক্স করতে সাহায্য করে।
১০. অনিদ্রা দূর করে।
হোম মেইড এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলকেন ব্যবহার করবেন?
০১. মাথার চুল পরা রোধ করে ও চুল গজাতে সাহায্য করে।
০২. ত্বকের আর্দ্রতা দূর করে।
০৩. চেহারায় বয়সের ছাপ দূর করে।
০৪. ব্যাথা প্রশমিত করে।
০৫. বলি রেখা দূর করে।
০৬. এটি নিশ্বাসের দূর্গন্ধ দূর করে।
০৭. ত্বকের আদ্রতা রক্ষায় নারকেল তেল বেশ উপকারী।
০৮. ত্বকের লাবন্য ফিরে আনে।
০৯. ঘামের দূর্গন্ধ দূর করে।
১০. নিয়মিত নারকেল তেল দিয়ে ম্যাসেজ করলে ত্বকের পানি শূন্যতা দূর করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্%E
ব্রাগ অর্গানিক আপেল সিডার ভিনেগার উইথ দি মাদার I Bragg Organic Raw Apple Cider Vinegar with the Mother I 946 ml


আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার প্রথম সারিতে স্থান করে নিয়েছে Bragg তার অসাধারন স্বাস্থ্য উপকারীতার জন্য।বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত মেদ চর্বি, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নানান রোগে ভোগা বেশিরভাগ মানুষই আপেল সিডার ভিনেগারের বিষয়ে জানেন। তবুও চলুন জেনে নেই এর গুনাগুনের কথা-
• অর্গানিক আপেল, চিনি ও পানি পচিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার তৈরী হয়, এতে অন্তত ৫% Acetic Acid থাকে যাতে জন্ম নেয় দারুন সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়াই বন্ধু হয়ে কাজ করে আমাদের পাকস্থলীতে।
• ভিনেগার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে নানান প্রদাহ থেকে আমাদের রক্ষা করে।(Hippocrates - The Father of Modern Medicine)আধুনিক ঔষধের জনক হিপোক্র্যাটস নানান ক্ষতে এই ভিনেগার ব্যবহার করতেন আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে।
• এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
• নিয়মিত এই ভিনেগার সেবনের ফলে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।সুতরাং ডায়বেটিস এর রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত সুখবর।
• আপেল সিডার ভিনেগার শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা নিয়ে আর কোন সংশয় নেই। ইতিমধ্যে লাখো মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন তার প্রমান।
• ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
• প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ সেবনে শুধু ওজন কমে না, মেটাবলিজম বাড়ায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জোগান দেয়।
• নানান গবেষণায় দেখা গেছে ভিনেগার রক্তে বাজে কোলেস্টেরল কমায় ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, TG ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রনে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে আসে।
• হজমের সমস্যা মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।
• যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ভিনেগারের গুনে।
• এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ (ফাইবার) আছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক।
• খাবারে প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিব হিসেবে কাজ করে এই ভিনেগার।
• ত্বকের যত্নে এই ভিনেগার ব্যবহার করলে চমৎকার ফল পাবেন।
• শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
সারা পৃথিবীব্যাপী আপেল সিডার ভিনেগারের কদর শত শত বছর ধরে।অসংখ্য রেসিপিতে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে এর ব্যবহার হয়।
আপেল সিডার ভিনেগার কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এটি যেন অর্গানিক এবং মাদারযুক্ত হয়।আপনারা নিশচয়ই জানেন এই মাদার মানে হল ভিনেগারে থাকা জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া। আরও বেশি গুরুত্বপূর্ন হল দারুন চাহিদাসম্পন্ন এই পন্যটিও বাংলাদেশের ভেজালের ভিড়ে পরে গেছে।সেগুলো দেখতে একই হলেও নানান কেমিক্যাল ছাড়া আর কিছুই নয়।এসব কেমিক্যাল যদি আপনারা সেবন করেন তবে এর প্রভাব খুব খারাপ হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। সুতরাং সবাই সচেতন হবেন সেই আশাই করছি। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্যই আমাদের একমাত্র কাম্য।

১ - ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ১০০ - ২০০ মিলি পানিতে মিশিয়ে খেতে হয়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে খাবার খাওয়ার আগে খেলে ইনসুলিন স্পাইক কমাতে সাহায্য করে। দাঁতের এনামেল রক্ষায় স্ট্র ব্যবহার করা উচিত। এবং খাওয়ার পর ভালো ভাবে কুলি করে নিতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।


Skincare Olive Oil I500 ml
এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট ওয়েল, Natural Oil, পণ্য – ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির, পণ্য – ডাঃ মুজিবর রহমান, সৌন্দর্য চর্চা ও চুলের পণ্য
জয়তুন এক মহৌষধি
জয়তুন (যয়তুন) এক ধরনের ফল।যার বৈজ্ঞানিক নামঃ Olea europaea। এটি পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের উপকূলীয় এলাকা বিশেষ করে লেবানন, সিরিয়া, তুরস্কের সামুদ্রিক অঞ্চল, ইরানের উত্তরাঞ্চল তথা কাস্পিয়ান সাগরের দক্ষিণে ভাল জন্মে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব এর তেলের কারণে বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। জয়তুনকে অনেকেই জলপাই এর সাথে এক করে ফেলে, যদিও এ দুটি সম্পূর্ণ আলাদা ফল। যে ফলগুলোর প্রসঙ্গ মহাগ্রন্থ আল কোরআনে এসেছে তার অন্যতম হলো জয়তুন । আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন, ‘আর তিনি এ পানি দ্বারা তোমাদের জন্য উৎপাদন করেন ফসল। জয়তুন (জলপাই) খেজুর, আঙুর ও সব ধরনের ফল। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীলদের জন্য নিদর্শন রয়েছে ! (সূরা নাহ্ল : ১১)। জয়তুন বা জলপাই হচ্ছে এক ধরনের টক ফল। এটি পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের উপকূলীয় এলাকা, বিশেষ করে লেবানন, সিরিয়া ও তুরস্কের সামুদ্রিক অঞ্চল, ইরানের উত্তরাঞ্চল তথা কাস্পিয়ান সাগরের দক্ষিণে ভালো জন্মে। তাছাড়া ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে তেলের কারণে এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। জলপাই গাছ এক ধরনের চিরহরিৎ বৃক্ষ। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল এশিয়া, বাংলাদেশ ও আফ্রিকার কিছু অংশে এটা ভালো জন্মে। জলপাই গাছ ৮ থেকে ১৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। এর পাতা ৪ থেকে ১০ সেন্টিমিটার লম্বা ও ১ থেকে ৩ সেন্টিমিটার প্রশস্ত হয়ে থাকে! জলপাই ফল বেশ ছোট আকারের, লম্বায় ১-২.৫ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে। যুদ্ধে শান্তির প্রতীক জলপাইয়ের পাতা এবং মানুষের শরীরের শান্তির দূত জলপাইয়ের তেল, যা অলিভ অয়েল (olive oil) আরবিতে জয়তুন, (জলপাই তেল) যেটাকে liquid gold বা ‘তরল স্বর্ণ’ নামেও ডাকা হয়। হাদিস শরিফে এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা জয়তুন (জলপাই) তেল ভক্ষণ করো এবং শরীরে মাখাও! (ইবনে মাজা : ৩৩২০)। সেই গ্রিক সভ্যতার প্রারম্ভিক কাল থেকেই এ তেল ব্যবহার হয়ে আসছে রন্ধন কর্মে ও চিকিৎসা শাস্ত্রে। আকর্ষণীয় এবং মোহনীয় সব গুণাবলিই এ জলপাই তেলের মধ্যে রয়েছে। অবশ্য বাংলাদেশে এ তেলের ব্যবহার তেমন একটা নেই। শুধু শীতকালে শরীরে মাখা বা মালিশের কাজে ব্যবহার হয়, তাও খুবই কম! এছাড়া এ তেল খাওয়ার কাজে ব্যবহার নেই বললেই চলে। তবে জলপাই ফল সবাই খায়। আমাদের দেশে জলপাই খুবই সস্তা এবং এর আচার বেশ জনপ্রিয় এ দেশে। জলপাই ফলের দামের তুলনায় এর তেলের দাম আকাশচুম্বী! এতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে. যেগুলো আমাদের শরীর সুস্থ ও সুন্দর রাখে। গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘খাবারে জলপাইয়ের তেল ব্যবহারের ফলে শরীরের ব্যাড কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ হয় এবং গুড কোলেস্টেরল জন্ম হয়। তাছাড়া পাকস্থলীর জন্য এ তেল অনেক উপকারী। দেহের এসিড কমায়, যকৃৎ (liver) পরিষ্কার করে, যা প্রতিটি মানুষের ২-৩ দিনে একবার করে দরকার হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের জন্য দিনে এক চামচ জলপাই তেল বহু উপকারী। সাধারণত সন্তান জন্মের পর মায়েদের পেটে সাদা রঙের স্থায়ী দাগ পড়ে যায়, গর্ভধারণ করার পর থেকেই পেটে জলপাই তেল (olive oil) মাখলে কোনো জন্ম দাগ পড়ে না। এটা একটি পরীক্ষিত ব্যাপার। জলপাই তেল গায়ে মাখলে বয়স বাড়ার সঙ্গে ত্বক কুঁচকানো প্রতিরোধ হয়। গবেষকরা ২.৫ কোটি (25 million) লোকের ওপর গবেষণা করে দেখেছেন, ‘প্রতিদিন দুই চামচ কুমারী’ জলপাই তেল (virgin olive oil) এক সপ্তাহ ধরে খেলে ক্ষতিকারক এলডিএল (LDL) কোলেস্টেরল কমায় এবং উপকারী এইচডিএল (HDL) কোলেস্টেরল বাড়ায়। স্প্যানিশ (span) গবেষকরা দেখেছেন, খাবারে জলপাই তেল ব্যবহার করলে ক্লোন ক্যান্সার (colon cancer) প্রতিরোধ হয়। আরও কিছু গবেষক জানিয়েছেন, ‘এটা ব্যথানাশক (pain killer) হিসেবেও কাজ করে। তাছাড়া গোসলের পানিতে ১ থেকে ৪ চামচ মিশিয়ে গোসল করলে শরীর আরামদায়ক অনুভূত হয়। মেয়েদের রূপ বর্ধনের জন্য এটা অনেকটাই কার্যকর। জলপাই তেল যে কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় তা আল্লামা ইবনুল কাইয়্যুম জাওযি (রহ.) তার (The medicine of the prophet) গ্রন্থে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন! বাজারে কয়েক ধরনের জলপাই তেল (অলিভ অয়েল) পাওয়া যায়। যেমন : এক. Extra virgin. এটা প্রথম ধাপ, সরাসরি জলপাই থেকে তৈরি। এসিডের পরিমাণ এক শতাংশের নিচে। রান্নার জন্য বা সালাদে গবেষকরা এর প্রস্তাব করেন। দুই. virgin - Extra virgin এর পরের ধাপ এটা। এতে এসিডের পরিমাণ ১ থেকে ২ শতাংশ থাকে। তিন. Refine pure তৃতীয় ধাপ, এতে এসিডের পরিমাণ ৩ থেকে ৪ শতাংশ। জয়তুন একাধারে ফল ও তরকারি হয়ে থাকে। এর তেল সর্বাধিক পরিষ্কার ও স্বচ্ছ এবং অসংখ্য গুণাগুণ ও বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হয়ে থাকে। এটি হাজারো রোগের উত্তম প্রতিষেধক!জয়তুন তেল কেনো ব্যবহার করবেন?
* জয়তুন তেল দেহে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
* পাকস্থলীর সুস্থতায় এটা খুবই উপকারী।
* নিয়মিত জয়তুন তেল গ্রহণে স্ট্রোক এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে আসে।
* দৈনিক ১ চামচ জয়তুন তেল খেলে কৌষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়।
* এটি দেহের বিভিন্ন প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
* জলপাই তেল গায়ে মাখলে বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক কুঁচকানো প্রতিরোধ করতে ভূমিকা রাখে।
* এই তেল ওজন নিয়ন্ত্রনে খুবই কার্যকর।
* চুল এবং ত্বকের যত্নে জয়তুন তেল খুবই উপকারী।
* ত্বকের মসৃণতায় জয়তুন তেলের সাথে লেবু মিশিয়ে ফেস প্যাক হিসেবে ব্যবহার করলে কার্যকর উপকার পাওয়া যায়।
* ব্রনের সমস্যায় এটা খুবই উপকারী।
পিওর স্টোরের জয়তুন তেল কেনো ব্যবহার করবেন?Luglio skin care olive oil is obtained from the first pressing of olives, harvested at the right stage of maturation. Skin care olive oil is one of the most fundamental cornerstone of the Mediterranean diet, honoured by UNESCO’s world heritage aknowledgement. Luglio skin care olive oil is the premium quality olive oil.
Key features
- 100% Original
- Best quality product
- Care of your baby skin
- It will enhance the flavor of your dishes
- Brand: Luglio
- Product type: Oil
- Weight: 500ml
? Skincare Olive oil’এর মূল্য : ? Luglio Skincare Olive oil ৫০০ মিলি ৬৫৫/- টাকা , অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

