বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
বিরই চাল I Biroi Rice I 5 Kg
আমন ধান থেকে উৎপাদিত, সকল প্রকার কৃত্রিম রঙ এবং কেমিক্যাল মুক্ত ১ নাম্বার লাল চাল।স্বল্প ফাইবারযুক্ত চিকন বাদামী চাল
- রাসায়নিকসারমুক্ত, কীটনাশকমুক্ত ও নিরাপদ চাষাবাদের কম শর্করাযুক্ত
- ফাইবার, খনিজ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পরিমাণে বেশি
- অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং প্রাকৃতিক ফ্যাটসমৃদ্ধ
- হজম সহায়ক।
- দেশি জাতের প্রিমিয়াম চাল
- স্বাস্থ্যসম্মত ছাঁটাই, কৃত্রিমতামুক্ত
- ভাত খেতে খুবই সুস্বাদু। খিচুরি হয় দারুণ।
বিরই চাল’এর মুল্য : ৫ কেজি ৬০০/- টাকা ।
চাল ও খুদ ১. চামারা লো ফাইবার- ৮৫ টাকা/ কেজি ( প্রিমিয়াম কোয়ালিটির ছোটলোকের মোটাচাল। পাথর কালচাল খুদ তুষ কুড়া মুক্ত।) ২. চামারা হাফ ফাইবার - ৭০ টাকা/কেজি ( শতভাগ পাথর কালোচাল মুক্ত না, বেছে খেতে হবে।) ৩. চামারা ফুল ফাইবার - ৭০ টাকা/ কেজি ( শতভাগ পাথর কালোচাল মুক্ত না, বেছে খেতে হবে।) ৪. গাঞ্জিয়া লো ফাইবার- ৯৫ টাকা/ কেজি ( পানি দিয়ে ধুইলে ফাইবার চলে যায় কিন্তু সেক্সি মিনিকেটের চেয়ে সুস্বাদু।) ৫. গাঞ্জিয়া হাফ ফাইবার - ১০৫ টাকা/ কেজি (বারকিভানার হাতের চাল, শতভাগ পাথর কালোচাল মুক্ত না, বেছে খেতে হবে।) ৬. গাঞ্জিয়া ফুল ফাইবার- ১০৫টাকা (সিদ্ধ হতে সময় লাগে, ভাত খসখসে লাগে) ৭. শেরপুরের তুলসীমালা - ১৪৫ টাকা/ কেজি ৮. দিনাজপুরের চিনিগুড়া - ১৪৫ টাকা/ কেজি ৯. সিলেটের বিরোইন আতপ চাল- ১৬৫ টাকা/ কেজি ১০.ময়মনসিংহের কালজিরা চাল- ১৬৫ টাকা/ কেজি ১১. সুনামগঞ্জের বিরই ফুল ফাইবার - ১২০ টাকা/কেজি ১২. সুনামগঞ্জের বিরই হাফ ফাইবার- ১১৫ টাকা/ কেজি ১৩. ময়মনসিংহের বিরই লো ফাইবার - ১১৫ টাকা/কেজি ( পানি দিয়ে ধুইলে ফাইবার চলে যায় কিন্তু সেক্সি মিনিকেটের চেয়ে সুস্বাদু।) ১৪. পার্বত্য চট্টগ্রামের লাল বিন্নি চাল- ১৯০ টাকা/ কেজি ১৫. পার্বত্য চট্টগ্রামের কালো বিন্নি চাল- ২৪৫ টাকা/কেজি ১৬. চামারা খুদ- ৬৫ টাকা/ কেজি ১৭. ভাতুরি খুদ ৩৭৫ টাকা/ কেজি অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::

লাল আটা I Brown Atta I 5 Kg
লাল আটা নাকি সাদা আটা?
লাল কিংবা সাদা; দুটোই গম পিষে তৈরি করা হয়। খোসা সমেত পিষে যেটা তৈরি হয় তা লাল আটা আর খোসা ছাড়ানো রিফাইন করে প্রস্তুত আটা হচ্ছে সাদা আটা। লাল আটার রুটির চেয়ে আমরা ইদানিং রিফাইন করা সাদা আটার রুটি খেতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কিন্তু বেশ কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে যে রিফাইন করা সাদা আটা বিভিন্ন ধাপে আমাদের খাওয়ার উপযুক্ত হয় বলে এর স্বাস্থ্যকর গুণ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। অপরপক্ষে লাল আটার রুটিতে ভিটামিন এবং মিনারেলের মাত্রা সঠিক পরিমাণে থাকে বলে তা আমাদের জন্য বেশ স্বাস্থ্যকর। আসুন, লাল আটার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত জানি।লাল আটার খাদ্য উপাদান :
সাধারণত পুষ্টিকর খাবারে ৫ ধরনের উপাদান থাকে। শক্তি উৎপাদক শর্করা, প্রোটিন, প্রয়োজনীয় ফ্যাট, ভিটামিন এবং মিনারেল। যেকোনো ধরনের শস্যদানাতে এই উপাদানগুলো থাকে যেগুলো আমাদের দেহে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে অর্থাৎ শক্তি জুগিয়ে থাকে এবং কাজ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ফলমূল এবং শাকসবজিতেও প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেল থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারি। সব ধরনের গমের আটা এবং সাদা ময়দাতেও, সাদা ভাত বা বাদামি ভাতেও প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকে। গমের তৈরি লাল আটা স্বাস্থ্যসম্মত ও খুবই পুষ্টিকর। কেননা গমের বাইরের লাল বা বাদামি আবরণে অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এই আবরণ ম্যাগনেশিয়াম নামক খাদ্য উপাদানে ভরপুর। কিন্তু খেতে সুস্বাদু হলেও রিফাইন বা পরিশোধিত সাদা আটার পুষ্টিগুণ অনেক কম। অত্যধিক পরিশোধনের ফলে দেহের জন্য উপকারী কিছু ভিটামিন ও মিনারেল নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া ময়দায় আঁশের পরিমাণ কম, এর গ্লাইসেমিক সূচকও বেশি। সুস্বাস্থ্যের জন্য লাল আটা * গবেষণায় দেখা গেছে, লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। * এই আটায় লিগনান নামক এক ধরনের উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। * লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ ডায়াবেটিস রোগের জন্য উপকারী। কারণ এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। * হৃদযন্ত্রের জন্যও উপকারী। * প্রচুর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকায় দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। * লাল আটা ওজন কমাতে সহায়তা করে। * কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে। লাল আটা ও ডায়াবেটিস লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম থাকে। সাধারণত খাবার খাওয়ার পর তা কত তাড়াতাড়ি রক্তে শোষিত হয় তা নির্ধারণের ইউনিট হচ্ছে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স। শর্করাজাতীয় খাবার যেমন_বিস্কুট, কেক, পিৎজা ইত্যাদি খাওয়ার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। অন্যদিকে লাল আটা খুব অল্প রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের লাল আটার রুটি খেতে পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ে লাল আটা রিফাইন্ড আটায় দেহের জন্য উপকারী ভিটামিনস ও মিনারেলসের ঘাটতি থাকায় তা দেহের রক্ত চাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে আমরা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হই। তাই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবার খেতে হবে।লাল আটা’এর মুল্য : ৫ কেজি ৬০০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
