বাদামী বাসমতি চাল I Brown Basmati Rice I 1 Kg
৳ 585.0










বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
1 in stock










Related products
আখরোট | Walnuts Akhrot | 500 gm
প্রতিদিন খান আখরোট, আর দূরে রাখুন শরীরের হাজারও সমস্যা...
আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈলাক্ত বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকেআখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল । এটি ফাইবার , আন্টিঅক্সিডেন্ট ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ আখরোট এর ভেতরে থাকা নানাবিধ উপাদান মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে উপকারী। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর থেকেই মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায় । এছাড়া গবেষণা বলছে দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ কমাতে আখরোটের ভূমিকা অনস্বীকার্য । তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক আখরোট খাওয়ার উপকারিতা – ১) হার্ট ভালো রাখে :- হার্ট সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ ভূমিকা পালন করে । এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে । ফলে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে যায় আর হার্ট সুস্থ এবং ভালো থাকে। ২) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমায় :- যারা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য চিকিৎসকরা আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । একটি গবেষণা মতে , যে নারীরা সপ্তাহে ২দিন ২৮ গ্রাম আখরোট খেয়েছে তাদের টাইপ- ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ কমে গিয়েছে । যদিও গবেষণাটি শুধু নারীদের ওপর করা হয়েছিল কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে ছেলেদের ক্ষেত্রেও কোনো হেরফের ঘটবে না। ৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ করে :- আখরোটে প্রোটিন , ফাইবার ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এর পরিমান যথাযথ ভাবে রয়েছে । এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে ‘গুড ফ্যাট ‘ বলা হয় , যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই আখরোট রাখবে । ৪) অনিদ্রা দূর করে :- আখরোটে মেলাটোনিন নামক এক প্রকার যৌগ থাকে । এই মেলাটোনিন ঘুমের পক্ষে বিশেষ সহায়ক । কারণ শরীরে মেলাটোনিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘুম ভালো হয়। যারা অনিদ্রা রোগে ভুগছেন তারা নিয়মিত আখরোট খেলে এর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ৫) স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে :- আখরোটে থাকে বায়োটিন ( ভিটামিন বি সেভেন ) যা চুলকে শক্তিশালী করে । এই ভিটামিন চুল পড়া কমিয়ে চুলের গোড়া মজবুত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৬) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে :- ত্বক উজ্বল ও টানটান রাখতে নিয়মিত আখরোট খান কারণ আখরোটে থাকে ভিটামিন ডি এবং প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে free radical এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না । ৭) মানসিক অবসাদ দূর করে :- আখরোট মানসিক অবসাদ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে । পুষ্টিবিদদের মতে , একমুঠো আখরোট কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায় । এই হরমোন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত । এছাড়া এতে থাকে ‘পলিঅ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ‘ যা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ অবস্থায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । তাই মনে অবসাদ এলে আখরোট অবশ্যই খেতে ভুলবে না। ৮) মস্তিস্ক ভালো রাখতে :- আখরোটে বেশ কয়েকটি নিউরোপ্রোটেক্টিভ যৌগ যেমন – ভিটামিন ই ,ফোলেট , মেলাটোনিন ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে আখরোট খাওয়া মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। আখরোট এ থাকা উপাদান পারকিনসন্স রোগ এবং আলজাইমার’স হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের ফাংশন ভাল রাখে । ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধ :- আখরোট খেলে তা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় বিশেষত অগ্ন্যাশয় , প্রস্টেট ও মলদ্বারের। আখরোটে থাকা গামা ,টোকোফেরল ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ইলেজিক গ্যালিক অ্যাসিড শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ১০) পেটের সমস্যা দূর করে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে :- পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যে খাবারগুলি থেকে শরীরে প্রোটিন আসে ,সেগুলিতে ফাইবারের পরিমান অত্যন্ত কম । আখরোটে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ১১) গর্ভাবস্থায় উপকারী :- গর্ভবতী নারী যাদের ডায়েটে উচ্চমাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তাদের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখা উচিত । এটি গর্ভের শিশুর এলাৰ্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে । ১২) হাড় শক্ত করে :- আখরোটে উপকারী ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে । আখরোট আর্থারাইটিস এর হাত এর হাত থেকেও মুক্তি দান করে থাকে । ১৩) দীর্ঘায়ু লাভ :- স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে , প্রতি সপ্তাহে তিন দিন আখরোট খেলে দীর্ঘ এবং সুস্বাস্থ্য জীবন উপভোগ করতে পারবে ।আখরোট এর মূল্য : প্রতি কেজি : ১,৪০০/- টাকা. ৫০০ গ্রাম ৭৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।


হিমালয়ান পিংক সল্ট I Himalayan Pink Salt I 500 g
Nutritional Information
Serving Size: 4g Sodium Chloride 98.68% Potassium 0.14% Magnesium 0.07% Calcium 0.07% Iron 2.5ppm Copper 0.85 ppm Iodine 33ppm Mangasnese 1.5ppm

অর্গানিক চিয়া সিডস I Organic Chia Seeds I 500 gm
সাধারণ চিয়া সীড ও অর্গানিক চিয়া সীডের ৫টি পার্থক্য 🌱🌾
চিয়া সীড বর্তমানে একটি জনপ্রিয় সুপারফুড, যা স্বাস্থ্যকর ডায়েটের অংশ হিসেবে অনেকেই ব্যবহার করেন। তবে সাধারণ চিয়া সীড এবং অর্গানিক চিয়া সীডের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। চলুন, জেনে নেয়া যাক কীভাবে এই দুই ধরনের চিয়া সীড আলাদা।
✅ ১. উৎপাদন পদ্ধতি:
-
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডের উৎপাদনে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার করা হতে পারে।
-
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডে কোনো ধরনের রাসায়নিক সার বা কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না, যা এটি আরও স্বাস্থ্যকর এবং পরিবেশবান্ধব করে তোলে। 🌿
✅ ২. পুষ্টিগুণ:
-
সাধারণ চিয়া সীড: পুষ্টিগুণের দিক থেকে সাধারণ চিয়া সীডও ভালো, তবে অর্গানিক সীডের তুলনায় কিছুটা কম পুষ্টির উপাদান থাকতে পারে।
-
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ আরও সমৃদ্ধ এবং এটি শরীরের জন্য বেশি উপকারী। 🥗
✅ ৩. স্বাদ:
-
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডে সামান্য রাসায়নিক স্বাদ থাকতে পারে, যা চাষ পদ্ধতির উপর নির্ভর করে।
-
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের স্বাদ আরও প্রাকৃতিক এবং বিশুদ্ধ। 😋
✅ ৪. পরিবেশের উপর প্রভাব:
-
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডের উৎপাদন পরিবেশের ওপর কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহারের কারণে।
-
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের উৎপাদন পরিবেশের জন্য নিরাপদ এবং প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। 🌍
✅ ৫. দাম:
-
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডের দাম অর্গানিক চিয়া সীডের তুলনায় কম হয়, কারণ এতে কম খরচ হয়। 💸
-
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের দাম একটু বেশি, তবে এর গুণমান এবং পুষ্টির উপকারিতা তা পূর্ণ করে। 💎
এখন আপনি জানেন, কেন অর্গানিক চিয়া সীড নির্বাচন করা আপনার স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্য উপকারী হতে পারে।
📞 অর্ডার করতে কল করুন: 01707001971
অর্গানিক চিয়া সীডের উপকারিতা 🌱💪
অর্গানিক চিয়া সীড একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড, যা আপনার শরীরের জন্য একাধিক উপকারিতা নিয়ে আসে। এটি সহজে হজম হয় এবং শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণে সাহায্য করে। চলুন জানি কীভাবে অর্গানিক চিয়া সীড আমাদের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে পারে:
✅ ১. উচ্চ প্রোটিন এবং ফাইবারের উৎস:
অর্গানিক চিয়া সীড প্রোটিন এবং ফাইবারের একটি অসাধারণ উৎস, যা আপনার শক্তি এবং পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। 🥗
✅ ২. হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য:
চিয়া সীডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারী। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ❤️
✅ ৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
চিয়া সীডে থাকা ফাইবার আপনাকে দীর্ঘসময় পূর্ণ রাখতে সাহায্য করে, যা ওজন কমাতে সহায়ক। এটি আপনার মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। 🏃♂️
✅ ৪. হজমে সহায়ক:
অর্গানিক চিয়া সীডের উচ্চ ফাইবার কনটেন্ট হজমের প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে। 🍽️
✅ ৫. এন্টিঅক্সিডেন্ট গুণ:
চিয়া সীডে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে টক্সিন থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে এবং ত্বককে আরও সুস্থ ও সতেজ রাখে। ✨
অর্গানিক চিয়া সীড আপনার শরীরের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বজায় রাখতে একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকরী উপাদান।
#ChiaSeeds #OrganicChiaSeeds #HealthyLiving #Superfood #PureStore #NaturalNutrition #HealthyChoices #OrganicFood #WellnessJourney #ChiaSeedBenefits


১০০% অরিজিনাল সুগন্ধি কাটারিভোগ চাল I 100% Original Sugundhi Katarivog Rice I 25 KG



বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।


লাল আটা I Brown Atta I 5 Kg
লাল আটা নাকি সাদা আটা?
লাল কিংবা সাদা; দুটোই গম পিষে তৈরি করা হয়। খোসা সমেত পিষে যেটা তৈরি হয় তা লাল আটা আর খোসা ছাড়ানো রিফাইন করে প্রস্তুত আটা হচ্ছে সাদা আটা। লাল আটার রুটির চেয়ে আমরা ইদানিং রিফাইন করা সাদা আটার রুটি খেতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কিন্তু বেশ কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে যে রিফাইন করা সাদা আটা বিভিন্ন ধাপে আমাদের খাওয়ার উপযুক্ত হয় বলে এর স্বাস্থ্যকর গুণ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। অপরপক্ষে লাল আটার রুটিতে ভিটামিন এবং মিনারেলের মাত্রা সঠিক পরিমাণে থাকে বলে তা আমাদের জন্য বেশ স্বাস্থ্যকর। আসুন, লাল আটার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত জানি।লাল আটার খাদ্য উপাদান :
সাধারণত পুষ্টিকর খাবারে ৫ ধরনের উপাদান থাকে। শক্তি উৎপাদক শর্করা, প্রোটিন, প্রয়োজনীয় ফ্যাট, ভিটামিন এবং মিনারেল। যেকোনো ধরনের শস্যদানাতে এই উপাদানগুলো থাকে যেগুলো আমাদের দেহে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে অর্থাৎ শক্তি জুগিয়ে থাকে এবং কাজ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ফলমূল এবং শাকসবজিতেও প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেল থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারি। সব ধরনের গমের আটা এবং সাদা ময়দাতেও, সাদা ভাত বা বাদামি ভাতেও প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকে। গমের তৈরি লাল আটা স্বাস্থ্যসম্মত ও খুবই পুষ্টিকর। কেননা গমের বাইরের লাল বা বাদামি আবরণে অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এই আবরণ ম্যাগনেশিয়াম নামক খাদ্য উপাদানে ভরপুর। কিন্তু খেতে সুস্বাদু হলেও রিফাইন বা পরিশোধিত সাদা আটার পুষ্টিগুণ অনেক কম। অত্যধিক পরিশোধনের ফলে দেহের জন্য উপকারী কিছু ভিটামিন ও মিনারেল নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া ময়দায় আঁশের পরিমাণ কম, এর গ্লাইসেমিক সূচকও বেশি। সুস্বাস্থ্যের জন্য লাল আটা * গবেষণায় দেখা গেছে, লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। * এই আটায় লিগনান নামক এক ধরনের উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। * লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ ডায়াবেটিস রোগের জন্য উপকারী। কারণ এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। * হৃদযন্ত্রের জন্যও উপকারী। * প্রচুর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকায় দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। * লাল আটা ওজন কমাতে সহায়তা করে। * কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে। লাল আটা ও ডায়াবেটিস লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম থাকে। সাধারণত খাবার খাওয়ার পর তা কত তাড়াতাড়ি রক্তে শোষিত হয় তা নির্ধারণের ইউনিট হচ্ছে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স। শর্করাজাতীয় খাবার যেমন_বিস্কুট, কেক, পিৎজা ইত্যাদি খাওয়ার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। অন্যদিকে লাল আটা খুব অল্প রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের লাল আটার রুটি খেতে পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ে লাল আটা রিফাইন্ড আটায় দেহের জন্য উপকারী ভিটামিনস ও মিনারেলসের ঘাটতি থাকায় তা দেহের রক্ত চাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে আমরা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হই। তাই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবার খেতে হবে।বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
লাল আটা’এর মুল্য : ৫ কেজি ৬০০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::

Organic Mixed Nuts -Nuttos I 400 Gm















⊕ ⇒ মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস’এর মূল্য :বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
- Nuttos Organic Mixed Nuts 400 Gm'এর মুল্য : প্রতি কেজি ৬২০/- টাকা
- মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য : প্রতি কেজি ১,০০০/- টাকা
- মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য :৫০০ গ্রাম ৫৫০/- টাকা ।
- মধু মিশ্রিত মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য : প্রতি কেজি ১,২০০/- টাকা
- মধু মিশ্রিত মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য ৫০০ গ্রাম ৬৫০/- টাকা ।


পেস্তা বাদাম – প্রিমিয়াম কোয়ালিটি I Piesta Nuts – Premium Quality I 500 gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।⊕ ⇒ পেস্তা বাদামের মূল্য’এর মূল্য :


Agrilife Honey Coconut Flower Nectar 470g
- Product Type: Agrilife Organic Coconut Flower Nectar
- Brand: Agrilife
- Weight:470gm
- Origin: Product Of Thailand
- Low glycaemic index (GI) sweetener
- Easy to use as a replacement for other sugar or honey
- VEGAN
- Rich in minerals – potassium, magnesium, zinc, iron
- Natural, mild, & unique coconut taste sweetness without
- any artificial substance & enhancer
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।🔴 Agrilife Honey Coconut Flower Nectar 470g ’এর মূল্য : ৯৫o/- টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::


Reviews
There are no reviews yet.