পেস্তা বাদাম – প্রিমিয়াম কোয়ালিটি I Piesta Nuts – Premium Quality I 500 gm
৳ 1,650.0
পেস্তা বাদামের যত উপকারিতা
উজ্জ্বল সবুজ রঙের দারুণ সুস্বাদু বাদামটির নাম যে পেস্তা, এটা মোটামুটি সকলেই জানেন। দামটা বেশ চড়া হলেও বিশেষ উৎসবের পায়েস, সেমাই , পোলাওতে পেস্তার দেখা মেলেই। যারা পেস্তা বাদাম খান না, তাঁরাও কিন্তু চেনেন পেস্তা ফ্লেভারের আইসক্রিম। সব মিলিয়ে সুস্বাদু এই খাবারটির সাথে আমাদের সম্পর্ক কম দিনের নয়। পেস্তা বাদাম তো খাওয়া হয় প্রায় সবারই, কিন্তু জানেন কি পেস্তার গুণাবলী? পেস্তা নিয়মিত খেলে কী উপকার হয় শরীরের আর দৈনিক কটা বাদাম খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত? চলুন, জেনে নিই।
পেস্তার গুণাগুণ
১.পেস্তাবাদামে রয়েছে মনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা কোলেস্টেরল লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী। ফলে পেস্তা বাদাম হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাতে কার্যকর।
২. প্রোটিনের একটা চমৎকার উৎস হচ্ছে পেস্তা।
৩. ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, কপার, ম্যাগনেসিয়ামের দারুণ উৎস হচ্ছে পেস্তা বাদাম। এদিকে এতে ফ্যাটের পরিমাণ পণ্য বাদামের চাইতে অনেকটাই কম।
৪. ডায়বেটিসে যারা আক্রান্ত, তাঁদের জন্য পেস্তা বাদামে থাকা স্বাস্থ্যকর তেল বিশেষভাবে উপকারী।
৫. প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমান বাদাম খেলে ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়।
৬. পেস্তা বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৬।
৭. যা ইনসুলিনের ওপর নির্ভরশীল নয়, এধরনের ডায়বেটিসে যারা আক্রান্ত পেস্তা বাদামে থাকা স্বাস্থ্যকর তেল তাদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।
৮. পেস্তাবাদামে লুটেন নামক এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বয়সের কারণে সৃষ্ট নানা শারীরিক সমস্যা যেমন মাংসপেশির দুর্বলতা, চোখের ছানির সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৯. অন্য সকম বাদামের চাইতে পেস্তায় রয়েছে অধিক পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইটোস্টেরল।
এতে উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।
১০. দাঁতের রোগ ও লিভারের সমস্যায় পেস্তাবাদাম বেশ উপকারী। পেস্তা বাদাম রক্ত শুদ্ধ করে।
কীভাবে খাবেন
১. রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে আগের দিন রাতে দুধে অথবা পানিতে ভিজিয়ে রাখা বাদাম খান।
২. খালি পেটে খেলে বাদামের পুষ্টিগুণ শরীরে তাড়াতাড়ি হজম হবে। দৈনিক ৬/৭ টা বাদাম খেলেই যথেষ্ট।
৩. লবণ দিয়ে ভাজা বাদাম বা প্রক্রিয়াজাত করা বাদাম খাবেন না।
৪. বাদামের ওপরের পাতলা খোসাটা ছাড়িয়ে খান। কাঁচা চিবিয়ে খেতে পারলেই সবচাইতে ভালো। নাহলে ক্ষীর বা মিষ্টি কোন খাবারের সাথে খান। বেটে নিয়ে দুধে মিশিয়েও খেতে পারেন। তথ্য সূত্র- হেলথ ডাইজেট,
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
⊕ ⇒ পেস্তা বাদামের মূল্য’এর মূল্য :
পেস্তা বাদামের মূল্য ১ কেজি ২,৬০০/- টাকা , ৫০০ গ্রাম ১,৩০০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 / 018 1200 1200 ( Personal )
ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. ) , নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store) ,
কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
পেস্তা বাদাম
পরিচিত বিভিন্ন ধরনের বাদামের মাঝে পেস্তা বাদাম অন্যতম। তবে পেস্তা আদতে একটি ফল, যার বীজগুলোকে খেয়ে থাকি আমরা। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, আঁশ, প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই বাদামটি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সুস্বাদের জন্য বেশ পরিচিত। অন্যান্য স্বাস্থ্য উপকারিতার পাশাপাশি চোখ ও হৃদযন্ত্রের জন্য বিশেষভাবে উপকারী হওয়ায় চেষ্টা করতে হবে প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে পেস্তা বাদাম রাখার জন্য।
বাড়ায় কোলনের কার্যকারিতা
দ্রবণীয় আঁশের চমৎকার উৎস হলো পেস্তা বাদাম। এ কারণে পেস্তা বাদাম গ্রহণে পাকস্থলিস্থ খাদ্য ভালোভাবে পরিপাক হতে পারে এবং এতে করে কোলন সুস্থ থাকে। প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে দ্রবণীয় আঁশযুক্ত খাবার থাকলে বাওয়েল মুভমেন্ট ঠিকভাবে হয়। যেহেতু পেস্তা বাদাম থেকে প্রচুর পরিমাণ আঁশ পাওয়া যায়, বাওয়েল মুভমেন্টের জন্য এই বাদাম গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
চোখের জন্য উপকারী
প্রাকৃতিক সকল বাদামই উপকারী ও স্বাস্থ্যকর। তবে শুধুমাত্র পেস্তা বাদাম থেকেইই পাওয়া যায় পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যারোটেনয়েডস (Carotenoids) যা Zeaxanthin ও Lutein নামে পরিচিত। দ্রবণীয় ক্যারোটেনয়েডস অন্যান্য শারীরিক উপকারিতার সাথে চোখের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনাকে কমিয়ে আনে।
Zeaxanthin ও Lutein নামক ক্যারোটেনয়েডস চোখের লেন্স ও রেটিনায় উপস্থিত থাকে। এ কারণে এপিডেমিওলোজিক্যাল স্টাডিস এর ফলাফল থেকে জানানো হয় যে, ক্যারোটেনয়েডস সমৃদ্ধ খাদ্য উপাদান বয়সজনিত চোখের সমস্যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশন তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়াকে স্লথ ক্লরে দেয়।
পেস্তা বাদাম নিয়ন্ত্রণে রাখে ডায়াবেটিস
খুব দারুনভাবেই ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে কাজ করে পেস্তা বাদাম। মূলত উপকারী এই বাদামটি গ্লাইকেশন (Glycation) প্রক্রিয়ার হারকে কমিয়ে আনে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ
বেটা-ক্যারোটিন, লুটিন ও গামা-টকোফেরলসহ চমৎকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের অন্যতম উৎকৃষ্ট উৎস হল পেস্তা বাদাম। বেটা-ক্যারোটিন ও গামা-টকোফেরল যথাক্রমে ভিটামিন- এ ও ই এর অগ্রদূত হিসেবে কাজ করে। এদিকে ভিটামিন-এ ও ই উভয়ই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ত হিসেবে কাজ করে এবং অক্সিডেটিভ ড্যামেজের বিরুদ্ধে কাজ করে।
সুস্থ রাখে হৃদযন্ত্র
সঠিক পরিমাণ পেস্তা বাদাম গ্রহণ হৃদযন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের অন্যতম উৎস হওয়ার দরুন রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) এর মাত্রা কমাতে কাজ করে পেস্তা বাদাম। এই খারাপ কোলেস্টেরল হার্ট অ্যাটাক থেকে শুরু করে যাবতীয় হৃদরোগ দেখা দেওয়ার অন্যতম বড় একটি কারণ।
অবশ্যই শুধুমাত্র পেস্তা বাদাম নিয়মিত খাওয়ার ফলে হৃদরোগ দূরে থাকবে, ব্যাপারটা এমন নয়। তবে দৈনিক খাদ্যাভ্যাসে উপকারী খাদ্য উপাদানের সাথে পেস্তা বাদাম রাখতে পারলে উপকার পাওয়া যাবে অনেকখানি।
বেশ কিছু গবেষণার ফল জানাচ্ছে, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই বাদাম খুব ভালো কাজ করে। ফলে হৃদরোগে আক্রান্তদের নিয়মিত ৬-৭টি পেস্তা বাদাম গ্রহণের পরামর্শ দেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা।
পেস্তা বাদাম বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণ পেস্তা বাদাম গ্রহণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মূলত এতে থাকা ভিটামিন-বি৬ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করতে ও সঠিকভাবে কার্যকর করতে কাজ করে। এছাড়া উপকারী এই বাদামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর।
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
চিয়া সিডস I Chia Seeds I 500 gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
কাঠের ঘানির কোল্ড প্রেস সরিষার তেল I Wood Processed Cold Press Mustard Oil I 1 Liter
আখরোট | Walnuts Akhrot | 500 gm
প্রতিদিন খান আখরোট, আর দূরে রাখুন শরীরের হাজারও সমস্যা...
আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈলাক্ত বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকেআখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল । এটি ফাইবার , আন্টিঅক্সিডেন্ট ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ আখরোট এর ভেতরে থাকা নানাবিধ উপাদান মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে উপকারী। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর থেকেই মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায় । এছাড়া গবেষণা বলছে দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ কমাতে আখরোটের ভূমিকা অনস্বীকার্য । তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক আখরোট খাওয়ার উপকারিতা – ১) হার্ট ভালো রাখে :- হার্ট সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ ভূমিকা পালন করে । এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে । ফলে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে যায় আর হার্ট সুস্থ এবং ভালো থাকে। ২) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমায় :- যারা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য চিকিৎসকরা আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । একটি গবেষণা মতে , যে নারীরা সপ্তাহে ২দিন ২৮ গ্রাম আখরোট খেয়েছে তাদের টাইপ- ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ কমে গিয়েছে । যদিও গবেষণাটি শুধু নারীদের ওপর করা হয়েছিল কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে ছেলেদের ক্ষেত্রেও কোনো হেরফের ঘটবে না। ৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ করে :- আখরোটে প্রোটিন , ফাইবার ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এর পরিমান যথাযথ ভাবে রয়েছে । এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে ‘গুড ফ্যাট ‘ বলা হয় , যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই আখরোট রাখবে । ৪) অনিদ্রা দূর করে :- আখরোটে মেলাটোনিন নামক এক প্রকার যৌগ থাকে । এই মেলাটোনিন ঘুমের পক্ষে বিশেষ সহায়ক । কারণ শরীরে মেলাটোনিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘুম ভালো হয়। যারা অনিদ্রা রোগে ভুগছেন তারা নিয়মিত আখরোট খেলে এর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ৫) স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে :- আখরোটে থাকে বায়োটিন ( ভিটামিন বি সেভেন ) যা চুলকে শক্তিশালী করে । এই ভিটামিন চুল পড়া কমিয়ে চুলের গোড়া মজবুত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৬) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে :- ত্বক উজ্বল ও টানটান রাখতে নিয়মিত আখরোট খান কারণ আখরোটে থাকে ভিটামিন ডি এবং প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে free radical এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না । ৭) মানসিক অবসাদ দূর করে :- আখরোট মানসিক অবসাদ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে । পুষ্টিবিদদের মতে , একমুঠো আখরোট কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায় । এই হরমোন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত । এছাড়া এতে থাকে ‘পলিঅ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ‘ যা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ অবস্থায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । তাই মনে অবসাদ এলে আখরোট অবশ্যই খেতে ভুলবে না। ৮) মস্তিস্ক ভালো রাখতে :- আখরোটে বেশ কয়েকটি নিউরোপ্রোটেক্টিভ যৌগ যেমন – ভিটামিন ই ,ফোলেট , মেলাটোনিন ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে আখরোট খাওয়া মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। আখরোট এ থাকা উপাদান পারকিনসন্স রোগ এবং আলজাইমার’স হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের ফাংশন ভাল রাখে । ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধ :- আখরোট খেলে তা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় বিশেষত অগ্ন্যাশয় , প্রস্টেট ও মলদ্বারের। আখরোটে থাকা গামা ,টোকোফেরল ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ইলেজিক গ্যালিক অ্যাসিড শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ১০) পেটের সমস্যা দূর করে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে :- পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যে খাবারগুলি থেকে শরীরে প্রোটিন আসে ,সেগুলিতে ফাইবারের পরিমান অত্যন্ত কম । আখরোটে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ১১) গর্ভাবস্থায় উপকারী :- গর্ভবতী নারী যাদের ডায়েটে উচ্চমাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তাদের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখা উচিত । এটি গর্ভের শিশুর এলাৰ্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে । ১২) হাড় শক্ত করে :- আখরোটে উপকারী ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে । আখরোট আর্থারাইটিস এর হাত এর হাত থেকেও মুক্তি দান করে থাকে । ১৩) দীর্ঘায়ু লাভ :- স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে , প্রতি সপ্তাহে তিন দিন আখরোট খেলে দীর্ঘ এবং সুস্বাস্থ্য জীবন উপভোগ করতে পারবে ।আখরোট এর মূল্য : প্রতি কেজি : ১,৪০০/- টাকা. ৫০০ গ্রাম ৭৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
হিমালয়ান পিংক সল্ট I Himalayan Pink Salt I 500 g
Nutritional Information
Serving Size: 4g Sodium Chloride 98.68% Potassium 0.14% Magnesium 0.07% Calcium 0.07% Iron 2.5ppm Copper 0.85 ppm Iodine 33ppm Mangasnese 1.5ppmTri Flora Natural & Medicinal Honey I ট্রাই ফ্লোরা ন্যাচারাল ও মেডিসিনাল মধু I 730 gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।⊕ ⇒ ট্রাই ফ্লোরা ন্যাচারাল ও মেডিসিনাল মধু’এর মূল্য : ৭৩০ গ্রাম ২,১৫০/- টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
দেশী চিনা বাদাম I Deshi Peanut I 1 KG
- ক্যালরি (৫৬৭)
- প্রোটিন (২৫.৮ গ্রাম)
- জল (৭ শতাংশ)
- চিনি (৪.৭ গ্রাম)
- কার্বোহাইড্রেট (১৬.১ গ্রাম)
- ফাইবার (৮.৫ গ্রাম)
- ফ্যাট (৪৯.২ গ্রাম)
- ওমেগা -৬ (১৫.৫৬ গ্রাম)
- ভিটামিন ই (৫৫ শতাংশ)
- আয়রন (৪.৫৮ মিলিগ্রাম)
- সোডিয়াম (১৮ মিলিগ্রাম)
- ক্যালসিয়াম (৯২ মিলিগ্রাম)
- ম্যাগনেসিয়াম (১৬৮ মিলিগ্রাম)
- পটাসিয়াম (৭০৫ মিলিগ্রাম)
- আপনার ত্বকের চুলকানি এবং ফুসকুড়ি হতে পারে।
- বেশি পরিমাণে চিনাবাদাম গ্যাস, বুক জ্বালা বা অ্যাসিডিটি হতে পারে।
- চিনাবাদাম অ্যালার্জি হতে পারে।
- গরমে অতিরিক্ত খেলে পেট খারাপ হতে পারে।
- থাইরয়েড যাদের আছে তাদের সমস্যা হতে পারে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।⊕ ⇒ দেশী চিনা বাদাম’এর মূল্য : ১ কেজি ৩৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
লুগলিও অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল I Luglio Organic Cold Press Extra Virgin Olive Oil I 1000ml
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল-লুগলিও I Extra Virgin Olive Oil -Luglio I 5 Liter
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
- লুগলিও এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ৫ লিঃ মূল্য : ৪,৪০০/- টাকা
- লুগলিও এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ১০০০ মিঃলিঃ মূল্য : ১০৫০/- টাকা
- লুগলিও এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ৫০০ মিঃলিঃ মূল্য : ৬০০/- টাকা

Reviews
There are no reviews yet.