বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
				
				সুগন্ধি কাটারিভোগ চিড়া I Sugundhi Katarivog Chira I 5 KG
৳ 1,500.0
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
? সুগন্ধি কাটারিভোগ চিড়া’এর মূল্য :
?সুগন্ধি কাটারিভোগ চিড়া’এর মূল্য ’এর মূল্য ৫ কেজি : ১,৫০০ /- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম  করার জন্য কল  করুন :: ✆ 0170 700 1971 নম্বরে
—————————————————————————————
?ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
?ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
?অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১. আপনার নাম ও ঠিকানা (বিস্তারিত) বাড়ী # তলা # , রোড # , লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুল
২. আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে ২য় কন্টাক্ট মোবাইল নম্বর)
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো]
=========================================
?ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৬০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১০০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৩০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ,নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে।
?Bkash 0170 700 1971 ( Personal )
?Nagad : 01713 26 35 62 ( Personal )
?Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
?DUTCH BANGLA BANK
?AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
?মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন :: ✆ 0170 700 1971
[সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে]
Out of stock
·
দিনাজপুরের কাটারিভোগ ধানের ইতিহাসঃ
দিনাজপুরের স্বর্ণ প্রসূত লাল মাটি আর প্রকৃতির অকৃপণ দান এলাকাবাসীকে যেন স্নেহভরে তুলে দিয়েছিল এক বিশেষ সম্পদ “কাটারিভোগ” ধান। দিনাজপুরের মাটি ও মানুষ ধন্য সে সম্পদ পেয়ে। গর্বিত ও সম্মানিত দেশ বিদেশের কাছে। কাটারিভোগ ধান ছাড়াও এ জেলায় আরো নানা জাতের সুগন্ধি ধান জন্মে। তার মধ্যে ব্রি ধান-৩৪, জিরা কাটারী (চিনিগুঁড়া), ফিলিপিন কাটারি, চল্লিশ জিরা, বাদশা ভোগ, কালোজিরা, জটা কাটারি, চিনি কাটারি ও ব্রিধান-৫০ উল্লেখযোগ্য।
এ জেলার ঐতিহ্যবাহী “ কাটারিভোগ ধান” বাংলাদেশের যে কোন ধানের চেয়ে গুণগত মানের দিক থেকে উন্নত। কখন কিভাবে দিনাজপুর জেলার কাটারিভোগ ধানের উৎপাদন শুরু হয়েছিল তা” সঠিকভাবে জানা যায়নি, তবে বিভিন্নভাবে সংগৃহীত তথ্যে দেখা যায় যে, কাটারিভোগ দিনাজপুরের আদি ও অকৃত্রিম ধান, ইতিহাস থেকে জানা যায় আর্যদের এ দেশে আগমনের পূর্ব থেকেই এ অঞ্চলে এ ধানের উৎপাদন হতো এবং তখন থেকেই মাটি ও মাটির উর্বরতা বিশেষে সুগন্ধি যুক্ত কাটারিভোগ ধানের উৎপাদন শুরু হয়েছিল।
কাটারিভোগকে ঘিরে রয়েছে অনেক কিংবদন্তী, লোককথা, লোকগাঁথা ও কাহিনী গল্প। ছুরি যেমন মাথার দিকে চোখাও একটু খানি বাঁকা, কাটারিভোগ ধানও দেখতে ঠিক তেমনি এবং সুগন্ধি। কথিত আছে যে, এই উন্নত ধানের চাল দিয়েই দেবতাকে ভোগ দেওয়া হতো বলেই এর নামকরণ করা হয়েছে “কাটারিভোগ” দিনাজপুরের প্রতাপশালী রাজা প্রাণনাথের বিরুদ্ধে মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের দরবারে দুর্নীতি, দুঃশাসন, দিল্লীর দরবারে রাজস্ব না পাঠানোর হঠকারিতা, মোগল আনুগত্য অস্বীকার ইত্যাদি অভিযোগ উত্থাপিত হলে সম্রাট রাজা প্রাণনাথকে তার দরবারে তলব করেন। ভীত সন্ত্রস্ত জমিদার প্রাণনাথ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ খন্ডানোর উদ্দেশ্যে মোগল দরবারে উপযোগী বিপুল সংখ্যক উপঢৌকন নিয়ে যান। তার মধ্যে ঢাকার মসলিন, রাজশাহীর গরদ, বহু হীরা পান্না, জড়োয়, অলঙ্কার ও বিরাট অংকের স্বর্ণ মুদ্রা এবং দিনাজপুরের ঐতিহ্যবাহী সুরভিযুক্ত “কাটারিভোগ চাল” ও “চিড়া” সঙ্গে নিয়ে দিল্লীর দরবারে গমন করেন। এই সমস্ত উপঢৌকনাদি প্রাণনাথের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলি খন্ডাতে পুরোপুরি সাহায্য করে এবং তিনি সসম্মানে “রাজা” উপাধিতে ভূষিত হন। উপঢৌকন হীরা-পান্না, স্বর্ণমুদ্রা পেয়ে সম্রাট যত না খুশি হয়েছিলেন, তার চেয়ে বেশি মুগ্ধ হয়েছিলেন “কাটারিভোগ চাল” ও “চিড়া” পেয়ে। বর্তমান যুগেও এ জেলার মানুষ আত্মীয়-স্বজনকে খুশি করতে উপঢৌকন হিসেবে “কাটারিভোগ চাল” ও “চিড়া” পাঠাতে ভুল করেন না।
দেশি-বিদেশী বড় বড় মেহমান এবং রাষ্ট্র প্রধান ও কূটনীতিকরা এদেশে এলে কাটারীভোগ চালের পোলাও দিয়ে তাদের আপ্যায়ন করা হয়। পরিতৃপ্ত হয়ে অতিথিবৃন্দ সুগন্ধি চালের অকুণ্ঠ প্রশংসা করে থাকেন এবং চালের উৎস ও প্রাপ্তিস্থান সম্পর্কে কৌতুহল হয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে থাকেন। সুগন্ধি এবং মসৃণতার জন্য এখনও বিদেশে বিশেষ করে বৃটেন, আমেরিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে এর চাহিদা অপরিসীম। পোলাও ছাড়াও কাটারিভোগ চাল দিয়ে বিরানী, জর্দা পোলাও, পায়েশ, ফির্নী ও পিঠা সহ নানা প্রকার উপাদেয় খাবার তৈরি করা যায়। বাসমতি বা দাদখানি চালের চেয়ে উন্নত বলে সারা বিশ্বে এর চাহিদা রয়েছে ব্যাপক এবং এককালে এ চালের প্রধান বাজার ছিল কলকাতা।
অতীতে সুরভীযুক্ত কাটারিভোগের গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে তৎকালীন রাজা, জমিদারও সামন্ত প্রভুরা এই ধানের উৎপাদনের জন্য বিশেষভাবে তৎপর ছিলেন। তারা লাঙল বলদ ও গোবর সার দিয়ে কৃষকদের সর্ববিষয়ে সহায়তা ও উৎসাহিত করতেন। কাটারিভোগ উৎপাদনের ব্যাপারে গল্প প্রচলিত আছে যে ভাল ফলনের আশায় নাকি প্রথম বর্ষায় বীজ জমিতে ছিটিয়ে দিতো, লক্ষী দেবী সন্তুষ্ট হলে মৌ-মৌ সুগন্ধি ভরা সোনালী সরু ধানে গৃহ ভরে দিতো।
কাটারিভোগ ধান দিনাজপুরের ঐতিহ্য হলেও দিনাজপুরের সবখানেই এই ধানের চাষ হয় না। কাটারিভোগ ধান চাষের উল্লেখযোগ্য স্থানগুলো হচ্ছে- সদর উপজেলার ফাঁসিলাহাট, চিরির বন্দরের কাঁউগা, করিমুল্লাপুর, খানপুর, সদর উপজেলার ছোট বাউল, বড় বাউল, চিরিরবন্দর উপজেলার বাউগাঁও, বিষ্টপুর, তালপুকুর, ভিয়াইল, পশ্চিম বাউল, দুর্গাডাঙ্গা এবং কাহারোল উপজেলার কয়েকটি এলাকায়।
কাটারিভোগের জমিকে বার বার চাষ দিতে হয় এবং এই জমিতে মাত্র একবারই ফসল ফলানো সম্ভব। এই ঐতিহ্যবাহী ধানটির আরও বিশেষত্ব হলো এটা গোবর সার ছাড়া রাসায়নিক সারে হয় না। এর ফলন হয় প্রতি বিঘায় উর্ধ্বপক্ষে ৯/১০ মন। সাম্প্রতিক বিশ্বে বেড়ে যাওয়া মানুষের মুখের অধিক খাবার জোগানোর প্রয়োজনে কাটারিভোগ চাষের ব্যাপারে চাষীরা নিরুৎসাহিত হয়ে পড়েছে।
											
											MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
 - Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
 - Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
 
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
হোম মেইড সরের ঘি I Homemade Sorer Ghee I 500 gm
পিওর স্টোরের হোম মেইড খাঁটি ঘি চরাঞ্চলে চরের প্রাকৃতিক ঘাষ খাওয়া গরুর খাঁটি দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়
হোম মেইড খাঁটি ঘি ঘি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার যা প্লেইন মাখন বা অন্যান্য রান্নার তেলের সেরা বিকল্প। ঘি প্রচলিত খাবারের উপাদান হিসাবে রান্নায় ব্যবহারের জন্য আদর্শ চর্বি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। খাঁটি ঘি গরুর দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়। খাস ফুডের খাঁটি ঘিতে রয়েছে সিএলএ, ভিটামিন কে, বিউটারিক এসিড। সিএলএ অতিরিক্ত ওজন হ্রাস করার পাশাপাশি হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ভিটামিন কে আপনার মুখ এবং দাঁতকে মজবুত করতে সহায়তা করে, বিউটারিক এসিড আপনার পাচনতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। খাঁটি ঘি রেফ্রিজারেশন ছাড়াই বেশ কয়েক মাস ধরে সংরক্ষণ করা যায়।স্পেশাল পাওয়ার হালুয়া I Special Power Halwa I 500 Gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।👉স্পেশাল পাওয়ার হালুয়া’এর মূল্য : 🔴 ১ কেজি ২,০০০/- টাকা, 🔴 ৫০০ গ্রাম ১,০০০ টাকা, 🔴 হালুয়া খাওযার নিয়ম : ১। সকালে খালি পেটে ২ চামুচ। ২। রাতে খাওয়ার পর ভরা পেটে ২ চামুচ। 👉 সাথে দুধ ও হাঁসের ডিম খেলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
আখরোট | Walnuts Akhrot | 500 gm
প্রতিদিন খান আখরোট, আর দূরে রাখুন শরীরের হাজারও সমস্যা...
আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈলাক্ত বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকেআখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল । এটি ফাইবার , আন্টিঅক্সিডেন্ট ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ আখরোট এর ভেতরে থাকা নানাবিধ উপাদান মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে উপকারী। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর থেকেই মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায় । এছাড়া গবেষণা বলছে দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ কমাতে আখরোটের ভূমিকা অনস্বীকার্য । তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক আখরোট খাওয়ার উপকারিতা – ১) হার্ট ভালো রাখে :- হার্ট সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ ভূমিকা পালন করে । এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে । ফলে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে যায় আর হার্ট সুস্থ এবং ভালো থাকে। ২) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমায় :- যারা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য চিকিৎসকরা আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । একটি গবেষণা মতে , যে নারীরা সপ্তাহে ২দিন ২৮ গ্রাম আখরোট খেয়েছে তাদের টাইপ- ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ কমে গিয়েছে । যদিও গবেষণাটি শুধু নারীদের ওপর করা হয়েছিল কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে ছেলেদের ক্ষেত্রেও কোনো হেরফের ঘটবে না। ৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ করে :- আখরোটে প্রোটিন , ফাইবার ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এর পরিমান যথাযথ ভাবে রয়েছে । এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে ‘গুড ফ্যাট ‘ বলা হয় , যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই আখরোট রাখবে । ৪) অনিদ্রা দূর করে :- আখরোটে মেলাটোনিন নামক এক প্রকার যৌগ থাকে । এই মেলাটোনিন ঘুমের পক্ষে বিশেষ সহায়ক । কারণ শরীরে মেলাটোনিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘুম ভালো হয়। যারা অনিদ্রা রোগে ভুগছেন তারা নিয়মিত আখরোট খেলে এর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ৫) স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে :- আখরোটে থাকে বায়োটিন ( ভিটামিন বি সেভেন ) যা চুলকে শক্তিশালী করে । এই ভিটামিন চুল পড়া কমিয়ে চুলের গোড়া মজবুত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৬) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে :- ত্বক উজ্বল ও টানটান রাখতে নিয়মিত আখরোট খান কারণ আখরোটে থাকে ভিটামিন ডি এবং প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে free radical এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না । ৭) মানসিক অবসাদ দূর করে :- আখরোট মানসিক অবসাদ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে । পুষ্টিবিদদের মতে , একমুঠো আখরোট কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায় । এই হরমোন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত । এছাড়া এতে থাকে ‘পলিঅ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ‘ যা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ অবস্থায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । তাই মনে অবসাদ এলে আখরোট অবশ্যই খেতে ভুলবে না। ৮) মস্তিস্ক ভালো রাখতে :- আখরোটে বেশ কয়েকটি নিউরোপ্রোটেক্টিভ যৌগ যেমন – ভিটামিন ই ,ফোলেট , মেলাটোনিন ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে আখরোট খাওয়া মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। আখরোট এ থাকা উপাদান পারকিনসন্স রোগ এবং আলজাইমার’স হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের ফাংশন ভাল রাখে । ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধ :- আখরোট খেলে তা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় বিশেষত অগ্ন্যাশয় , প্রস্টেট ও মলদ্বারের। আখরোটে থাকা গামা ,টোকোফেরল ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ইলেজিক গ্যালিক অ্যাসিড শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ১০) পেটের সমস্যা দূর করে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে :- পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যে খাবারগুলি থেকে শরীরে প্রোটিন আসে ,সেগুলিতে ফাইবারের পরিমান অত্যন্ত কম । আখরোটে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ১১) গর্ভাবস্থায় উপকারী :- গর্ভবতী নারী যাদের ডায়েটে উচ্চমাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তাদের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখা উচিত । এটি গর্ভের শিশুর এলাৰ্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে । ১২) হাড় শক্ত করে :- আখরোটে উপকারী ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে । আখরোট আর্থারাইটিস এর হাত এর হাত থেকেও মুক্তি দান করে থাকে । ১৩) দীর্ঘায়ু লাভ :- স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে , প্রতি সপ্তাহে তিন দিন আখরোট খেলে দীর্ঘ এবং সুস্বাস্থ্য জীবন উপভোগ করতে পারবে ।আখরোট এর মূল্য : প্রতি কেজি : ১,৪০০/- টাকা. ৫০০ গ্রাম ৭৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
বিরই চাল I Biroi Rice I 5 Kg
- রাসায়নিকসারমুক্ত, কীটনাশকমুক্ত ও নিরাপদ চাষাবাদের কম শর্করাযুক্ত
 - ফাইবার, খনিজ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পরিমাণে বেশি
 - অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং প্রাকৃতিক ফ্যাটসমৃদ্ধ
 - হজম সহায়ক।
 - দেশি জাতের প্রিমিয়াম চাল
 - স্বাস্থ্যসম্মত ছাঁটাই, কৃত্রিমতামুক্ত
 - ভাত খেতে খুবই সুস্বাদু। খিচুরি হয় দারুণ।
 
বিরই চাল’এর মুল্য : ৫ কেজি ৬০০/- টাকা ।
চাল ও খুদ ১. চামারা লো ফাইবার- ৮৫ টাকা/ কেজি ( প্রিমিয়াম কোয়ালিটির ছোটলোকের মোটাচাল। পাথর কালচাল খুদ তুষ কুড়া মুক্ত।) ২. চামারা হাফ ফাইবার - ৭০ টাকা/কেজি ( শতভাগ পাথর কালোচাল মুক্ত না, বেছে খেতে হবে।) ৩. চামারা ফুল ফাইবার - ৭০ টাকা/ কেজি ( শতভাগ পাথর কালোচাল মুক্ত না, বেছে খেতে হবে।) ৪. গাঞ্জিয়া লো ফাইবার- ৯৫ টাকা/ কেজি ( পানি দিয়ে ধুইলে ফাইবার চলে যায় কিন্তু সেক্সি মিনিকেটের চেয়ে সুস্বাদু।) ৫. গাঞ্জিয়া হাফ ফাইবার - ১০৫ টাকা/ কেজি (বারকিভানার হাতের চাল, শতভাগ পাথর কালোচাল মুক্ত না, বেছে খেতে হবে।) ৬. গাঞ্জিয়া ফুল ফাইবার- ১০৫টাকা (সিদ্ধ হতে সময় লাগে, ভাত খসখসে লাগে) ৭. শেরপুরের তুলসীমালা - ১৪৫ টাকা/ কেজি ৮. দিনাজপুরের চিনিগুড়া - ১৪৫ টাকা/ কেজি ৯. সিলেটের বিরোইন আতপ চাল- ১৬৫ টাকা/ কেজি ১০.ময়মনসিংহের কালজিরা চাল- ১৬৫ টাকা/ কেজি ১১. সুনামগঞ্জের বিরই ফুল ফাইবার - ১২০ টাকা/কেজি ১২. সুনামগঞ্জের বিরই হাফ ফাইবার- ১১৫ টাকা/ কেজি ১৩. ময়মনসিংহের বিরই লো ফাইবার - ১১৫ টাকা/কেজি ( পানি দিয়ে ধুইলে ফাইবার চলে যায় কিন্তু সেক্সি মিনিকেটের চেয়ে সুস্বাদু।) ১৪. পার্বত্য চট্টগ্রামের লাল বিন্নি চাল- ১৯০ টাকা/ কেজি ১৫. পার্বত্য চট্টগ্রামের কালো বিন্নি চাল- ২৪৫ টাকা/কেজি ১৬. চামারা খুদ- ৬৫ টাকা/ কেজি ১৭. ভাতুরি খুদ ৩৭৫ টাকা/ কেজি অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::কাঠ বাদাম-প্রিমিয়াম কোয়ালিটি I Almond-Premium Quality I 500 gm
কাঠ বাদাম
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
মিষ্টি কুমড়ার বীজ I Pumpkin Seeds I 500gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।🔴 মিষ্টি কুমড়ার বিচি'এর মূল্য : ৫০০ গ্রাম ৬৫০/- টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
তরমুজের বীজ I Water Melon Seeds I 500gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।⊕ ⇒ তরমুজের বীজ'এর মূল্য : ? তরমুজের বীজ'এর মূল্য ৫০০ গ্রাম ৬৫০/- টাকা ? তরমুজের বীজ'এর মূল্য ১ কেজি ১,৩০০/- টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
অর্গানিক চিয়া সিডস I Organic Chia Seeds I 500 gm
সাধারণ চিয়া সীড ও অর্গানিক চিয়া সীডের ৫টি পার্থক্য 🌱🌾
চিয়া সীড বর্তমানে একটি জনপ্রিয় সুপারফুড, যা স্বাস্থ্যকর ডায়েটের অংশ হিসেবে অনেকেই ব্যবহার করেন। তবে সাধারণ চিয়া সীড এবং অর্গানিক চিয়া সীডের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। চলুন, জেনে নেয়া যাক কীভাবে এই দুই ধরনের চিয়া সীড আলাদা।
✅ ১. উৎপাদন পদ্ধতি:
- 
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডের উৎপাদনে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার করা হতে পারে।
 - 
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডে কোনো ধরনের রাসায়নিক সার বা কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না, যা এটি আরও স্বাস্থ্যকর এবং পরিবেশবান্ধব করে তোলে। 🌿
 
✅ ২. পুষ্টিগুণ:
- 
সাধারণ চিয়া সীড: পুষ্টিগুণের দিক থেকে সাধারণ চিয়া সীডও ভালো, তবে অর্গানিক সীডের তুলনায় কিছুটা কম পুষ্টির উপাদান থাকতে পারে।
 - 
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ আরও সমৃদ্ধ এবং এটি শরীরের জন্য বেশি উপকারী। 🥗
 
✅ ৩. স্বাদ:
- 
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডে সামান্য রাসায়নিক স্বাদ থাকতে পারে, যা চাষ পদ্ধতির উপর নির্ভর করে।
 - 
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের স্বাদ আরও প্রাকৃতিক এবং বিশুদ্ধ। 😋
 
✅ ৪. পরিবেশের উপর প্রভাব:
- 
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডের উৎপাদন পরিবেশের ওপর কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহারের কারণে।
 - 
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের উৎপাদন পরিবেশের জন্য নিরাপদ এবং প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। 🌍
 
✅ ৫. দাম:
- 
সাধারণ চিয়া সীড: সাধারণ চিয়া সীডের দাম অর্গানিক চিয়া সীডের তুলনায় কম হয়, কারণ এতে কম খরচ হয়। 💸
 - 
অর্গানিক চিয়া সীড: অর্গানিক চিয়া সীডের দাম একটু বেশি, তবে এর গুণমান এবং পুষ্টির উপকারিতা তা পূর্ণ করে। 💎
 
এখন আপনি জানেন, কেন অর্গানিক চিয়া সীড নির্বাচন করা আপনার স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্য উপকারী হতে পারে।
📞 অর্ডার করতে কল করুন: 01707001971
অর্গানিক চিয়া সীডের উপকারিতা 🌱💪
অর্গানিক চিয়া সীড একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড, যা আপনার শরীরের জন্য একাধিক উপকারিতা নিয়ে আসে। এটি সহজে হজম হয় এবং শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণে সাহায্য করে। চলুন জানি কীভাবে অর্গানিক চিয়া সীড আমাদের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে পারে:
✅ ১. উচ্চ প্রোটিন এবং ফাইবারের উৎস:
অর্গানিক চিয়া সীড প্রোটিন এবং ফাইবারের একটি অসাধারণ উৎস, যা আপনার শক্তি এবং পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। 🥗
✅ ২. হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য:
চিয়া সীডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারী। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ❤️
✅ ৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
চিয়া সীডে থাকা ফাইবার আপনাকে দীর্ঘসময় পূর্ণ রাখতে সাহায্য করে, যা ওজন কমাতে সহায়ক। এটি আপনার মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। 🏃♂️
✅ ৪. হজমে সহায়ক:
অর্গানিক চিয়া সীডের উচ্চ ফাইবার কনটেন্ট হজমের প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে। 🍽️
✅ ৫. এন্টিঅক্সিডেন্ট গুণ:
চিয়া সীডে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে টক্সিন থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে এবং ত্বককে আরও সুস্থ ও সতেজ রাখে। ✨
অর্গানিক চিয়া সীড আপনার শরীরের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বজায় রাখতে একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকরী উপাদান।
#ChiaSeeds #OrganicChiaSeeds #HealthyLiving #Superfood #PureStore #NaturalNutrition #HealthyChoices #OrganicFood #WellnessJourney #ChiaSeedBenefits
	
							
							
							
							
					
				
		
		
			
		
			
		
		
		
		
		
															
															
															
															
															
															
															
															
															
Reviews
There are no reviews yet.