সিলোন ন্যাচারাল এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল I Ceylon Naturals Organic Extra Virgin Coconut Oil I 500 ml
👉এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল কেন খাবেন?
০১. ওজন কমাতে সাহায্য করে।
০২. শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
০৩. ভাল কোলেস্টরের উন্নতি করে।
০৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
০৫. কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
০৬. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রন করে।
০৭. হজমের সমস্যা দূর করে।
০৮. দাঁতের সমস্যা দূর করে ও মজবুত করে।
০৯. মস্তিস্ক রিলাক্স করতে সাহায্য করে।
১০. অনিদ্রা দূর করে।
👉এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলকেন ব্যবহার করবেন?
০১. মাথার চুল পরা রোধ করে ও চুল গজাতে সাহায্য করে।
০২. ত্বকের আর্দ্রতা দূর করে।
০৩. চেহারায় বয়সের ছাপ দূর করে।
০৪. ব্যাথা প্রশমিত করে।
০৫. বলি রেখা দূর করে।
০৬. এটি নিশ্বাসের দূর্গন্ধ দূর করে।
০৭. ত্বকের আদ্রতা রক্ষায় নারকেল তেল বেশ উপকারী।
০৮. ত্বকের লাবন্য ফিরে আনে।
০৯. ঘামের দূর্গন্ধ দূর করে।
১০. নিয়মিত নারকেল তেল দিয়ে ম্যাসেজ করলে ত্বকের পানি শূন্যতা দূর করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।🔴 সিলোন ন্যাচারাল এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল’এর মূল্য : 👉সিলোন ন্যাচারাল এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল ৫০০ মিলি ১,০৬৫ টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
সেন্ট্রিফিউজ এক্সট্রাক্টেড অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল I Bio Zhen Centrifuge Extracted Organic Extra Virgin Coconut Oil I 500 ml
Centrifugal Extract অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলের উপকারিতা
Centrifugal Extract অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল একটি পুষ্টিকর তেল যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এটি প্রধানত স্যাচুরেটেড ফ্যাট নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে বেশিরভাগই মধ্যম-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড (MCFAs)। MCFAs শরীরে দ্রুত হজম হয় এবং শক্তির একটি দ্রুত উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
- এখানে অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলের কিছু নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে:
- ওজন কমাতে সহায়তা করে: MCFAs ক্ষুধা কমাতে এবং শরীরের মেদ হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে নারকেল তেল খাওয়ার ফলে ওজন কমাতে এবং পেটের চর্বি হ্রাস করতে সহায়তা করে।
- হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে: MCFAs HDL কোলেস্টেরল (ভাল কোলেস্টেরল) এর মাত্রা বাড়াতে এবং LDL কোলেস্টেরল (খারাপ কোলেস্টেরল) এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে: MCFAs মস্তিষ্কের কোষের প্রাচীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি মস্তিষ্কের শক্তির একটি উৎস হিসাবেও কাজ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে নারকেল তেল খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হতে পারে।
- ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে: MCFAs ত্বক এবং চুলের জন্য একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে। এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে, বলিরেখার উপস্থিতি কমাতে এবং চুলকে নরম এবং ঝলমলে করতে সাহায্য করতে পারে।
অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেলের অন্যান্য সম্ভাব্য স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলির মধ্যে রয়েছে:
- প্রদাহ কমাতে
- স্থুলতার ঝুঁকি কমাতে
- টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে
- ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে
- অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল একটি সুস্থ তেল যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এটি নিরামিষ, কোলেস্টেরল-মুক্ত এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি রান্নার জন্য, স্কিন এবং চুলের যত্নের জন্য এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিদিন দিনে , ৪-৬ টেবিল চামচ হলুদের চা, ভিনেগারের পানি, গ্রিন টি, বুলেট কফিতে মিশিয়ে অথবা সরাসরি খাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল I Naturrel Organic Extra Virgin Coconut Oil I 500 ml
ন্যাচারেল অর্গানিক ১০০% এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল হল একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় তেল যা মাঝারি-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইডস (এমসিটি) ধারণ করে, যা একজনের metabolism এবং immune system এর জন্য উপকারী। ভার্জিন নারকেল তেল তার মনোরম সুবাস এবং স্বাদের পাশাপাশি এটি স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, মাঝারি-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ ।
ভার্জিন কোকোনাট অয়েল তৈরি হয় নারিকেল থেকে কোনরকম বাইরের তাপ ছাড়া। সাধারণ নারিকেল তেলের মতো কোনো ধরনের পরিশোধন বা ব্লিচিং ভার্জিন কোকোনাট অয়েল তৈরিতে করা হয় না। এমনকি কোনো ধরনের কেমিক্যালও ব্যবহার করা হয় না। তাই এতে এন্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ সাধারণ নারিকেল তেলের তুলনায় বেশি থাকে। ভার্জিন কোকোনাট অয়েল ফ্রেশ অ্যারোমা, শক্তিশালী ফ্যাটি এসিড ও প্রয়োজনীয় ভিটামিনের কারণে এর উপযোগিতা অনেক বেশি
নারকেল তেলের উপকারিতা:
১. ওজন কমাতে
২. হজম শক্তি বাড়াতে
৩. খিঁচুনি কমায়
৪. ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে
৫. হৃদযন্ত্র সম্পর্কিত রোগে
৬. অ্যালজাইমার নিরাময়ে সাহায্য
৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
৮. দাঁতের যত্নে
৯. হাড়ের গঠনে
১০. আর্থারাইটিস নিরাময়
১১. কিডনির সমস্যা রোধে
১২. খিদে নিয়ন্ত্রণ
১৩. ফাঙ্গাল সংক্রমণ প্রতিরোধ
প্রতিদিন দিনে , ৪-৬ টেবিল চামচ হলুদের চা, ভিনেগারের পানি, গ্রিন টি, বুলেট কফিতে মিশিয়ে অথবা সরাসরি খাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য ব্যবহারের আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
ভেন্নার তেল I রেড়ির তেল I ভেরেন্ডার তেল I ক্যাস্টর ওয়েল I Castor Oil I 100 ML
রেড়ির তেল বা ক্যাস্টর অয়েল কি?
হালকা হলুদ রঙের এই তৈলিক পদার্থ, মূলত রিসিনাস কমিউনিস্ট প্রজাতির উদ্ভিদের বীজ থেকে নিষ্কাশন এর মাধ্যমে তৈরি করা হয়।প্রাথমিক অবস্থায় এর মধ্যে বিষাক্ত এঞ্জাইম রেসিন থাকে যা ব্যবহার করা অত্যন্ত ক্ষতিকর।তাই হিটিং প্রসেসের মাধ্যমে এর বিষাক্ত প্রভাব কে ধ্বংস করে তবেই তাকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হয় । ক্রান্তীয় আবহাওয়ার সম্পূর্ণ এলাকা উল্লেখ্য আফ্রিকা এবং ভারতে এই তেল পাওয়া যায়।বহু প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত এই তেল শুধুমাত্র দৈনন্দিক কাজে নয় প্রাচীন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতেও বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হতো।
অন্যান্য নাম- আরান্ডি কা তেল ( হিন্দি ), আমুদামু ( তেলেগু ), এরান্ডলা তেলা ( মারাঠী ), আমানাক্ক এনি ( তামিল ), রেড়ির তেল ( বাঙ্গলা) ।
রেড়ির তেল একটি অতি সাধারণ এবং প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন ভেষজ তেল যা দৈনন্দিন নানান কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ত্বক , চুল ও স্বাস্থ্য সম্মৃদ্ধ এই প্রাকৃতিক উপকরণে আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এন্টিব্যাক্টেরিয়াল প্রপার্টিস (যা প্রদাহ হ্রাস করে , জীবাণু সংক্রমন কমায়)
রেড়ির তেলের (ক্যাস্টর অয়েল) পুষ্টির মান
- ওমেগা 3
- ওমেগা সিক্স ফ্যাটি আসিড ও
- ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান যা চুলের ফলিকল এবং ত্বককে পুষ্টি যোগায়।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।? ভেন্নার তেল’এর মুল্য : ?প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা। ?৫০০ মিলি ১,০০০/- টাকা । ?১০০ গ্রাম ২৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন :: ✆ 0170 700 1971 নম্বরে ————————————————————————————— ?ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন। ?ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD). ?অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ ১. আপনার নাম ও ঠিকানা (বিস্তারিত) বাড়ী # তলা # , রোড # , লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুল ২. আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে ২য় কন্টাক্ট মোবাইল নম্বর) ৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান [মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো] ========================================= ?ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৬০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)। ?ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১০০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)। ?ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলা হোম ডেলিভারি চার্জ ১৩০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)। ?ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ,নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। Bkash : 0170 700 1971/ 018 1200 1200 ( Personal ) Nagad : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal ) Rocket : 0170 700 19718 / 018 1200 1200 ( Personal ) ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. ) নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store) কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439 ?মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন :: ✆ 0170 700 1971 [সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে]
চিনা বাদামের তেল I Peanut Oil I 100 ML
বাদাম তেল খেলে কি হতে পারে জানা আছে?
শরীরকে সচল এবং রোগমুক্ত রাখতে যত ধরনের পুষ্টিকর উপাদানের প্রয়োজন পরে, তার বেশিরভাগই উপস্থিত রয়েছে বাদাম তেলে। তাই তো রোগ মুক্ত জীবন পেতে এই প্রকৃতিক উপাদানটিকে কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন। স্বাদে মিষ্টি এই তেলটিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় উপকারি ফ্যাট, যা হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কাজে আসে। সেই সঙ্গে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেল, যা নানা ভাবে শরীরের কাজে লাগে। প্রসঙ্গত, নিয়মিত এই তেলটি খাওয়া শুরু করলে যে যে শরীরিক উপকার পাওয়া যায়, সেগুলি হল...
১. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়:
হার্টকে চাঙ্গা রাখতে একটা বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে রক্তে যেন খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কোনও ভাবেই বেড়ে না যায়। আর এই কাজটি করতে কাজে লাগাতেই পারেন বাদাম তেলকে। কারণ এই তেলটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর উপকারি কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, বাদাম তেলে থাকা ভিটামিন ই-ও এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ভিটামিনটি হার্টের কর্মক্ষমতা এতটা বাড়িয়ে তোলে যে কোনও ধরনের কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
২. ডায়াবেটিস রোগকে দূরে রাখে:
শরীরে যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিনের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়, তখনই রক্তে সুগার লেভেল বাড়তে শুরু করে। নানা কারণে এমনটা ঘটতে পারে। কিন্তু নিয়মিত যদি বাদাম তেল খেতে পারেন, তাহলে কিন্তু এমন ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখিন হওযার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। কারণ বাদাম এবং বাদাম তেলে উপস্থিত নানা উপকারি উপাদান কোনও ভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। ফলে টাইপ- ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। আসলে বাদাম তেল খাওয়া মাত্র ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়তে শুরু করে। ফলে ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না।
৩. চুল ও বডি সফট করে:
চিনা বাদামের তেল চুল গুলা সফট করতে সাহায্য করে আরো অনেক গুনাগুন আছে চাইলে শরীরেও ব্যবহার করা যায় খুবই সুন্দর ভাবে বডি সফট করে ।
৪. কলোন এবং রেকটামের কর্মক্ষমতা বাড়ে:
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বাদাম তেল খাওয়া শুরু করলে শরীরের অন্দরে ফাইবার এবং অন্যান্য উপকারি উপাদানের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা রেকটাম এবং কলোনের পাশাপাশি সামগ্রিকভাবে ডায়জেস্টিভ সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে কলোন ক্যান্সারকে দূরে রাখতেও সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, চিকিৎসকেদের মতে রোজের ডেয়েটে বাদাম তেলকে অন্তর্ভুক্ত করলে ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রমের মতো রোগের প্রকোপ কমে যেতেও সময় লাগে না।
৫. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়:
স্ট্রেস, পরিবেশ দূষণ এবং অন্যান্য নানা কারণে কি ত্বকের হাল একেবারে বেহাল হয়ে গেছে? তাহলে তো বন্ধু আজ থেকেই রাত্রে শোয়ার আগে অল্প করে বাদাম তেল নিয়ে মুখে এবং সারা শরীরে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। দেখবেন ত্বকের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য ফিরে পেতে সময়ই লাগবে না। আসলে বাদাম তেলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেটিভ প্রপাটিজ একদিকে যেমন অতি বেগুনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে, তেমনি ত্বকের বয়স কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। প্রসঙ্গত, বাদাম তেলে উপস্থিত ভিটামিন এ, ব্রণর মতো ত্বকের রোগের প্রকোপ কমাতে যেমন সাহায্য করে, তেমনি ডার্ক সর্কেল এবং একজিমার মতো রোগের চিকিৎসাতেও বিশেষ ভূমিকা নিয়ে থাকে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
নিমের তেল I Neem oil I 100 ml
চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে নিম তেলের কোনো বিকল্প হয় না। সংক্রমণ কমানোর পাশাপাশি ত্বকের নানা রোগের প্রকোপ কমাতেও এটি দারুন কাজে দেয়। একাধিক স্টাডিতে এমনটি পাওয়া গেছে। নিমের তেলের অসাধারণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো-
→চুলের যত্নে নিম তেলের ভূমিকা:
১। নিমের তেল চুল পড়া ও চুল ভাঙা রোধ করে:
প্রতিদিন কিছুটা পরিমাণ নিমের তেল নিয়ে মাথার ত্বক ও চুলে হালকা করে ঘষে ঘষে লাগিয়ে কিছুক্ষণের জন্য রেখে দিতে হবে এবং এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে চুল পড়া,চুল ভাঙা বন্ধ হবে এবং চুলের গোড়াও শক্তিশালী হয়ে উঠবে।
২। স্কাল্পের সংক্রমন জাতীয় সমস্যা ও খুশকি দূর করে
ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে সাধারণত ত্বকে খুশকির সমস্য়া হয়ে থাকে। মাথার চুলে ও ত্বকে নিয়মিত নিম তেল ব্যবহারে খুশকি থেকে দূরে থাকা সম্ভব। এছাড়া মাথার স্কাল্পের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ/ চুলকুনির সমস্যা কমাতেও নিম তেলের জুরি মেলা ভার। চুলে শ্যাম্পু করার সময় তাতে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে নিয়ে মাথায় মেখে ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে , তাহলেই সমস্য়া কমতে শুরু করবে । এভাবে ব্যবহারে উসকোখুসকো ও প্রাণহীন চুলও তার উজ্জ্বল্য ফিরে পেতে পারে।
৩। উকুন প্রতিহত:
নিয়মিত নিম তেল ব্যবহারে উকুন তাড়ানো সম্ভব। যাদের মাথার তালুতে ব্রণের সমস্যা আছে তারাও এই তেল মাথায় দিতে পারে।
→ত্বকের যত্নে নিম তেল
১। নিমের তেল ত্বকের দাগ দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে :
নিম তেল ফ্যাটি এসিডে সমৃদ্ধ যার ফলে এটি সহজে ত্বকের সাথে মিশে যায় এবং সংকোচন-প্রসারণ সহজতর হয়! নিয়মিত নিম তেল ব্যবহার করে ত্বকের বলিরেখা ও বার্ধক্যজনিত যাবতীয় দাগ দূর করা সম্ভব। এটি ত্বককে নমনীয় করে তোলে, ত্বকের লাল দাগসমূহ দূর করে, ব্রণের ক্ষত সারিয়ে তোলে। ছোট খাটো কাটা বা ক্ষত সারাতেও নিম তেলের জুড়ি নেই।
২। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে নিমের তেল খুবই উপকারী:
নিমের ভিটামিন ই ও ফ্যাটি এসিড ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে গভীরভাবে কাজ করে। যাদের ত্বক শুষ্ক তারা নিয়মিত এই তেল লাগালে সমস্য়া অনেকটাই কমে যায়। প্রতিদিন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে ভালো করে সারা শরীরে মালিশ করলেই দেখা যাবে ত্বক সুন্দর হয়ে উঠছে ।
৩। নিমের তেল ব্যবহারে ব্রণের প্রকোপ কমায়:
নিম তেলের অ্যাসপিরিন জাতীয় উপাদান ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলোকে ধ্বংস করে। নিম তেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ব্রণের সমস্য়া কমাতে কাজ করে। ব্রণ কমাতে কয়েক ফোঁটা নিম তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ল্য়াভেন্ডর তেল মিশিয়ে ব্রণর উপর লাগাতে হবে।
৪। নিমের তেল ব্যবহারে ত্বকে তারুণ্য ধরে রাখে:
নিমের তেলে আছে এন্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারি। এটি ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ সহজে পড়তে দেয় না। সময়ের সাথে সাথে কেউ যদি ত্বকের বয়স বাড়াতে না চায়, তাহলে নিয়মিত নিম তেল দিয়ে ত্বকের মাসাজ করতে হবে ! ফেসপ্যাকের সঙ্গে নিমের তেল মিশিয়েও লাগানো যায়! এভাবে ব্যবহারে ত্বক সজীব হয়ে উঠে, বলিরেখা কমে, সাথে সাথে স্কিন টানটান হয়। ফলে ত্বকের বয়স কম লাগে।
৫। অ্যাকজিমা প্রতিরোধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে :
নিম তেল ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে অ্যাকজিমা প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে। শরীরের যে জায়গায় একজিমা হয়েছে, সেখানে নিম তেল লাগালে যন্ত্রণা কমে।
*বংশগত কারণে কারও অ্যাকজিমা হলে নিমের তেল তা পুরোপুরি সারিয়ে তুলতে সক্ষম নাও হতে পারে।
**ভুলেও সরাসরি ত্বকের উপর নিম তেল ব্য়বহার করা যাবে না। সামান্য় গরম পানিতে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে তা দিয়ে রোজ গোছল করলে রোগ কমতে শুরু করবে ।
৬। ত্বক ফর্সা করে ও হাইপারপিগমেন্টেশন দূর করে:
নিমের তেলের ব্যবহার ত্বকে অতিরিক্ত মেলানিন তৈরিতে বাধা দেয়, আর মেলানিন কম থাকা মানে ত্বকে ফর্সাভাব বৃদ্ধি পাওয়া ! নিমের ফ্যাটি এসিড ত্বকে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়ায় যার প্রভাবে স্কিন টোনের দ্রুত উন্নতি ঘটে ।
ত্বকে মেলানিনের পরিমান বাড়লেই লক্ষণ বাড়ে হাইপারপিগমেন্টেশনের! নিয়মিত যদি সারা শরীরে নারকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে লাগানো যায় তাহলে মেলানিনের মাত্রা কমে। আর মেলানিন কমলে স্বাভাবিক ভাবেই কমতে শরু করে হাইপারপিগমেন্টটেশনও।
৭। নিমের তেল কালচে আচিল দূর করে:
২-৩ ফোঁটা নিমের তেল পানিতে মিশিয়ে কালো আঁচিলে নিয়মিতভাবে লাগালে তা চিরতরে দূর হয়ে যায় !
৮। ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র নিমের তেল দিয়ে বন্ধ করা সম্ভব:
নিমের এন্টিব্যকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি প্রপার্টিজ উন্মুক্ত ছিদ্র বন্ধ করতে দারুন কাজে আসে। নারকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে মুখে লাগালেই সমস্য়া কমতে শুরু করবে ।
৯।ত্বকের সংক্রমণের চিকিৎসা :
অস্বাস্থ্যকর অবস্থার জন্য পায়ে অ্যাথলিট’স ফুটের মত ছত্রাকজনিত সমস্যা হতে পারে । আর এই রোগ হলে পায়ে যন্ত্রণা হয়ে থাকে। ত্বকের এই সমস্য়ার প্রকোপ কমাতে নিম তেলের সঙ্গে নারকেল তেল মিলিয়ে সংক্রমণের জায়গায় লাগাতে হবে । এমনটা রোজ করলে, অল্প দিনেই রোগ কমতে শুরু করে ।
→ নিমের তেল ওষুধ ও জন্মনিরোধক হিসেবে কাজ করে:
নিম তেল একটি উৎকৃষ্ট মানের এন্টিসেপটিক! ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস ও উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য যেসব ঔষধ গ্রহণ করা হয় সেগুলোতে নিমের তেল থাকে।
নিম তেল একটি উত্তম প্রাকৃতিক জন্ম নিরোধকও । নিম তেল একটি শক্তিশালী শুক্রাণুনাশক হিসেবে কাজ করে। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন যে, নিম তেল মহিলাদের জন্য নতুন ধরনের কার্যকরী গর্ভনিরোধক হতে পারে। এটি ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই শুক্রানু মেরে ফেলতে সক্ষম।
→ দাঁতের জন্য নিম তেল :
নিম তেল ক্যাভিটি সৃষ্টিকারী জীবাণু ধ্বংস করে! পেস্টে নিমের তেল ব্যবহার এখন অনেক দেশে সমাদৃত এবং বিশ্বব্যাপী পরিব্যাপ্ত! নিয়মিত ব্যবহারে দাত ও মাড়ি মজবুত হয়!
সংরক্ষনঃ
ঠান্ডা ও অন্ধকার জায়গায় সংরক্ষণ করে রাখতে হয় !
সতর্কতা:
নিমের তেল বা অন্যান্য নিমের পণ্য যেমন নিমের পাতা বা নিমের চা গর্ভবতী অথবা গর্ভধারণে আগ্রহী মহিলা এবং শিশুদের খাওয়া উচিৎ নয়! নিমের তেলের অতিরিক্ত সেবন লিভার নষ্টে সাহায্য করতে পারে বলে কিছু লক্ষণ পাওয়া গেছে!
*ত্বকে নিম তেল ব্যবহারের পূর্বে এক ফোটা তেল হাতের তালুর উপরিভাগে লাগিয়ে পরীক্ষা করে নেয়া ভালো! ২৪ ঘন্টার মধ্যে যদি কোনো এলার্জি (যেমন লাল হয়ে যাওয়া বা ফোলাভাব) এর লক্ষণ না দেখা যায় তবে নিশ্চিন্তে এটা শরীরের যে কোনো জায়গায় ব্যবহার করা যেতে পারে!
দামঃ প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা, ৫০০ মিলি ১,০০০/- টাকা, ১০০ গ্রাম ২২৫/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
☎ মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
?ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
?ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
?অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
?ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
?ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য ? এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
?Bkash : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal )
?Nagad : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal )
?Rocket : 0170 700 19718 / 018 1200 1200 ( Personal )
? ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. ) , নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store) ,
কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439
?মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::☎ মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
তিসির তেল I Flaxseed Oil I 100 ml
তিসি একপ্রকার গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। ইংরেজিতে যার বৈজ্ঞানিক নাম Linum Usitatissimum। মূলত শস্য বীজ হিসেবে তিসির চাষ করা হয় আমাদের দেশে। ফাল্গুন ও চৈত্র মাসে এই ফসল ঘরে তোলা হয়।
তিসি বীজ গাছের প্রতিটি অংশ আমাদের কাজে লাগে। যেমনঃ তিসির গাছের বাকল বা আঁশ থেকে আমরা লিনেন জাতীয় কাপড় তৈরি করি। তিসির ফুল দিয়ে নানা রকম ঔষুধি কাজে ব্যবহার করা হয়। তিসির ফল মানে তিসির বীজ থেকে আমরা তিসির তেল পেয়ে থাকি। সুতরাং তিসির প্রতিটি অংশ আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়।
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
তিসির তেল
তিসির তেল ১০০০ বছর আগে থেকে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। বলা যায়, মানুষের আদিম সভ্যতার শুরু সময় থেকে তিসির তেলের ব্যবহার শুরু হয় এবং তা এখনও বিদ্যমান আছে। মূলত ইউরোপের দেশ গুলোতে তিসির তেলের ব্যবহার অধিক ছিল।পরর্বতীতে তা এশিয়ার দেশ গুলোতে প্রসারিত হয়। বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের আধুনিকতার ছোঁয়ায় সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌছে যাচ্ছে খুব সহজেই।তিসির তেলের পুষ্টি-গুণ
তিসির বীজ থেকে তিসির তেলের পুষ্টি একই নয়। যেমনঃ তিসির বীজ থেকে আমরা ফাইবার ও জিংক পেয়ে থাকি। তিসির তেলের মূল পুষ্টি-গুণ হচ্ছে ওমেগা ফ্যাটি -৩ এসিড। যা আমরা সাধারণত মাছের তেল থেকে পেয়ে থাকি। এছাড়া আরও রয়েছে ALA( alpha linolenic acid), DHA, EPH এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা – ক্যারটিন, ভিটামিন -ই, কে, ফ্যাটি এসিড, লিপিড। উপরোক্ত এসিড সমূহ প্রতিদিন একজন র্পূর্ণ বয়স্ক মানুষের ১১০০ মিলি গ্রাম প্রয়োজন হয়। দৈনিক এক চা-চামচ তিসির তেল সেবন করার মাধ্যমে আপনি পাবেন *১২০ ক্যালরি *০.০১ গ্রাম প্রোটিন *১৩.৬ গ্রাম ফ্যাট *৭.৬ গ্রাম ওমেগা -৩ ফ্যাটি এসিড *২.১ গ্রাম ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিডস্বাস্থ্য উপকারিতায় তিসির তেল
স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তিসির তেল। নিয়মিত এই তেল সেবন করলে দেহের অনেক ক্ষতিকর জীবাণু বা মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যথাঃ ১) ওজন কমানোর জন্য বর্তমান সময়ে ডায়েট চার্টে তিসির তেল ডাক্তারগণ যুক্ত করতে বলেন। কারন আমাদের দেহের কোলন সিস্টেম উন্নত করে এবং পাকস্থলীর হজম কাজে সহয়তা করে। তাছাড়া শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। ২০১৫ সালে নিউট্রিশন জার্নালের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, ডায়েট প্ল্যানে তিসির তেল যুক্ত করলে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব হয়। ২) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে বর্তমানে আমরা সবাই কম-বেশি এই সমস্যা ভুগে থাকি। বেশির ভাগ সময় বাইরের খাবার খেয়ে পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় এবং পরে তা কোষ্ঠকাঠিন্য। তিসির তেল আপনার এই প্রতিদিনের সমস্যা থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করবে। ৩) ডায়রিয়া সমস্যার সমাধান অনেকেই আছেন ঘন ঘন ডায়রিয়ার আক্রান্ত হয়ে পড়েন। নিয়মিত তিসির তেল সেবন করলে এই সমস্যা দূর করবে। কারন তিসির তেল আপনার মেটাবলিজম সিস্টেম উন্নত করতে সাহায্য করে। ৪) ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই বর্তমান সময়ে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা নেতিবাচক হারে বেড়ে চলেছে। তিসির তেল আপনাকে প্রাকৃতিক ভাবে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করবে। বিশেষ করে ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে। ALA (alpha linolenic acid) যা শরীরে থাকা ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে বাধা দেয়। ২০১৫ সালে দ্যা জার্নাল নিউট্রিশন এন্ড ক্যান্সার সাপোর্ট এর এক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে, সস্তায় এবং কার্যকরি ভাবে ক্যান্সারের প্রতিরোধ তৈরি করা যায় নিয়মিত তিসির তেল খাওয়ার মাধ্যমে। ৫) হার্ট ভালো রাখে তিসির তেল হার্ট কে বিশষ ভাবে সুরক্ষা দেয়। কারন এতে থাকা Alpha linolenic acid হার্টকে সুস্থ রাখে এবং হার্টজনিত সকল রোগকে দূরে রাখে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন ১.৫ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে। তার ৫০ শতাংশ হার্টের স্বাস্থ্য ঝুকি কমে যায়। ৬) সোগেনস হ্রাস করে এই রোগটা সম্পর্কে আমরা হয়তো ভালো করে জানি না।সাধারণত এর লক্ষন হচ্ছে চোখের কোণা গুলো লাল হয়ে যায় এবং মুখের ভিতরটা শুকিয়ে যায়। পানি খেলেও তৃষ্ণা মেটেনা আর একটা সময় মুখের ভেতর দাতের মাড়ি গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে। ফলে ওরাল সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় শরীরের টিস্যু গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশ্বের প্রায় সাত লক্ষ লোক এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। আশার কথা হচ্ছে, নিয়মিত তিসির তেল সেবনে এই রোগ এর অনেকটা সমাধান করবে। ৭) কোলেস্টেরল কমায় তিসির তেল আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলের মাএা কমাতে সাহায্য করে। খারাপ কোলেস্টেরল LDL কে উল্লেখযোগ্য হারে কমায় তিসির তেলে থাকা ALA (alpha linolenic acid)। এক গবেষণায় দেখা যায়, হাই- কোলেস্টেরল একজন রোগী। যদি প্রতিদিন এক চা-চামচ তিসির তেল গ্রহন করেন তাহলে ১২ সপ্তাহের মধ্যে কোলেস্টেরল এর মাএা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ৮) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ঝুঁকি কমায় প্রায় প্রতিটি ঘরে একজন করে ডায়াবেটিক রোগী পাওয়া যাবে। বলতে সাধারণ একটি রোগ পরিনত হয়েছে ডায়াবেটিস। নিয়মিত তিসির তেল সেবনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। প্রি-ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা ও কিন্তু কম নয়। সেখানেও আপনাকে সাহায্য করবে তিসির তেল। দৈনিক ১৩ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে মাএ সপ্তাহের মধ্যে এই মারাত্মক ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন। তবে অতিরিক্ত মাএায় তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো নয়। সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে শ্রেয়। দামঃ প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা, ১,০০০ মিলি ৮০০ টাকা, ১০০ গ্রাম ২২৫/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::Organic Extra Virgin Olive Oil (First Cold Press) I 500 ml
Diet Essential, এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট ওয়েল, Natural Oil, পণ্য – ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির, পণ্য – ডাঃ মুজিবর রহমান
অলিভ অয়েল মূলত জলপাই থেকে তৈরি এক প্রকার তেল । এ তেলে মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারী। অলিভ অয়েলে উপকারী কোলেস্টেরল থাকার কারণে আপনার পরিপাক প্রক্রিয়ায় সহায়তা করবে । তাছাড়াও এতে রয়েছে ওমেগা ৬ আর ওমেগা ৩ নামক ফ্যাটি অ্যাসিড
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল সর্বাপেক্ষা বেশি গুন সম্পন্ন ও অনেক ভালো তেল। কারণ এটা ফ্রেশ জলপাই থেকে কুলিং কমপ্রেসের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল রিফাইন করা হয় না, একারণে এর স্বাদ কিছুটা তিতা হয়ে থাকে। এই তেলের রঙ হালকা সবুজ বা গোল্ডেন ধরন হয়ে থাকে।
হৃদরোগের ঝুকি কমায়: অলিভ অয়েলে পর্যাপ্ত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা দুরারোগ্য ব্যাধি হতে মুক্তি দেয়।প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিডের পাশাপাশি বিদ্যমান (ভিটামিন ই) , (ভিটামিন কে) রয়েছে। যা আপনার প্রদাহ কমাতে আর কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে ।
শরীরের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে: অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণসম্পন্ন অলিভ অয়েল আপনার দেহের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াগুলোকে বিনাশ করতে সাহায্য করবে । হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি নামক এক ধরনের জীবাণু রয়েছে, যা পেটে আলসার তার সাথে পাকস্থলীর ক্যান্সার সৃষ্টি করে।এক্সট্রা ভার্জিন জলপাই তেল এসব ব্যাকটেরিয়া সারাতে সাহায্য করে।
দীর্ঘস্থায়ী রোগ দূর করতে: অলিভ অয়েলে থাকা উপাদানসমূহ প্রদাহনাশক হিসেবে কাজ। এসব উপাদানসমূহ দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেমন- হৃদরোগ, ক্যান্সার, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, আলঝেইমার, আর্থ্রাইটিস সারাতে সহযোগিতা করে।
স্ট্রোক প্রতিরোধে সাহায্য করে: রক্ত জমাট বাঁধার কারণে বা রক্তক্ষরণের কারণে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহে ব্যাঘাত ঘটে যার ফলে স্ট্রোক হয়।অলিভ অয়েলে বিদ্যমান মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে যারা জলপাই তেল রেগুলার গ্রহণ করে থাকে তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় অনেক কমে যায় যায়।
শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমায়: শরীরের মন্দ কোলেস্টেরল এলডিএল- লো ডেনসিটি লিপোপ্রোটিন (LDL- Low density lipo-protein) জারণ থেকে রক্ষা করে অলিভ অয়েল। রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগ হতে বাঁচায় অলিভ অয়েলে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলো। অলিভ অয়েল খাদ্য হিসেবে গ্রহণের ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসে তার সাথে রক্তচাপের ওষুধের প্রয়োজনীয়তা অনেকাংশে আসে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। পর্যাপ্ত ধরনের ওষুধও খেতে হয়। তা সত্ত্বেও অলিভ অয়েলের মাধ্যমেও এই ঝামেলার সমাধান হতে পারে। অলিভ অয়েলে থাকা মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ভিটামিন ই, কে, আয়রন, ওমেগা-৩ এই উপাদানগুলি আপনার হজম শক্তিতে চমৎকার ইফেক্ট ফেলবে তার সাথে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মুছে করবে।
টাইপ ২ ডায়বেটিসের ঝুকি কমায়: অয়েল রক্তে শর্করা ও ইনসুলিন কন্ট্রোলে রাখার জন্য সাহায্য করে।নিয়মিত অলিভ অয়েল গ্রহণের ফলে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমতে পারে।
অলিভ অর্থাৎ জলপাই থেকে যে তেল তৈরি করা হয়, তাকে অলিভ অয়েল বলে। আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য এর বিকল্প খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এই তেলে ওমেগা ৬ এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। একইসঙ্গে এতে এক প্রকারের স্বাস্থ্যকর মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে যার নাম এলিক অ্যাসিড।
অলিভ অয়েলের উপকারিতা:
১. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
২. রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৪. হজম সমস্যা সমাধান।
৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৬. ক্যান্সার প্রতিরোধী।
৭. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৮. বিষন্নতা দূর করে।
৯. ত্বক এবং চুলের জন্য ভাল।
১০. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে।
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
সরিষার তেল এর মূল্য :
? ফাষ্ট প্রেস সরিষার তেল প্রতি লিটার : 290/- টাকা
? কাঠের ঘানির ফাষ্ট প্রেস প্রিমিয়াম গ্রেড সরিষার তেল প্রতি লিটার : 390/- টাকা
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::