কালোজিরার তেল I Black Cumin Seed Oil I 100 ML

৳ 250.0

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন, “তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে”। – তিরমিযি, বুখারি, মুসলিম।

নবী করিমের এই অমর বাণী আমরা সবাই জানি।

কালোজিরার উৎপত্তি
কালোজিরা একটি সপুষ্ক উদ্ভিদ জাতীয় ফলের অভ্যন্তরীণ বীজ। Ranunculaceae গোত্রের উদ্ভিদ হচ্ছে কালোজিরা। ইংরেজিতে কালো জিরা “Nijella seed” নামে পরিচিত এবং কালোজিরার তেল কে বলা হয় “Nijella Sativa Oil” । যার আদি নিবাস দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ গুলোতে। তবে বর্তমানে কম-বেশি প্রায় কালোজিরা বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে। কালোজিরার গাছ আকার ও আয়তনে লম্বায় ২০-৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। কালোজিরার গাছের ফুল ও ফল হয়ে থাকে। সাধারণত এর ফুলের রঙ হয় সাদা ও হালকা নীলাভ বিশিষ্ট্ হয়ে থাকে। ফুল গুলোর পাঁচটি করে পাপড়ি থাকে। কালোজিরার এই ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করা হয়। অপরদিকে কালোজিরার ফল গুলো শক্ত আবরণে বেষ্টিত থাকে । কালোজিরার ফলে পুংকেশরের সংখ্যা অনেক। ফল গুলোর গর্ভকেশর বেশ লম্বা হয়। বাংলা কার্তিক অগ্রহায়ণ মাসে এর ফুল ফোটে এবং শীতকালে ফল ধরে। ফলের আকার গোলাকার এবং প্রতিটি ফলে ২০-২৫ টি বীজ থাকে। এর বীজ গুলো কালো বর্ণের এবং আকৃতি প্রায় ত্রিকোণাকার। এর বীজগুলো একটি খোলসের ভিতরে থাকে। খোলসের ভিতরে অনেক বীজ থাকে।মূলত এই বীজ গুলোকে বলা হয় কালোজিরা। এই বীজ গুলো থেকে কালোজিরার তেল উৎপাদন করা হয়।

কালোজিরার তেলের পুষ্টিগুন
কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে মানব দেহের জন্য। এই তেলে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও ফ্যাট। কালোজিরার অন্যান্য উপাদানের মধ্যে রয়েছে নাইজেলোন, থাইমোকিনোন ও স্থায়ী তেল। এতে আরও রয়েছে আমিষ, শর্করা সহ ও প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড সমূহ । পাশাপাশি কালোজিরার তেলে আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-বি২, নিয়াসিন ও ভিটামিন-সি। এই তেলের মধ্যে আরও রয়েছে ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশকের বিভিন্ন উপাদান সমূহ। এতে রয়েছে ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন ও প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান সমূহ। এছাড়াও আরো রয়েছে এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।

কালোজিরার তেলের প্রাচীন ব্যবহার
কালোজিরার ব্যবহার অনেক পুরানো। সৃষ্টির শুরুর আদিকাল থেকে এখন পর্যন্ত কালোজিরা মসলা ও ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকালে দেখা যায়, কালোজিরাকে মানব দেহের জন্য মহৌষধ মনে করা হত । প্রাচীন কাল থেকে এখন আয়ুর্বেদিক, ইউনানি ও কবিরাজি চিকিৎসাতে ও কালোজিরার তেল ব্যাপক ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ অষ্টম শতাব্দিতে কালো জিরার তেল দ্বারা ব্রনকাইটস ও ডায়রিয়ার চিকিৎসা করা হতো ।

কালোজিরা তেল কেনো ব্যবহার করবেন? 
*কালোজিরার তেল অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে এক চা চামচ পুদিনা পাতার রস বা কমলার রস কিংবা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরা তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার খেলে উপকার পাওয়া যায়।
* ১/২ চা চামচ কালোজিরা তেল মাথায় লাগালে এবং এক চা চামচ কালোজিরা তেলের সাথে সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে দিনে তিনবার করে ২/৩ সপ্তাহ খেলে মাথা ব্যথায় উপকার পাওয়া যায়।
* সর্দির সমস্যায় এক চা চামচ কালোজিরা তেল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩ বার খেলে উপকার পাওয়া যায়।
* বাতের ব্যথা দূরীকরণে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরা তেল দিয়ে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।
* এক চা চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তিলের তেল, এক চামচ কালোজিরা তেলের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে পাইলসের সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়।
* অনিয়মিত মাসিকের সমস্যায় কালোজিরা তেল দৈনিক ৩ বার খেলে কার্যকর উপকার পাওয়া যায়।
* এক চা চামচ কালোজিরা তেল সমপরিমাণ মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে আমাশয় সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়।
* শীতকালে ত্বকের যত্নে কালোজিরার তেল বডি লোশন হিসেবে ব্যবহার করে কার্যকর উপকার পাওয়া যায়।
* লিভারের সমস্যা দূরীকরণে এক গ্লাস ত্রিপলার শরবতের সাথে এক চা চামচ কালোজিরা তেল খেলে উপকার পাওয়া যায়।
* কালোজিরা তেল খেলে এবং নিয়মিত চুলের গোড়ায় মালিশ করলে চুল পড়া রোধে উপকার পাওয়া যায়।
* মাথায় এই তেল ব্যবহারে রাতের বেলায় শান্তিপুর্ণ ঘুম হয়।
পিওর স্টোরের কালোজিরা তেল কেনো ব্যবহার করবেন?
* সম্পূর্ণ ভেজালমুক্ত।
* যথাযথ পুষ্টিগুণের নিশ্চয়তা।
* নিজস্ব তত্ত্বাবধাণে প্রক্রিয়াজাতকৃত।
* খাঁটি উপাদান থেকে প্রস্তুতকৃত।
* ক্ষতিকর উপাদানের মিশ্রনমুক্ত।
* রাসায়নিকের ব্যবহার মুক্ত।
* স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে প্রস্তুতকৃত।
* খাঁটি কালোজিরা তেলের নিশ্চয়তা।
* নিজস্ব তত্ত্বাবধাণে গ্রাহকদের জন্য প্যাকেজিংকৃত।

কালোজিরা তেলের : মূল্য  ১ লিটার ২,০০০/- টাকা , ৫০০ মি লি ১,০০০/- টাকা, ১০০ মি লি ২৫০/- টাকা

অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল  করুন ::

☎ মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————

?ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
?ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).

?অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ

১.১  নাম #

১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত)  #   বাড়ী নম্বর   #  কত তলা/ফ্লাট নম্বর  # , রোড নম্বর   # ,থানার নাম #

( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)

২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )

২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর

৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান

[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================

?ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে  ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।

?ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।

?ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।

?ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য ? এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)

?Bkash  : 0170 700 1971 ( Personal )

?Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )

?Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )

?DUTCH BANGLA BANK

?AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939

?মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::☎ মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো  #  01707001971

[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]

14 in stock

Category: Tags: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , ,
Description

কালোজিরার তেল ব্যবহার বিধি

স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে

এক চা চামচ পুদিনাপাতার রস বা কমলার রস বা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে নিয়মিত খেতে হবে তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। এভাবে খেলে দুশ্চিন্ত দূর হবে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে। কালোজিরা নিজেই একটি অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিসেপটিক। মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

মাথা ব্যাথা নিরাময়ে

হঠাৎ মাথা ব্যথা হলে ১/২ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে মালিশ করতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে খেতে হবে। এটা ২/৩ সপ্তাহ খেলে ভাল হবে। এছাড়া মাথা ব্যথায় কপালের উভয় চিবুকে ও কানের চারিপাশে প্রতিদিন ৩/৪ বার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে।

সর্দি সারাতে

এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩বার খেতে হবে এবং রোগ সেরে না যাওয়া পর্যন্ত মাথায় ও ঘাড়ে মালিশ করতে হবে। এছাড়া এক চা-চামচ কালোজিরার সাথে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হবে। সর্দি বসে গেলে কালোজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিন। একই সাথে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালোজিরা বেঁধে শুকতে হবে, শ্লেষ্মা তরল হয়ে ঝরে পড়বে। আরো দ্রুত ফল পেতে বুকে ও পিঠে কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে।

বাতের ব্যাথা দূরীকরণে

বাতের ব্যথা হলে সেখানে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে। এক চা- চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ কালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার খেতে হবে এটা ২/৩সপ্তাহ খেতে হবে। তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।

বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে

যেখানে চর্ম রোগ সেই আক্রান্ত স্থানে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে। এক চা চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ কালোজিরার তেল, সমপরিমান মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার খেতেও হবে এটা ২/৩ সপ্তাহ খেতে হবে।

হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে

কালোজিরার তেল হার্টে রুগীদের জন্য অনেক উপকারি। এক চা চামচ কালোজিরার তেল এবং এক কাপ দুধ প্রতিদিন ২বার করে খেতে থাকলে হার্টের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যাবে। সাথে কালোজিরার তেল দিয়ে বুকে নিয়মিত মালিশ করতে হবে।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে রাখতে

প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধা ঘন্টা বসে থাকতে হবে। এবং এক চা-চামচকালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন খেতে হবে ফলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে।

অর্শ রোগ নিরাময়ে

এক চা-চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তেল তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেলসহ প্রতিদিন খালি পেটে ৩/৪ সপ্তাহ খেতে হবে।

শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগ সারাতে

যারা হাঁপানী বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমসসায় ভুগছেন। তাদের জন্য কালোজিরা অনেক বেশি উপকারী। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাস কষ্টজনিত সমস্যা উপশম করবে। এছাড়া এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল, এক কাপ দুধ বা রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত খেলেও অনেক উপকার হবে।

ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে

ডায়াবেটিকদের রোগ উপশমে বেশ কাজে লাগে কালোজিরা। এক চিমটি পরিমাণ কালোজিরা এক গ্লাস পানির সাথে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে থাকলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে। এই কালোজিরা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। এছাড়া এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল, এক কাপ রং চা বা গরম ভাতের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ২বার করে নিয়মিত খেলে একশত ভাগ ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

যৌন শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে

কালোজিরা নারী পুরুষ উভয়ের যৌনক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। প্রতিদিন কালোজিরা খাবারের সাথে খেলে পুরুষের স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সম্ভাবনা তৈরি করে মধ্যপ্রাচ্যে প্রচলিত আছে যে, কালোজিরা যৌন ক্ষমতা বাড়ায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে। একচা-চামচ মাখন, এক চাচামচ জাইতুন তেল সমপরিমাণ কালোজিরার তেল ও মধুসহ দৈনিক ৩বার ৪/৫ সপ্তাহ ধরে খেলে অনেক উপকার হবে। তবে পুরানো কালোজিরা তেল স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

অনিয়মিত মাসিক সারাতে

এক কাপ কাঁচা হলুদের রস বা সমপরিমাণ আতপ চাল ধোয়া পানির সাথে এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত খেতে হবে। তাহলে অনেক ভাল কাজ হবে।

মায়ের দুধ বৃদ্ধি করতে

যেসব মায়েদের বুকে পর্যাপ্ত দুধ নেই, তাদের মহৌষধ কালোজিরা। মায়েরা প্রতি রাতে শোয়ার আগে ৫-১০ গ্রাম কালোজিরা মিহি করে দুধের সাথে খেতে থাকতে হবে। মাত্র ১০-১৫ দিনে দুধের প্রবাহ বেড়ে যাবে। এছাড়া এ সমস্যা সমাধানে কালোজিরা ভর্তা করে ভাতের সাথে খেলেও ভাল হবে। এছাড়া একচা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত খেতে হবে। যা শতভাগ উপকারি।

গ্যাষ্ট্রীক বা আমাশয় নিরাময়ে

এক চা-চামচ কালোজিরা তেল সমপরিমাণ মধু সহ দিনে ৩বার করে ২/৩ সপ্তাহ ধরে খেতে হবে। তাহলে গ্যাস্টিক বা আমাশয়ের জন্য আর কষ্ট পেতে হবে না।

ত্বকের আদ্রতার বাড়াতে

শীতকালে ত্বকের আদ্রতার জন্য বডি লোশনের পরিবর্তে শুধুকালোজিরার তেল অথবা জাইতুন (অলিভওয়েল) তেল এর সাথে কালোজিরার তেল মিশিয়ে সারা শরীরে সারা শরীরে মালিশ করতে হবে। যা আপনার বা আপনার শিশুর ত্বকের আদ্রতা ও লাবণ্যময় বৃদ্ধি করবে এবং চর্মরোগের ঝুঁকি কমাবে। বিশেষভাবে শিশুর ত্বকের জন্য এই পদ্ধতিতে সারা বছর ব্যবহার করতে পারেন।

জন্ডিস বা লিভারের বিভিন্ন সমস্যার দূরীকরণে

লিভারের সুরক্ষায় ভেষজটি অত্যন্ত অসাধারন। লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী আফলা টক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে কালোজিরা। যদি এক গ্লাস ত্রিপলার শরবতের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল দিনে ৩বার করে ৪/৫ সপ্তাহ খেতে পারেন তাহলে অনেক ভাল ফলাফল পাবেন।

পিঠের ব্যাথা দূর করতে

কালোজিরার থেকে যে তেল বের করা হয় তা আমাদের দেহে বাসা বাঁধা দীর্ঘ মেয়াদী রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে বেশ সাহায্য করে। এছাড়াও সাধারণভাবে কালোজিরা খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যাবে।

শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি তে

দুই বছরের অধিক বয়সী শিশুদেরকালোজিরা খাওয়ানোর অভ্যাস করলে দ্রুত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও অনেক কাজ করে কালোজিরা। দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তেল সেবন করা উচিত নয়। তবে বাহ্যিকভাবে ব্যবহার করা যাবে।

চুল পড়া বন্ধ করতে

চুল পড়া সমস্যা অনেক বড় একটি সমস্যা। এই ক্ষেত্রে কালোজিরা খেয়ে যেতে হবে, চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আরো ফল পেতে চুলের গোড়ায় এর তেল মালিশ করতে হবে।

দাঁত ব্যথা দূরীকরণে

দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালোজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমে যাবে। কালোজিরা মুখের যেমন জিহ্বা, তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণু মেরে ফেলে।

শান্তিপূর্ণ নিদ্রার জন্য

কালোজিরার তেল ব্যবহারে রাতভর প্রশান্তিপূর্ন নিদ্রা হবে। তাই যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তারা কালোজিরাকালোজিরা নিয়মিত খেতে পারেন।

Reviews (0)

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কালোজিরার তেল I Black Cumin Seed Oil I 100 ML”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shipping and Delivery

MAECENAS IACULIS

Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.

ADIPISCING CONVALLIS BULUM

  • Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
  • Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
  • Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.

Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.