তিলের তেল I Sesame oil I 100 ML
৳ 200.0
তিলের তেল (Sesame oil) মূলত একটি এডিবল ভেজিটেবল অয়েল। রান্নায় এর ব্যবহার সচেয়ে বেশি হয়ে থাকে, তবে, সৌন্দর্য চর্চাতেও কিন্তু এর বেশ খ্যাতি রয়েছে। তিলের তেল বেশ উচ্চমাত্রায় পুষ্টিকর, কেননা এই তেল বেশি কিছু অ্যাসেনশিয়াল ভিটামিন যেমন- ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স ও ডি সমৃদ্ধ। পাশাপাশি এই তেলে আছে কপার, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। এছাড়াও তিলের তেলে রয়েছে ফ্যাটি এসিড। এর মধ্যে ৪১% লিনলিক এসিড, ৩৯% অলিক এসিড, ৮% পালমিটিক এসিড এবং ৫% স্টেরিক এসিড আছে।
স্বাস্থ্যরক্ষায় তিলের তেল
১) অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করে, নিয়মিত মাথার স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করতে হবে।
২) আথ্রাইটিস পেইন-এর ক্ষেত্রে এই তেল খাবার তেল হিসেবে ব্যবহার এবং মালিশ দুটোই করলে উপকার পাবেন।
৩) রান্নায় এই তেলের ব্যবহার ব্লাড প্রেশার কমায়।
৪) ডায়েটে এই তেলের ব্যবহার স্ট্রেস ও ডিপ্রেশন কমায়।
৫) রান্নায় তিলের তেলের ব্যবহার ইনসুলিন এবং গ্লুকোজ লেভেল ঠিক রাখে বলে ডায়াবেটিস-এর রোগীরা এটাকে নিয়মিত খাবারের তেল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
সৌন্দর্যচর্চায় তিলের তেল
১. স্কিনটোন ইভেন করতে
তিলের তেলে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান থাকায়, যাদের প্যাচি স্কিন বা ত্বকে দাগ ছোপ আছে, তারা দিনে দুই বার এই অয়েল হালকা করে ম্যাসাজ করে ১৫ মিনিট রেখে দিয়ে, গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিলে, স্কিনটোন অনেকটাই ইভেন হয়ে যাবে।
২. শুষ্ক ত্বকের যত্নে
এই তেল একটি অসাধারণ ময়েশচারাইজার। পাশাপাশি এতে ডিটক্সিফাইং উপাদান থাকায় শুষ্ক ডেড সেল দূর করে ত্বককে অসম্ভব সফট এবং হাইড্রেটেড করে তোলে। রাতে ঘুমুবার আগে দু ফোঁটা তিলের তেলের সাথে অন্য একটা হালকা তেল মিশিয়ে নেবেন, কেননা এই তেল অনেক ভারী হয়ে থাকে। চাইলে এই তেল আপনি আপনার পছন্দের ফেইস প্যাকেও লাগাতে পারেন, তবে খুব বেশি না, দুই থেকে তিন ফোঁটা পরিমাণে।
৩. ত্বকের রিঙ্কল দূর করতে
বয়স বিশের পরে তিলের তেল ব্যবহার শুরু করা উচিত। আর যদি আপনি আমার মত ২৫+ হয়ে থাকেন, তাহলে আজকে থেকেই এই তেল ব্যবহার শুরু করা উচিত। কেননা এই তেলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে বলে এটি অসাধারণভাবে অ্যান্টি-এজিং-এর কাজ করে। মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে এই তেল কয়েক ফোঁটা ভালোভাবে অ্যান্টিক্লক ওয়াইজ ম্যাসাজ করবেন। এরপরে গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে মুখের ওপর এক মিনিট পেতে রেখে মুছে ফেলুন।
৪. একনে সমাধান করতে
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় তিলের তেল একনে সমস্যাতেও দারুণ কাজ দেয়। আগে মুখটাকে উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়ে, ভালো করে মুছে, যেসব জায়গায় একনে আছে সেখানে লাগান। কিছুক্ষণ পরে ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুছে নেবেন। একটা কথা মনে রাখবেন- যেকোনো তেলই কিন্তু বিভিন্নভাবে আমাদের উপকার করে, কিন্তু তেল লাগিয়ে মুখে কখনোই রেখে দেয়া ঠিক না, কেননা তেল ধুলাবালি টেনে নেয়, তাই প্রয়োজনমত ব্যবহার করে মুছে ফেলতে হবে।
৫. সানবার্ন এবং ক্লোরিন বার্ন
শীতের মৌসুমে কক্সবাজার, সেন্ট মারটিন ঘুরে আসার পরে আয়নার দিকে আর তাকাতে মন চায় না কারো। এই সান বার্ন দূর করতে, গোসলের আগে ভালোভাবে তিলের তেল সারা শরীরে, যেমন হাত, পা, মুখ, গলা, ঘাড় যেসব জায়গায় বেশি সান বার্ন হয়েছে, সেখানে ভালোভাবে মালিশ করে, এরপরে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিন। এভাবে বেশ কয়েকদিন করলে ভালো উপকার পাবেন। এছাড়াও যারা নিয়মিত সুইমিং পুলে যান, তাদেরও ক্লোরিন পানিতে স্কিন-এর বেশ সমস্যা হয়। তাই সুইমিং পুলে নামার আগে এই তেল মেখে নিলে ক্লোরিন আপনার ত্বকের কোন ক্ষতিই করতে পারবে না।
৬. অকালে চুল পাকা রোধ করতে
অনেকের বয়স ত্রিশ ছুঁতে না ছুঁতেই চুল সাদা হওয়া শুরু করে দেয়। এই সমস্যা থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে তিলের তেল। নিয়মিত তিলের তেল মাথার স্ক্যাল্প-এ ম্যাসাজ করুন। তিলের তেল একটু ভারী বলে পুরো চুলে লাগাতে হলে অন্য কোন হালকা তেল যেমন অলিভ অয়েল বা নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে লাগাবেন। অকালে পেকে যাওয়া রোধের পাশাপাশি এটি চুলের রংকেও ডার্ক করে তোলে আস্তে আস্তে।
৭. উকুন দূর করতে
উকুন দূর করতে অনেকেই বিশেষ সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করেন যেগুলো উকুন দূর করার পাশাপাশি চুলকে ফ্রি-ভাবে রুক্ষ করে দেয়। ঘরোয়া রেমেডি হিসেবে, প্রয়োজন অনুযায়ী তিলের তেলের মধ্যে নিম পাতা নিয়ে, একটু মাইক্রোওভেন এ গরম করে নিয়ে বা চাইলে চুলায় গরম করতে পারেন, ভালকরে মাথার স্ক্যাল্প এ ঘসে ঘসে লাগান। পুরো চুলে ভালো করে লাগাতে হবে নইলে উকুন দূর হবে না। দু ঘণ্টা পরে শ্যাম্পু করে ফেলুন। নিয়মিত করলে উকুন দূর হবে প্লাস চুলে শাইন আসবে, রুক্ষতা নয়।
৮. খুশকি ও ফাঙ্গাস দূর করতে
লে খুশকির সমস্যা থাকলে বা কোনো রকম ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে থাকলে রোজ রাতে তিলের তেল মাথায় দিয়ে সকালে শ্যাম্পু করবেন। তেলটা কিভাবে বানাবেন? ছোটো এক কাপ তিলের তেল নিয়ে তাতে এক চা চামচ মেথি নিয়ে হালকা আঁচে তেলটা ৫ মিনিটের মত ফুটিয়ে নিয়ে সংরক্ষণ করুন। আশা করি দ্রুতই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
৯. হেয়ার ড্যামাজ থেকে বাঁচতে
নানারকম স্টাইলিং-এর কারণে চুল ড্যামেজ হয়ে থাকলে, একটা পাকা অ্যাভোকাডো ম্যাশ করে নিয়ে তাতে মেশান ৫ চামচ তিলের তেল (চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী এই পরিমাণ বাড়িয়ে নিতে পারেন)। এবার পুরো চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দু’বার করলে ভালো উপকার পাবেন।
১০. ডিপ কনডিশনিং করতে
২ টেবিল চামচ তিলের তেল নেবেন, এর সাথে নরমাল হেয়ার-এর জন্য একটা ডিম (অয়েলি হেয়ার-এর জন্য দুটো ডিমের সাদা অংশ এবং শুষ্ক চুলের জন্য দুটো ডিমের কুসুম) মিশিয়ে নিয়ে পুরো চুলে লাগিয়ে নিন। ত্রিশ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শ্যাম্পু করে নেবেন। সপ্তাহে দুইবার করলেই দেখবেন, মাস খানেকের মধ্যেই চুল সুন্দর হয়ে যাবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
দামঃ প্রতি লিটার ১,৫০০/- টাকা, ৫০০ মিলি ৭৫০ টাকা, ১০০ গ্রাম ২০০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971/018 1200 1200 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 /018 1200 1200 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 /018 1200 1200 ( Personal )
ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. )
নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store)
কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
4 in stock
তিল ও তিলের তেলের প্রয়োজনীয় অজানা সব উপকারিতা
আমাদের দেশে তিল দ্বিতীয় প্রধান তেলবীজ ফসল হিসেবে খ্যাত। আর খাদ্য হিসেবে তিল ও তিলের তেল খুবই জনপ্রিয় একটি খাদ্য উপাদান। এটি দেহের পুষ্টির সমস্যা দূর করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই সুস্থ থাকার জন্য তিল ও তিলের তেল কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেই সম্পর্কে আমাদের সকলের জেনে রাখা প্রয়োজন। চলুন তাহলে জেনে নেই তিলের তেলের উপকারিতা সম্পর্কে।
তিলের তেলের উপকারিতাসমূহ :
(১) তিলের তেলের অনেক গুন যদি সকালবেলা এক মুঠো তিল চিবিয়ে খাওয়া হয় তাহলে বল ও পুষ্টি পাওয়া যায়। সেইসাথে দাঁত এতো মজবুত হয়ে যায় যে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত নড়ে না, ব্যথা করে না এবং পড়েও যায় না।
(২) এইভাবে তিল খেলে অর্শের সমস্যা একদমই কমে যায়।
(৩) শিশুদের জন্যও তিল অনেক উপকার। বলা হয়ে থাকে তিলে চুনের মাত্রা বেশি আছে সেই জন্যে বাচ্চাদের জন্যে উপকারী। প্রতিদিন বাচ্চাদের তিলের নাড়– বা তিল পাপড়ি খাওয়ালে বাচ্চারা হৃষ্টপুষ্ট হয়।
(৪) যে সব শিশুরা রাতে বিছানায় প্রস্রাব করে তাদের কালো তিল এবং তার সাথে এক টুকরো মুলো খাওয়ালে ওই বদ-অভ্যাস দূর হয়ে যায়।
(৫) শরীরের পুড়ে যাওয়া জায়গায় তিল পিষে, তার সাথে পানিতে ধোওয়া ঘি ও কর্পূর মিশিয়ে প্রলেপ দিলে খুব দ্রুত আরাম পাওয়া যায়। তিলের তেল গরম করে লাগালেও আশ্চর্য ভাল ফল পাওয়া যায়।
(৬) যদি শরীরের কোনো অংশ খুব জ্বালা করতে থাকে তাহলে তিল দুধ দিয়ে পিষে প্রলেপ লাগালে দাহ বা জ্বালা দূর হয়ে যাবে।
(৭) যদি টাটকা ক্ষত বা ঘা না সারে তাহলে তিল পিষে নিয়ে মধু আর ঘি মিশিয়ে লাগালে অনেক ওষুধ বা মলমের চেয়ে বেশি কাজ দেবে।
(৮) শূল ব্যথায় শুঁঠ ও হিং মেশানো তিলের তেল মালিশ করলে তাড়াতাড়ি আরাম পাওয়া যায়।
(৯) শীতকালে ফাটা হাত-পা এমনকি গাল বা ঠোঁটেও তিলের তেল লাগালে উপকার হয়।
(১০) রসুন দিয়ে গরম করা তিল তেলের ফোঁটা কানে দিলে কানের ব্যথা সেরে যায়।
(১১) তিল তেলের আর একটি বিশেষ গুণ এই তেল বাতের ব্যথা অর্থাৎ বাত সারিয়ে দেয়।
(১২) তিলের তেল সারা শরীরে তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ে এবং তাড়াতাড়ি হজম হয় এবং শরীরকে সুস্থ রাখে।
(১৩) অলিভ অয়েলের চেয়ে তিলের তেলের উপকারিতা বা পুষ্টিগুণ কিছু কম নয়। স্বাদের দিক থেকে বরং অলিভ অয়েলের চেয়ে তিলের তেলই বেশি ভাল।
(১৪) তিল তেল মলকে বদ্ধ করে এবং পুরোনো জমে থাকা মল বাইরে বের করে দেয়। এইভাবে এই তেলের মলরোধ পরস্পর-বিরোধী গুণ রয়েছে।
(১৫) যদি মেয়েদের ঋতুস্রাব ঠিক মতো না হয় এবং খুব ব্যথা-বেদনা হয় তাহলে তিলের তেল খাওয়া উচিত। দু চা চামচ তিল পিষে নিয়ে এক গ্লাস পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে। এক চতুর্থাংশ পানি থেকে গেলে সেই পানিটুকু পান করলে মাসিক ঠিক মতো হবে।
(১৬) তিল, যব, চিনি চূর্ণ করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে যাঁদের বাচ্চা হবে অর্থাৎ সগর্ভা এবং যাঁদের বাচ্চা হয়েছে অর্থাৎ প্রসূতা বা প্রসূতির রক্তস্রাব বন্ধ হয়।
(১৭) পিষানো কালো তিল এক ভাগ, চিনি দু ভাগ, এবং ছাগলের দুধ চার ভাগ একসাথে মিশিয়ে খেলে রক্ত-আমাশা সারে।
(১৮) অল্প তিল আর চিনি একসাথে পিষে বা কুটে নিয়ে মধু মিশিয়ে চাটালে বাচ্চাদের মল থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয়।
(১৯) তিল, নাগকেসর [কবিরাজি দোকানে পাওয়া যায়] আর চিনির চূর্ণ একসাথে মিশিয়ে খেলে অর্শে উপকার পাওয়া যায়।
(২০) তিল পিষে নিয়ে মাখনের সাথে মিশিয়ে খেলে অর্শে রক্তপড়া ও অর্শের কষ্ট কমে যায়।
(২১) কালো তিল চিবিয়ে খেয়ে তার পরে একটু পানি খেলে দাঁত মজবুত হয়, শরীর হৃষ্টপুষ্ট এবং রক্তস্রাব করা অর্শে আরাম পাওয়া যায়।
(২২) তিলের তেল মুখে দশ পনেরো মিনিট রেখে কুলকুচো করে ফেলে দিলে নড়ে যাওয়া দাঁত মজবুত হয়ে যায় এবং পাইয়োরিয়া [দাঁতের অসুখ] সেরে যায়।
২৩) দাঁত ব্যথা করলে হিং বা কালোজিরে পিষে নিয়ে তিলের তেল মিশিয়ে তেল গরম করে কুলকুচো করলে আরাম পাওয়া যায়। এই তেল তুলোয় লাগিয়ে মুখে রাখাও যেতে পারে।
(২৪) হিং, কালো নুন মিশিয়ে গরম করা তিলের তেল পেটে মালিশ করলে বা সেঁক দিলে পেটের ব্যথা সারে এবং গ্যাস কমে যায়।
(২৫) পিষানো গোলমরিচ বা পিষানো যোয়ান মিশিয়ে গরম করা তিলের তেল নাকে দিলে, গুঁকলে বা মালিশ করলে বন্ধ নাক খুলে যায়।
(২৬) মোম আর নুন মিশিয়ে গরম করা তিলের তেল লাগালে ফাটা গোড়ালিতে উপকার পাওয়া যায়।
(২৭) রাই, যোয়ান, শুঁঠ, রসুন বা হিং দিয়ে গরম করা তেল মালিশ করলে এবং তার সাথে গরম সেঁক দিলে জোড়ের [গাঁটের] ব্যথা কমে যায়। রিউমেটিজিম ছাড়া অন্য সন্ধি বাতে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
(২৮) তিল তেল একটু গরম করে রোজ মালিশ করলে এক মাসের মধ্যেই নিপ্রভ বা জৌলুষহীন ত্বকে উজ্জ্বলতা এসে যায়, সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়, চুলকুনি সেরে যায়।
(২৯) হিং আর শুঁঠের গুঁড়ো মিশিয়ে গরম করা তিল তেল মালিশ করলে কোমরের ব্যথা, জোড়ের ব্যথা, কোনো অঙ্গ আড়ষ্ঠ হয়ে যাওয়া, ইত্যাদি রোগের প্রশমন হয়।
(৩০) তিলের তেলে রসুনের কোয়া দিয়ে গরম করে কানে দিলে কানের ব্যথা সেরে যায়।
(৩১) চুনের পানি থিতিয়ে নিয়ে তিলের তেল মিশিয়ে লাগালে আগুনে পোড়া ঘা সেরে যায়।
(৩২) পুড়ে যাওয়া অংশে শুধু গরম করা তিলের তেল মিশিয়ে লাগালেও চমৎকার ফল পাওয়া যায়।
তিলের তেলের অসাধারন প্রয়োগ :
নিয়মিত তিলের তেল প্রয়োগ করলে অনেক ক্ষেত্রে দেহের সুস্থতা লাভ হয়। তিল প্রয়োগের পদ্ধতি হল প্রতিদিন ভোরবেলা এক টেবিল চামচ কালো তিল অল্প অল্প করে মুখে দিয়ে মিহি করে চিবিয়ে যখন একেবারে রসের মতো হয়ে যাবে তখন গিলে ফেলতে হবে। এই ভাবে সব তিল চিবিয়ে খাওয়া হয়ে গেলে ঠাণ্ডা পানি খেতে হবে। এই তিল খাওয়ার পর তিন ঘন্টা পর্যন্ত আর কিছু খাবেন না। এই ভাবে তিল খাওয়ার সাথে সাথে যদি তেলের মালিশও করা যায় তাহলে যিনি খুব রোগা তিনি মোটা হয়ে যাবেন আর যিনি খুব বেশি মোটা তাঁর অত্যধিক মেদ কমে গিয়ে সঠিক আকার হবে।
বায়ু ও কফের কারণে যাঁর শরীরের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে গেছে তাঁরও তিল প্রয়োগের দ্বারা শারীরিক বৃদ্ধি আবার শুরু হয়ে যায়। খিদে পায়, দাঁত যদি দুর্বল হয় তাহলে মজবুত হয়ে যায়। যাঁর অকালে চুল পেঁকে গেছে তিনিও তিল প্রয়োগের দ্বারা লাভবান হবেন। শরীর কান্তিমান ও তেজস্বী হয় সব ইন্দ্রিয়ের শক্তি বেড়ে যায়। যে সব মেয়েদের চুল উঠে যাচ্ছে তাঁদের চুল পড়া বন্ধ হয়, চুল ঘন কালো হয়। ঋতুস্রাব পরিষ্কার হয়। যদি এক টেবিল চামচ পরিমাণ বেশি মনে হয় তাহলে অর্ধ টেবিল চামচ করে সকালে ও সন্ধেবেলা যে রকম সহ্য হয় সেই রকম ভাবে ‘তিল প্রয়োগ’ করে দেখুন। বলা হয়ে থাকে যাঁরা এক বছর ধরে প্রতিদিন নিয়মিত ‘তিল প্রয়োগ’ করছেন তাঁদের যৌবন স্থির হয়ে যায়, বৃদ্ধেরাও যেন নব যৌবন ফিরে পান এবং মৃত্যু পর্যন্ত সক্ষম এবং সুন্দর থাকেন।
তিলের মতো তিলের তেলও উপকারী। তিলের তেল ভারী, বলপ্রদ, শরীরের রং উজ্জ্বল করে, মল নিষ্কষণ করে, মৈথুন শক্তিবৃদ্ধি করে, স্বচ্ছ, রস তথা পাকে মধুর, সূক্ষ্ম, কটু, বায়ু ও কফ দূর করে, উষ্ণবীর্য, স্পর্শে শীতল, পুষ্টিদায়ক, শরীরের দোষ দূর করে, মল ও মূত্র নিয়ন্ত্রণ করে, গর্ভাশয় পরিষ্কার করে, খিদে বাড়ায়, বুদ্ধিবৃদ্ধি করে, পবিত্রভাব, পুরো শরীরে তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ে, ব্রণ, ডায়বেটিস সরিয়ে দেয়, কানের ব্যথা, মস্তিষ্ক বেদনা, যোনির ব্যাথা দূর করে, শরীরে মাখলে শরীর হালকা হয়, ত্বক, চুল এবং চোখের পক্ষে হিতকর। নানা রকমের, ক্ষত, আঘাত, পুড়ে যাওয়া, মাড়িয়ে যাওয়া, ভেঙ্গে যাওয়া ইত্যাদিতে তিলের তেল অত্যন্ত উপকারী। এই তেল নাকেও দেওয়া যায়, ভাল করে মেখে স্নানও করা যায় এমনকি কাজল তৈরি করে চোখে পরাও যায়-সবেতেই তিলের তেল সমান উপকারী।
চরকের মতো তিলের তেল বল বৃদ্ধি করে, ত্বকের পক্ষে ভাল, গরম, স্থিরতা প্রদান করে এবং যোনি শোধ। এক কথায় বলা যায় তিলের তেল দেহের বিভিন্ন উপকার সাধন করে থাকে। তাই আমাদের নিয়মিত তিল খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত।


MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
হোম মেইড সরের ঘি I Homemade Sorer Ghee I 500 gm
পিওর স্টোরের হোম মেইড খাঁটি ঘি চরাঞ্চলে চরের প্রাকৃতিক ঘাষ খাওয়া গরুর খাঁটি দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়
হোম মেইড খাঁটি ঘি ঘি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার যা প্লেইন মাখন বা অন্যান্য রান্নার তেলের সেরা বিকল্প। ঘি প্রচলিত খাবারের উপাদান হিসাবে রান্নায় ব্যবহারের জন্য আদর্শ চর্বি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। খাঁটি ঘি গরুর দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়। খাস ফুডের খাঁটি ঘিতে রয়েছে সিএলএ, ভিটামিন কে, বিউটারিক এসিড। সিএলএ অতিরিক্ত ওজন হ্রাস করার পাশাপাশি হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ভিটামিন কে আপনার মুখ এবং দাঁতকে মজবুত করতে সহায়তা করে, বিউটারিক এসিড আপনার পাচনতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। খাঁটি ঘি রেফ্রিজারেশন ছাড়াই বেশ কয়েক মাস ধরে সংরক্ষণ করা যায়।

সেন্ট্রিফিউজ এক্সট্রাক্টেড অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল I Bio Zhen Centrifuge Extracted Organic Extra Virgin Coconut Oil I 500 ml
- এখানে অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলের কিছু নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে:
- ওজন কমাতে সহায়তা করে: MCFAs ক্ষুধা কমাতে এবং শরীরের মেদ হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে নারকেল তেল খাওয়ার ফলে ওজন কমাতে এবং পেটের চর্বি হ্রাস করতে সহায়তা করে।
- হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে: MCFAs HDL কোলেস্টেরল (ভাল কোলেস্টেরল) এর মাত্রা বাড়াতে এবং LDL কোলেস্টেরল (খারাপ কোলেস্টেরল) এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে: MCFAs মস্তিষ্কের কোষের প্রাচীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি মস্তিষ্কের শক্তির একটি উৎস হিসাবেও কাজ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে নারকেল তেল খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হতে পারে।
- ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে: MCFAs ত্বক এবং চুলের জন্য একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে। এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে, বলিরেখার উপস্থিতি কমাতে এবং চুলকে নরম এবং ঝলমলে করতে সাহায্য করতে পারে।
- প্রদাহ কমাতে
- স্থুলতার ঝুঁকি কমাতে
- টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে
- ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে
- অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল একটি সুস্থ তেল যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এটি নিরামিষ, কোলেস্টেরল-মুক্ত এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি রান্নার জন্য, স্কিন এবং চুলের যত্নের জন্য এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::


অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল I Naturrel Organic Extra Virgin Coconut Oil I 500 ml
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::


কোল্ড প্রেস নারকেলের তেল I Cold Process Coconut Oil I 500 ML
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্%E
১০০% অরিজিনাল সুগন্ধি কাটারিভোগ চাল I 100% Original Sugundhi Katarivog Rice I 25 KG



বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।


Organic Extra Virgin Olive Oil (First Cold Press) I 500 ml
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::


তিসির তেল I Flaxseed Oil I 100 ml
তিসির তেল
তিসির তেল ১০০০ বছর আগে থেকে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। বলা যায়, মানুষের আদিম সভ্যতার শুরু সময় থেকে তিসির তেলের ব্যবহার শুরু হয় এবং তা এখনও বিদ্যমান আছে। মূলত ইউরোপের দেশ গুলোতে তিসির তেলের ব্যবহার অধিক ছিল।পরর্বতীতে তা এশিয়ার দেশ গুলোতে প্রসারিত হয়। বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের আধুনিকতার ছোঁয়ায় সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌছে যাচ্ছে খুব সহজেই।তিসির তেলের পুষ্টি-গুণ
তিসির বীজ থেকে তিসির তেলের পুষ্টি একই নয়। যেমনঃ তিসির বীজ থেকে আমরা ফাইবার ও জিংক পেয়ে থাকি। তিসির তেলের মূল পুষ্টি-গুণ হচ্ছে ওমেগা ফ্যাটি -৩ এসিড। যা আমরা সাধারণত মাছের তেল থেকে পেয়ে থাকি। এছাড়া আরও রয়েছে ALA( alpha linolenic acid), DHA, EPH এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা – ক্যারটিন, ভিটামিন -ই, কে, ফ্যাটি এসিড, লিপিড। উপরোক্ত এসিড সমূহ প্রতিদিন একজন র্পূর্ণ বয়স্ক মানুষের ১১০০ মিলি গ্রাম প্রয়োজন হয়। দৈনিক এক চা-চামচ তিসির তেল সেবন করার মাধ্যমে আপনি পাবেন *১২০ ক্যালরি *০.০১ গ্রাম প্রোটিন *১৩.৬ গ্রাম ফ্যাট *৭.৬ গ্রাম ওমেগা -৩ ফ্যাটি এসিড *২.১ গ্রাম ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিডস্বাস্থ্য উপকারিতায় তিসির তেল
স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তিসির তেল। নিয়মিত এই তেল সেবন করলে দেহের অনেক ক্ষতিকর জীবাণু বা মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যথাঃ ১) ওজন কমানোর জন্য বর্তমান সময়ে ডায়েট চার্টে তিসির তেল ডাক্তারগণ যুক্ত করতে বলেন। কারন আমাদের দেহের কোলন সিস্টেম উন্নত করে এবং পাকস্থলীর হজম কাজে সহয়তা করে। তাছাড়া শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। ২০১৫ সালে নিউট্রিশন জার্নালের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, ডায়েট প্ল্যানে তিসির তেল যুক্ত করলে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব হয়। ২) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে বর্তমানে আমরা সবাই কম-বেশি এই সমস্যা ভুগে থাকি। বেশির ভাগ সময় বাইরের খাবার খেয়ে পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় এবং পরে তা কোষ্ঠকাঠিন্য। তিসির তেল আপনার এই প্রতিদিনের সমস্যা থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করবে। ৩) ডায়রিয়া সমস্যার সমাধান অনেকেই আছেন ঘন ঘন ডায়রিয়ার আক্রান্ত হয়ে পড়েন। নিয়মিত তিসির তেল সেবন করলে এই সমস্যা দূর করবে। কারন তিসির তেল আপনার মেটাবলিজম সিস্টেম উন্নত করতে সাহায্য করে। ৪) ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই বর্তমান সময়ে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা নেতিবাচক হারে বেড়ে চলেছে। তিসির তেল আপনাকে প্রাকৃতিক ভাবে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করবে। বিশেষ করে ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে। ALA (alpha linolenic acid) যা শরীরে থাকা ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে বাধা দেয়। ২০১৫ সালে দ্যা জার্নাল নিউট্রিশন এন্ড ক্যান্সার সাপোর্ট এর এক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে, সস্তায় এবং কার্যকরি ভাবে ক্যান্সারের প্রতিরোধ তৈরি করা যায় নিয়মিত তিসির তেল খাওয়ার মাধ্যমে। ৫) হার্ট ভালো রাখে তিসির তেল হার্ট কে বিশষ ভাবে সুরক্ষা দেয়। কারন এতে থাকা Alpha linolenic acid হার্টকে সুস্থ রাখে এবং হার্টজনিত সকল রোগকে দূরে রাখে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন ১.৫ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে। তার ৫০ শতাংশ হার্টের স্বাস্থ্য ঝুকি কমে যায়। ৬) সোগেনস হ্রাস করে এই রোগটা সম্পর্কে আমরা হয়তো ভালো করে জানি না।সাধারণত এর লক্ষন হচ্ছে চোখের কোণা গুলো লাল হয়ে যায় এবং মুখের ভিতরটা শুকিয়ে যায়। পানি খেলেও তৃষ্ণা মেটেনা আর একটা সময় মুখের ভেতর দাতের মাড়ি গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে। ফলে ওরাল সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় শরীরের টিস্যু গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশ্বের প্রায় সাত লক্ষ লোক এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। আশার কথা হচ্ছে, নিয়মিত তিসির তেল সেবনে এই রোগ এর অনেকটা সমাধান করবে। ৭) কোলেস্টেরল কমায় তিসির তেল আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলের মাএা কমাতে সাহায্য করে। খারাপ কোলেস্টেরল LDL কে উল্লেখযোগ্য হারে কমায় তিসির তেলে থাকা ALA (alpha linolenic acid)। এক গবেষণায় দেখা যায়, হাই- কোলেস্টেরল একজন রোগী। যদি প্রতিদিন এক চা-চামচ তিসির তেল গ্রহন করেন তাহলে ১২ সপ্তাহের মধ্যে কোলেস্টেরল এর মাএা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ৮) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ঝুঁকি কমায় প্রায় প্রতিটি ঘরে একজন করে ডায়াবেটিক রোগী পাওয়া যাবে। বলতে সাধারণ একটি রোগ পরিনত হয়েছে ডায়াবেটিস। নিয়মিত তিসির তেল সেবনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। প্রি-ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা ও কিন্তু কম নয়। সেখানেও আপনাকে সাহায্য করবে তিসির তেল। দৈনিক ১৩ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে মাএ সপ্তাহের মধ্যে এই মারাত্মক ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন। তবে অতিরিক্ত মাএায় তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো নয়। সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে শ্রেয়। দামঃ প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা, ১,০০০ মিলি ৮০০ টাকা, ১০০ গ্রাম ২২৫/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::

অসি বি পিওর ন্যাচারাল হানি I Aussiebee Pure Natural Honey I 500gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::




Reviews
There are no reviews yet.