চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে নিম তেলের কোনো বিকল্প হয় না। সংক্রমণ কমানোর পাশাপাশি ত্বকের নানা রোগের প্রকোপ কমাতেও এটি দারুন কাজে দেয়। একাধিক স্টাডিতে এমনটি পাওয়া গেছে। নিমের তেলের ৯টি অসাধারণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো-
১. ত্বক ফর্সা করে : অল্প সময়ে ফর্সা ত্বকের অধিকারী হয়ে উঠতে চান নাকি? তাহলে ত্বকের পরিচর্যায় নিম তেলকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন! কারণ এমনটা করলে ত্বকের অন্দরে কোলাজেনের উৎপাদন বেড়ে যেতে শুরু করে, যার প্রভাবে স্কিন টোনের উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না।
২. ত্বকের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনে : শুষ্ক ত্বক যাদের, তারা নিয়মিত এই তেল লাগালে সমস্য়া অনেকটাই কমে যায়। প্রতিদিন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে ভালো করে সারা শরীরে মাসাজ করলেই দেখবেন ত্বক সুন্দর হতে শুরু করেছে।
৩. ব্রণর প্রকোপ কমে: নিম তেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রপাটিজ থাকায় এটি যদি মুখে লাগানো যায়, তাহলে ব্রণর সমস্য়া কমতে শুরু করে। কীভাবে লাগাতে হবে? ব্রণ কমাতে কয়েক ফোঁটা নিম তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ল্য়াভেন্ডর তেল মিশিয়ে ব্রণর উপর লাগান।
৪. ত্বকের বয়স কমে: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীরের বয়স বাড়লেও ত্বকের বয়স না বাড়ুক, এমনটা যদি চান, তাহলে নিয়মিত নিম তেল দিয়ে ত্বকের মাসাজ করতে ভুলবেন না যেন! আসলে এমনটা করলে বলিরেখা কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্কিন টানটান হয়। ফলে ত্বকের বয়স কমতে সময় লাগে না।
৫. খুশকির সমস্যা দূর হয়: সাধারণত ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলেই এই ধরনের ত্বকের সমস্য়া হয়ে থাকে, যা নিম তেলের ব্য়বহারে একদম কমে যায়। এখানেই শেষ নেয়। স্কাল্পের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ কমাতেও নিম তেলের জুরি মেলা ভার। কীভাবে ব্য়বহার করতে হবে এটি? আপনি যে শ্য়াম্পু ব্য়বহার করেন তাতে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে রোজ মাথায় লাগান। তাহলেই দেখবেন সমস্য়া কেমন কমতে শুরু করে দিয়েছে।
৬. মাশারা ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না : বাড়িতে মশার উৎপাত বাড়লেই আমরা বাজার চলতি নানা ক্রিম লাগানো শুরু করি। কারও কি জানা আছে এই ধরনের সমস্য়ায় নিম তেল দারুন কাজে আসে। কীভাবে ব্য়বহার করতে হবে? খুব সহজ! ১০-১৫ ফোটা নিম তেল, হাফ কাপ নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে গায়ে লাগান। তাহলেই দেখবেন মশারা আর ধারে কাছে ঘেঁষতে পারছে না।
৭. ত্বকের সংক্রমণের চিকিৎসায় কাজে আসে: এই ধরনের সংক্রমণ সাধারণত নোংড়া থাকলে হয়। আর এই রোগ হলে পায়ে যন্ত্রণা হওয়ার মতো লক্ষণের বহিঃপ্রকাশ ঘটে থাকে। অ্যাথলিট ফুট নামে পরিচিত এই ত্বকের সমস্য়ার প্রকোপ কমাতে নিম তেলের সঙ্গে নারকেল তেল মিলিয়ে যে জায়গায় সংক্রমণ হয়েছে সেখানে লাগান। এমনটা রোজ করলে, অল্প দিনেই দেখবেন রোগ কমতে শুরু করেছে।
৮. একজিমার প্রকোপ কমায়: ত্বকের একধরনের প্রদাহজনিত রোগ হল একজিমা। নানা কারণে বহু মানুষ এই ধরনের ত্বকের সমস্য়ায় ভুগে থাকেন। একজিমার প্রকোপ কমাতেও নিম তেল দারুন কাজ দেয়। শরীরের যে যে জায়গায় একজিমা হয়েছে, সেখানে সেখানে নিম তেল লাগালে যন্ত্রণা কমে। তবে ভুলেও যেন সরাসরি ত্বকের উপর নিম তেল ব্য়বহার করবেন না। পরিবর্তে সামান্য় গরম জলে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে তা দিয়ে স্নান করুন। এমনটা রোজ করলে দেখবেন রোগ কমতে শুরু করেছে।
৮. হাইপারপিগমেন্টটেশন দূর করে: ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ বাড়লেই আশঙ্কা বাড়ে হাইপারপিগমেন্টটেশনের সমস্য়া হওয়ার। নিয়মিত যদি সারা শরীরে নারকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে লাগানো যায় তাহলে মেলানিনের মাত্রা কমে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কমতে শরু করে হাইপারপিগমেন্টটেশনও।
৯. স্কিনের যত্নে কাজে আসে: নিমে অ্যান্টিব্য়াকটেকিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রপাটিজ থাকার কারণে ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র বন্ধ করতে এটি দারুন কাজে আসে। নারকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে মুখে লাগান, তাহলেই দেখবেন সমস্য়া কমতে শুরু করে দিয়েছে।
সূত্র : বোল্ডস্কাই।
নিমের তেল I Neem oil I 100 ml
৳ 225.0
চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে নিম তেলের কোনো বিকল্প হয় না। সংক্রমণ কমানোর পাশাপাশি ত্বকের নানা রোগের প্রকোপ কমাতেও এটি দারুন কাজে দেয়। একাধিক স্টাডিতে এমনটি পাওয়া গেছে। নিমের তেলের অসাধারণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো-
→চুলের যত্নে নিম তেলের ভূমিকা:
১। নিমের তেল চুল পড়া ও চুল ভাঙা রোধ করে:
প্রতিদিন কিছুটা পরিমাণ নিমের তেল নিয়ে মাথার ত্বক ও চুলে হালকা করে ঘষে ঘষে লাগিয়ে কিছুক্ষণের জন্য রেখে দিতে হবে এবং এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে চুল পড়া,চুল ভাঙা বন্ধ হবে এবং চুলের গোড়াও শক্তিশালী হয়ে উঠবে।
২। স্কাল্পের সংক্রমন জাতীয় সমস্যা ও খুশকি দূর করে
ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে সাধারণত ত্বকে খুশকির সমস্য়া হয়ে থাকে। মাথার চুলে ও ত্বকে নিয়মিত নিম তেল ব্যবহারে খুশকি থেকে দূরে থাকা সম্ভব। এছাড়া মাথার স্কাল্পের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ/ চুলকুনির সমস্যা কমাতেও নিম তেলের জুরি মেলা ভার। চুলে শ্যাম্পু করার সময় তাতে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে নিয়ে মাথায় মেখে ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে , তাহলেই সমস্য়া কমতে শুরু করবে । এভাবে ব্যবহারে উসকোখুসকো ও প্রাণহীন চুলও তার উজ্জ্বল্য ফিরে পেতে পারে।
৩। উকুন প্রতিহত:
নিয়মিত নিম তেল ব্যবহারে উকুন তাড়ানো সম্ভব। যাদের মাথার তালুতে ব্রণের সমস্যা আছে তারাও এই তেল মাথায় দিতে পারে।
→ত্বকের যত্নে নিম তেল
১। নিমের তেল ত্বকের দাগ দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে :
নিম তেল ফ্যাটি এসিডে সমৃদ্ধ যার ফলে এটি সহজে ত্বকের সাথে মিশে যায় এবং সংকোচন-প্রসারণ সহজতর হয়! নিয়মিত নিম তেল ব্যবহার করে ত্বকের বলিরেখা ও বার্ধক্যজনিত যাবতীয় দাগ দূর করা সম্ভব। এটি ত্বককে নমনীয় করে তোলে, ত্বকের লাল দাগসমূহ দূর করে, ব্রণের ক্ষত সারিয়ে তোলে। ছোট খাটো কাটা বা ক্ষত সারাতেও নিম তেলের জুড়ি নেই।
২। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে নিমের তেল খুবই উপকারী:
নিমের ভিটামিন ই ও ফ্যাটি এসিড ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে গভীরভাবে কাজ করে। যাদের ত্বক শুষ্ক তারা নিয়মিত এই তেল লাগালে সমস্য়া অনেকটাই কমে যায়। প্রতিদিন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে ভালো করে সারা শরীরে মালিশ করলেই দেখা যাবে ত্বক সুন্দর হয়ে উঠছে ।
৩। নিমের তেল ব্যবহারে ব্রণের প্রকোপ কমায়:
নিম তেলের অ্যাসপিরিন জাতীয় উপাদান ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলোকে ধ্বংস করে। নিম তেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ব্রণের সমস্য়া কমাতে কাজ করে। ব্রণ কমাতে কয়েক ফোঁটা নিম তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ল্য়াভেন্ডর তেল মিশিয়ে ব্রণর উপর লাগাতে হবে।
৪। নিমের তেল ব্যবহারে ত্বকে তারুণ্য ধরে রাখে:
নিমের তেলে আছে এন্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারি। এটি ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ সহজে পড়তে দেয় না। সময়ের সাথে সাথে কেউ যদি ত্বকের বয়স বাড়াতে না চায়, তাহলে নিয়মিত নিম তেল দিয়ে ত্বকের মাসাজ করতে হবে ! ফেসপ্যাকের সঙ্গে নিমের তেল মিশিয়েও লাগানো যায়! এভাবে ব্যবহারে ত্বক সজীব হয়ে উঠে, বলিরেখা কমে, সাথে সাথে স্কিন টানটান হয়। ফলে ত্বকের বয়স কম লাগে।
৫। অ্যাকজিমা প্রতিরোধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে :
নিম তেল ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে অ্যাকজিমা প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে। শরীরের যে জায়গায় একজিমা হয়েছে, সেখানে নিম তেল লাগালে যন্ত্রণা কমে।
*বংশগত কারণে কারও অ্যাকজিমা হলে নিমের তেল তা পুরোপুরি সারিয়ে তুলতে সক্ষম নাও হতে পারে।
**ভুলেও সরাসরি ত্বকের উপর নিম তেল ব্য়বহার করা যাবে না। সামান্য় গরম পানিতে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে তা দিয়ে রোজ গোছল করলে রোগ কমতে শুরু করবে ।
৬। ত্বক ফর্সা করে ও হাইপারপিগমেন্টেশন দূর করে:
নিমের তেলের ব্যবহার ত্বকে অতিরিক্ত মেলানিন তৈরিতে বাধা দেয়, আর মেলানিন কম থাকা মানে ত্বকে ফর্সাভাব বৃদ্ধি পাওয়া ! নিমের ফ্যাটি এসিড ত্বকে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়ায় যার প্রভাবে স্কিন টোনের দ্রুত উন্নতি ঘটে ।
ত্বকে মেলানিনের পরিমান বাড়লেই লক্ষণ বাড়ে হাইপারপিগমেন্টেশনের! নিয়মিত যদি সারা শরীরে নারকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে লাগানো যায় তাহলে মেলানিনের মাত্রা কমে। আর মেলানিন কমলে স্বাভাবিক ভাবেই কমতে শরু করে হাইপারপিগমেন্টটেশনও।
৭। নিমের তেল কালচে আচিল দূর করে:
২-৩ ফোঁটা নিমের তেল পানিতে মিশিয়ে কালো আঁচিলে নিয়মিতভাবে লাগালে তা চিরতরে দূর হয়ে যায় !
৮। ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র নিমের তেল দিয়ে বন্ধ করা সম্ভব:
নিমের এন্টিব্যকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি প্রপার্টিজ উন্মুক্ত ছিদ্র বন্ধ করতে দারুন কাজে আসে। নারকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে মুখে লাগালেই সমস্য়া কমতে শুরু করবে ।
৯।ত্বকের সংক্রমণের চিকিৎসা :
অস্বাস্থ্যকর অবস্থার জন্য পায়ে অ্যাথলিট’স ফুটের মত ছত্রাকজনিত সমস্যা হতে পারে । আর এই রোগ হলে পায়ে যন্ত্রণা হয়ে থাকে। ত্বকের এই সমস্য়ার প্রকোপ কমাতে নিম তেলের সঙ্গে নারকেল তেল মিলিয়ে সংক্রমণের জায়গায় লাগাতে হবে । এমনটা রোজ করলে, অল্প দিনেই রোগ কমতে শুরু করে ।
→ নিমের তেল ওষুধ ও জন্মনিরোধক হিসেবে কাজ করে:
নিম তেল একটি উৎকৃষ্ট মানের এন্টিসেপটিক! ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস ও উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য যেসব ঔষধ গ্রহণ করা হয় সেগুলোতে নিমের তেল থাকে।
নিম তেল একটি উত্তম প্রাকৃতিক জন্ম নিরোধকও । নিম তেল একটি শক্তিশালী শুক্রাণুনাশক হিসেবে কাজ করে। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন যে, নিম তেল মহিলাদের জন্য নতুন ধরনের কার্যকরী গর্ভনিরোধক হতে পারে। এটি ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই শুক্রানু মেরে ফেলতে সক্ষম।
→ দাঁতের জন্য নিম তেল :
নিম তেল ক্যাভিটি সৃষ্টিকারী জীবাণু ধ্বংস করে! পেস্টে নিমের তেল ব্যবহার এখন অনেক দেশে সমাদৃত এবং বিশ্বব্যাপী পরিব্যাপ্ত! নিয়মিত ব্যবহারে দাত ও মাড়ি মজবুত হয়!
সংরক্ষনঃ
ঠান্ডা ও অন্ধকার জায়গায় সংরক্ষণ করে রাখতে হয় !
সতর্কতা:
নিমের তেল বা অন্যান্য নিমের পণ্য যেমন নিমের পাতা বা নিমের চা গর্ভবতী অথবা গর্ভধারণে আগ্রহী মহিলা এবং শিশুদের খাওয়া উচিৎ নয়! নিমের তেলের অতিরিক্ত সেবন লিভার নষ্টে সাহায্য করতে পারে বলে কিছু লক্ষণ পাওয়া গেছে!
*ত্বকে নিম তেল ব্যবহারের পূর্বে এক ফোটা তেল হাতের তালুর উপরিভাগে লাগিয়ে পরীক্ষা করে নেয়া ভালো! ২৪ ঘন্টার মধ্যে যদি কোনো এলার্জি (যেমন লাল হয়ে যাওয়া বা ফোলাভাব) এর লক্ষণ না দেখা যায় তবে নিশ্চিন্তে এটা শরীরের যে কোনো জায়গায় ব্যবহার করা যেতে পারে!
দামঃ প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা, ৫০০ মিলি ১,০০০/- টাকা, ১০০ গ্রাম ২২৫/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
☎ মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
?ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
?ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
?অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
?ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
?ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য ? এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
?Bkash : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal )
?Nagad : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal )
?Rocket : 0170 700 19718 / 018 1200 1200 ( Personal )
? ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. ) , নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store) ,
কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439
?মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::☎ মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
Out of stock
Reviews
There are no reviews yet.