ভেন্নার তেল I রেড়ির তেল I ভেরেন্ডার তেল I ক্যাস্টর ওয়েল I Castor Oil I 100 ML
৳ 250.0
রেড়ির তেল বা ক্যাস্টর অয়েল কি?
হালকা হলুদ রঙের এই তৈলিক পদার্থ, মূলত রিসিনাস কমিউনিস্ট প্রজাতির উদ্ভিদের বীজ থেকে নিষ্কাশন এর মাধ্যমে তৈরি করা হয়।প্রাথমিক অবস্থায় এর মধ্যে বিষাক্ত এঞ্জাইম রেসিন থাকে যা ব্যবহার করা অত্যন্ত ক্ষতিকর।তাই হিটিং প্রসেসের মাধ্যমে এর বিষাক্ত প্রভাব কে ধ্বংস করে তবেই তাকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হয় । ক্রান্তীয় আবহাওয়ার সম্পূর্ণ এলাকা উল্লেখ্য আফ্রিকা এবং ভারতে এই তেল পাওয়া যায়।বহু প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত এই তেল শুধুমাত্র দৈনন্দিক কাজে নয় প্রাচীন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতেও বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হতো।
অন্যান্য নাম- আরান্ডি কা তেল ( হিন্দি ), আমুদামু ( তেলেগু ), এরান্ডলা তেলা ( মারাঠী ), আমানাক্ক এনি ( তামিল ), রেড়ির তেল ( বাঙ্গলা) ।
রেড়ির তেল একটি অতি সাধারণ এবং প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন ভেষজ তেল যা দৈনন্দিন নানান কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ত্বক , চুল ও স্বাস্থ্য সম্মৃদ্ধ এই প্রাকৃতিক উপকরণে আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এন্টিব্যাক্টেরিয়াল প্রপার্টিস (যা প্রদাহ হ্রাস করে , জীবাণু সংক্রমন কমায়)
রেড়ির তেলের (ক্যাস্টর অয়েল) পুষ্টির মান
- ওমেগা 3
- ওমেগা সিক্স ফ্যাটি আসিড ও
- ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান যা চুলের ফলিকল এবং ত্বককে পুষ্টি যোগায়।
রেড়ির তেলের (ক্যাস্টর অয়েল) উপকারীতা
উজ্বল ত্বক:
ঝকঝকে উজ্বল ত্বক আমাদের সবারই স্বপ্ন।সুন্দর দাগহীন ত্বক আজো মানুষের চোখ আকৃষ্ট করে। এই ত্বক পাওয়ার জন্য অযথা বাজার চলতি অনেক প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার আমরা করে থাকি।যা অনেক সময়ই লাভ এর বদলে লোকসান ঘটায়। আপনারা কি জানেন এই সমস্যার সমাধান আছে ক্যাস্টার অয়েলের কাছে।
ত্বকে উপস্থিত মেলানিনের জন্য আমাদের গায়ের রং শ্যামলা বা কালো লাগে। রেড়ির তেল বা ক্যাস্টর অয়েল সরাসরি মেলানিনের এর প্রোডাকশন বা উৎপাদনে বাধা সৃষ্টি করে।ফলে ভেতর থেকে আমাদের ত্বক উজ্বল হতে থাকে। পরিষক পদার্থ এবং উপকারী ভিটামিন সমৃদ্ধ এই তেল ত্বকের প্রয়োজনীয় খাদ্যের অভাব মেটায়, ফলে অল্প দিনের মধ্যেই আমাদের ত্বকে আসে এক অবর্ণনীয় লাবণ্য।
ক : কাস্টার অয়েল ও হলুদের প্যাক:
ব্যবহার বিধি :
1 চা চামচ ক্যাস্টর অয়েলের সাথে 1/2(আধ ) চা চামচ হলুদ গুঁড়ো দিয়ে একটি সুন্দর পেস্ট তৈরি করে তা মুখে লাগালে সহজেই ত্বকের পরিবর্তন চোখে দেখতে পারবেন।
হলুদে উপস্থিত গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম কুরকিউমিন কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং সর্বোপরি মেলানিন উৎপাদন রোধ করে।
খ : লেবুর রস, মধু ও ক্যাস্টর অয়েল:
ব্যবহার বিধি :
1 চা-চামচ কাস্টার তেলের সাথে 1/2 (আধ ) চামচ লেবুর জুস এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে কুড়ি মিনিট রেখে দিয়ে তারপর সেটিকে ধুয়ে ফেলুন।লেবুর রস ত্বকের স্বাভাবিক ব্লিচিং হিসাবে কাজে লাগে যা ত্বকের দাগ দূর করতে সাহায্য করে এর সাথে বড় পোর্স এর মুখ বন্ধ করে।
গ : ক্যাস্টর অয়েল এবং আলু:
ব্যবহার বিধি :
দু চা-চামচ আলুর রসের সাথে দুই চামচ ক্যাস্টর তেল এবং এক চামচ ওটমিল চূর্ণ দিয়ে পেস্ট বানিয়ে সেটা মুখে লাগান।
আলুতে উপস্থিত বিশেষ ধরনের এনজাইম কালো দাগ মুছতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে ভিটামিন সি’ জিংক ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা কোলাজেন উৎপন্ন করে ত্বকের কুঁচকানো ভাব কমায়।
2. ব্রণ প্রতিরোধে:
আজকালের সময় একটি অতি সাধারন সমস্যা হল ব্রণ। সাধারণত কম বয়সী ছেলেমেয়েদের মধ্যে এটি একটি বড় মাথাব্যথার কারণ। অহেতুক চিন্তা,কাজের চাপ, বাইরের খাবার খাওয়া এবং সঠিক লাইফস্টাইল বা জীবনশৈলীর অভাবে অনেকেই ব্রণের সমস্যার শিকার। বাজার চলতি নানার প্রসাধনী সামগ্রী ত্বকের ওপর নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে তা ত্বকের স্বাভাবিক ময়েশ্চারাইজার টেনে নেয় ।কাস্টার অয়েল ত্বকের সেই আদ্রতা বা ময়েশ্চারাইজার ব্যালেন্স করে।
ব্যবহার বিধি :
ত্বকের উপর খুব সামান্য কাস্টার অয়েল লাগান ।
তাকে গোলাকৃতি ভাবে ম্যাসাজ করুন।
এটিকে সারারাত আপনার ত্বকে লাগিয়ে রাখতে পারেন এবং সকালের ভালো করে ধুয়ে নিতে পারেন।
3. সুন্দর ও গোলাপী ঠোঁট :
বয়স বাড়ার সাথে সাথে এবং পারিপার্শ্বিক দূষণের কারণে আমাদের মুখের সাথে সাথে ঠোঁট গোলাপী ভাব নিস্তেজ হয়ে পরে । উদাহরণ স্বরূপ কালো ঠোঁট , খসখসে ঠোঁট ,ঠোঁট ফাটা ইত্যাদি ।
ব্যবহার বিধি :
রেডির তেলের সাথে চিনি মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরী করুন ।
মিশ্রণটি ঠোঁটের ওপর অল্প লাগিয়ে স্ক্রাব করুন ।
এতে করে ঠোঁটের খসখসে চামড়া উঠে যাবে এবং ঠোঁট হবে কোমল ও নরম ।
এ ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে চিনি যেন তেলের মধ্যে সম্পূর্ণ গলে না যায়।
4. চোখের তোলার কালো ভাব দূরীকরণে :
দৈনন্দিন জীবনের চিন্তা , পরিশ্রম এবং ত্বকের যত্ন না নেবার ফলে চোখের তলার কালো ভাব এখন আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই একটি অতি সাধারণ ও বড় সমস্যা।শরীরের অন্যান্য জায়গার তুলনায় চোখের তলার চামড়া তুলনামূলকভাবে নরম হয়ে থাকে। তাই এর যত্ন অতি সাবধানে নিতে হবে।
ব্যবহার বিধি :
রাতের বেলা শোবার সময় সামান্য ক্যাস্টর অয়েলের সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিন ।
মধ্যমার সাহায্যে চোখের তলায় হালকাভাবে মিশ্রণটি মাসাজ করুন। কিছুদিনের মধ্যেই পার্থক্য চোখে পরতে শুরু করবে।
এক্ষেত্রে শুধু আলুর রসের সাথেও ক্যাস্টর অয়েল লাগানো যেতে পারে।
5. পিগমেন্টেশন রোধে :
অনেক সময় মুখে আমরা ডার্ক কালার বা চামড়ার স্বাভাবিক রং এর থেকে ডার্ক রঙের কিছু দাগ দেখতে পাই যা চলতি ভাষায় পিগমেন্টেশন নামে পরিচিত।আমরা আগেই জানলাম মেলানিনের মাধ্যমে আমাদের গায়ের রং নির্ধারিত হয়। যখন স্কিনের কোশ বার্ধক্যজনিত কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে,তা মেলানিন প্রোডাকশন কে ব্যাহত করে এবং পরিণাম স্বরূপ পিগমেন্টেশন তৈরি করে।ক্যাস্টর অয়েল উপস্থিত ফ্যাটি এসিড এর সমস্ত পিগমেন্টড কোষকে ধ্বংস করে নতুন কোষ সৃষ্টি করে।
ব্যবহার বিধি :
সামন্য তেল নিয়ে আক্রান্ত স্থানে হালকা হাতে ব্যবহার করুন।
এছাড়াও পূর্ব উল্লেখিত হলুদ, কাস্টার তেলের মিশ্রণও লাগানো যেতে পারে।
রাতে শোবার সময় গজ কাপড়ে এই তেল নিয়ে তা মুখের ওপর লাগিয়ে শুতে পারেন। এবং পরের দিন সকালে সাধারণ জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন ।এটি একটি মাক্স হিসেবে কাজ করবে। এক্ষেত্রে কাপড়টিকে ভালো করে না ধুয়ে দ্বিতীয় বার ব্যবহার করবেন না ।
6. স্ট্রেচ মার্কস দূর করতে:
আমাদের একটি সাধারণ ধারণা স্ট্রেচ মার্ক শুধুমাত্র গর্ভবতী মহিলাদের হয়, কিন্তু না , ওজন বৃদ্ধি ,বয়স বারা ইত্যাদি নানান কারণ এর ফলে স্ট্রেচ মার্কস হয়ে থাকে।
ব্যবহার বিধি :
হালকা হাতে মার্কস এর উপর কাস্টার অয়েল ম্যাসাজ করুন ।
অল্পদিনের মধ্যেই মার্কস গায়েব হয়ে যাবে ।
7. আন্টি এজিং বা রিঙ্কল্স দূর করতে :
আমাদের ত্বকের মধ্যে এমন কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে যা আমাদের ত্বককে কোনোরকম বাহ্যিক প্রসাধনীর ব্যবহার ছাড়াই সুন্দর রাখতে যথেষ্ট ।কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের সেই সব উপাদানের কার্যক্ষমতা আস্তে আস্তে কমতে থাকে।ফলস্বরূপ আমাদের ত্বক নানান সমস্যার সম্মুখীন হয়। উদাহরণস্বরূপ রিংকেলস, ত্বকের মধ্যে থাকা কোলাজেন উৎপাদন কম হয়ে যাওয়ায় জন্য ত্বকে মেচেতা, কুঁচকানো ভাব ইত্যাদির আবির্ভাব ঘটে । এক্ষেত্রেও নিয়মিত রেড়ির তেল ব্যবহারের এবং সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে রিঙ্কল্স থেকে নিস্তার পাওয়া যায়।
ব্যবহার বিধি :
রাতের বেলা শোবার সময় মুখের মেকআপ ভালো করে তুলে নিন ।
হাত ও মুখ ভালো করে ধোঁয়া প্রয়োজন । নতুবা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমনের ভয় থাকে ।
হাতে সামান্য তেল নিয়ে সঠিক মাসাজ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে মুখে মাখুন ।
এছারাও আপনারা রোজ ব্যবহৃত মশ্চারাইজারের সাথেও এই তেল মিশিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে ।
8. অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি:
কাসটার অয়েল এর মধ্যে anti-inflammatory প্রপেরটিজ ( যা প্রদাহ হ্রাস করে ) থাকার জন্য তার ত্বকের জ্বলন উপশমে সাহায্য করে।
9. ত্বকের ভালো ময়েশ্চারাইজার:
ত্বক ভালো রাখার জন্য আমরা বাজার চলতি অনেক ধরনের প্রসাধনী সামগ্রী আমাদের ত্বকের ওপর ব্যবহার করে থাকি, যা কখনো কখনো উপকারের বদলে আমাদের ত্বকের ক্ষতি করে বসে. শুধু তাই নয় ত্বকে উপস্থিত স্বাভাবিক আর্দ্রতা, জলীয় পদার্থকে পর্যন্ত শুষে নেয়, ফলে আমাদের ত্বক হয়ে ওঠে আরও শুষ্ক। কাস্টার্ ওয়েল এর রিসিনোলেইক অ্যাসিড ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনে এবং ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে।
চুলের জন্য রেড়ির তেলের উপকারীতা
ঘন সুন্দর কুচকানো চুল কে না চায়? আর সেটা যদি কোনরকম পরিশ্রম ছাড়াই শুধুমাত্র ঘরোয়া উপকরণ এর মাধ্যমে পাওয়া যায় তাহলে তো আরো ভালো ।চলুন জেনে নেওয়া যাক রেড়ির তেল সম্পর্কিত চুলের যত্নের কথা।
1. চুল ওঠা কমায়:
আজকালের জীবনে চুল ওঠা একটি অতি সাধারণ সমস্যা। চুল উঠে নতুন চুল গজাবে সেটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার । কিন্তু প্রয়োজনের অতিরিক্ত সংখ্যায় চুল উঠলে তা চিন্তার বিষয়।
সপ্তাহে একবার মেথির সাথে কাস্টার অয়েল মাস্ক বানিয়ে চুলে লাগালে চুল ওঠার সমস্যা কমে এবং চুলের গোড়া শক্ত করে ।
2. খুশকি রোধে :
চুলের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো খুশকি। নানান ধরনের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক সমস্যা খুশকির হবার মূল কারণ।চুলের নানান ধরনের প্রসাধনী সামগ্রী যেরকম শ্যাম্পু, ডাই , হেয়ার স্প্রে , হেয়ার কালার ইত্যাদি নানা ধরনের প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার করার ফলে চুলের খুশকি হয়ে থাকে।এছাড়াও শুষ্ক স্ক্যাল্প থেকে খুশকি জন্মাতে পারে।দৈনিক ব্যবহৃত বা আপনার চুলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন তেলের সাথে রেড়ির তেল মিশিয়ে মাথায় লাগালে খুশকি সমস্যা অনেকটাই সমাধান করা সম্ভব।
3. পাকা চুলের সমস্যা কমায়:
বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের চুলে অবস্থিত ক্যারোটিন এবং মেলানিনের উৎপাদন কম হয়ে যায়। যে কারণে চুল কালো থেকে আস্তে আস্তে সাদাতে পরিণত হয়।
সাদা চুলের সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে চুলে নিয়মিত ওমেগা-থ্রি এবং ওমেগা সিক্স ফ্যাটি অস্যিড এর সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করা প্রয়োজন যা কাস্টার অয়েল এর মধ্যে সহজেই পাওয়া যায়।
সপ্তাহে একদিন হট কাস্টার অয়েল ম্যাসাজের মাধ্যমে সাদা চুলের সমস্যা দূর করা সম্ভব।
4. স্ক্যাল্প ইনফেকশন প্রতিরোধে :
আপনি হয়তো জানেন না ছত্রাক শুধু মাত্র পরে থাকা বস্তুর ওপর না ,আপনার শরীরেও বাসা বাঁধতে পারে । নিয়মিত চুলে জল লাগানো বা চুল ধোয়ার পর ভালোভাবে না মোছা ইত্যাদি নানান কারণে আপনার স্ক্যাল্প ছত্রাক গ্রস্থ বা এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। ফলস্বরূপ স্ক্যাল্পে নানান ইনফেকশন হয়ে থাকে যার ফলে মাথায় চুলকানি ,খুশকির আবির্ভাব এবং ব্রণের সমস্যার তৈরি হতে পারে।কাস্টার অয়েল এ উপস্থিত অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং এন্টিব্যাক্টেরিয়াল প্রপার্টিস এর জন্য এই সমস্ত সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া সহজ।
স্বাস্থ্যের জন্য রেড়ির তেলের উপকারীতা
কনস্টিপেশন বা পেটের সমস্যা– কম্প্লেমেন্টারি থেরাপিজ ইন ক্লিনিক্যাল প্রাক্টিস টেস্টের মাধ্যমে জানা গেছে নিয়মিত ক্যাস্টর অয়েল প্যাক ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে কনস্টিপেশন সমস্যার সমাধান সম্ভব।
অস্টিওআর্থারাইটিস – হাটুর অস্টিওআর্থারাইটিস সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের কাস্টার অয়েল সাপ্লিমেন্ট নেবার জন্য বলা হয়। ২০০৯ সালের সাইটোথেরাপি রিসারচার্জদের অনুষ্টিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে 50 জন অস্টিওআর্থারাইটিস রোগীকে দিনে তিনবার ক্যাস্টর অয়েল ক্যাপসুল চার সপ্তাহ দেবার পর এর পরিণাম ইতিবাচক।
ব্যবহার বিধি :
একটি বড় কাপড় বা তুলো নিন ।
সেটিকে তেলের মধ্যে ডুবিয়ে ,জয়েন্ট পেইন (joint pain ) এর ওপর রেখে ,একটি প্লাস্টিক ব্যাগ জরিয়ে দিন ।
এরপর সেঁক ব্যাগের মধ্যে গরম জল নিয়ে জায়গাটিতে সেঁক নিন ।
দাদ – রিং ওয়ার্ম বা দাদ আজকাল সাধারণ ত্বকের এলার্জিগুলির মধ্যে একটি , যা সব বয়সের মানুষের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে। Castor তেলের একটি উপাদান যা আন্ডারলাইনিক অ্যাসিড হিসাবে পরিচিত। এটি Ringworms বা দাদ সহ বিভিন্ন ধরনের ত্বকের এলার্জি নিরাময় করতে সাহায্য করে। দাদের চিকিত্সার জন্য রেরির তেলের ব্যবহার করার গাইড
ব্যবহার বিধি :
1/2 অনুপাতের মধ্যে নারকেল তেলের মধ্যে কাস্টরের তেল মিশ্রিত করুন, যেন নারিকেল তেলের পরিমাণের তুলনায় অর্ধেক পরিমাণের কস্টের তেল হয় ।
একটি তুলো বা কাপড় নিন এবং প্রস্তুত দ্রবণে ডুবিয়ে দাদ আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন ।
রাতে শোবার আগে এটিকে ব্যবহার করা যেতে পারে ।
সেরা ফলাফলের জন্য, প্রতিদিন প্রক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করুন।
অন্যান্য উপকারিতা :
লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশন, রক্ত প্রবাহ, thymus গ্রন্থি ইত্যাদির কাজ কে সঠিক ভাবে বজায় রেখে শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
শুনলে অবাক হবেন চর্বি বা ওজন কমাতেও কাস্টার অয়েল ব্যবহার করা হয়।দু থেকে তিন চামচ সেবনের উপযুক্ত কাস্টার অয়েল খেলে ওজন বৃদ্ধি কমানো যায় কারণ কাসটার অয়েল সেবনে খিদে কম পায়। মেটাবলিজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
গবেষকরা প্রমাণ করেছেন যে কাস্টের তেল প্যাকগুলি লিভার ডিটিক্সিফিকেশন সমর্থন করে, রক্ত প্রবাহ বাড়ায়, লিম্ফ্যাটিক সঞ্চালন বাড়ায়, প্রদাহ হ্রাস পায় কোনরকম
বি .দ্র . এছাড়াও, আপনাকে প্রচুর পরিমাণে জল খাতে হবে , সুস্থ খাদ্য অনুসরণ করতে হবে এবং সর্বপরি মাদক দ্রব সেবনে বিরত থাকতে হবে ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য। আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য ও পণ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
? ভেন্নার তেল’এর মুল্য :
?প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা।
?৫০০ মিলি ১,০০০/- টাকা ।
?১০০ গ্রাম ২৫০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন :: ✆ 0170 700 1971 নম্বরে
—————————————————————————————
?ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
?ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
?অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১. আপনার নাম ও ঠিকানা (বিস্তারিত) বাড়ী # তলা # , রোড # , লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুল
২. আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে ২য় কন্টাক্ট মোবাইল নম্বর)
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো]
=========================================
?ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৬০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১০০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলা হোম ডেলিভারি চার্জ ১৩০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পেতে পারে)।
?ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ,নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে।
Bkash : 0170 700 1971/ 018 1200 1200 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 / 018 1200 1200 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 / 018 1200 1200 ( Personal )
ব্যাংক # ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ( Eastern Bank Ltd. )
নাম # পিওর ষ্টোর (Pure Store)
কারেন্ট একাউন্ট নম্বর # 1161 0700 00491, বনানী শাখা রাউটিং নম্বর # 0952 60439
?মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন :: ✆ 0170 700 1971
[সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে]
7 in stock
রেড়ির তেলের (ক্যাস্টর অয়েল) প্রকার
রেড়ির বীজ থেকে, কোন প্রসেসের মাধ্যমে তেল নিষ্কাশিত হয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে, ক্যাস্টর অয়েল কে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়।
১.কোল্ড প্রসেস কাসটার অয়েল
২. ব্ল্যাক ক্যাস্টর অয়েল।
কোল্ড প্রেস্ড কাস্টরের তেলটি বীজ থেকে প্রচুর চাপে বের হয়। এই কারণ এটি হালকা , পরিষ্কার এবং পাতলা হয় । এবং রেড়ির বিচ কে ভাজার পর তারপর সেখান থেকে তেল বার করলে তাকে ব্ল্যাক ক্যাস্টর অয়েল বলা হয়।
রেড়ির তেলের (ক্যাস্টর অয়েল)পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
কাস্টর তেল অতিরিক্ত সেবনে বমি বমি ভাব হতে পারে।
সেনসিটিভ ত্বকে কাস্টার অয়েল জ্বলুনি বা লাল ভাব সৃষ্টি করতে পারে।
আমরা জানি রেরির তেল একটি চমৎকার রেচক ওষুধ । একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, অতিরিক্ত কাস্টার ওয়েল পেশী দুর্বলতা এবং পেশীর টান ভাব সৃষ্টি করতে পারে ।
মাথা ঘোরা তেলের অতিরিক্ত ব্যবহার মাত্রার উপসর্গগুলির মধ্যে একটি।
দুই বছরের কম শিশুদের এই তেল ব্যবহারে বিরত থাকুন ।
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
কাঠ বাদাম-প্রিমিয়াম কোয়ালিটি I Almond-Premium Quality I 500 gm
কাঠ বাদাম
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
অর্গানিক কোকোনাট ভিনেগার উইথ দি মাদার -ডি নিগ্রিস I ORGANIC COCONUT VINEGAR – DE NIGRIS I 500ml
- Brand: De Nigris
- Made in Italy
- Flavor: Coconut
- Weight: 500ml
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
- ⊕ ⇒De Nigris Organic কোকোনাট ভিনেগার’এর মূল্য : ৫০০ গ্রাম ১,৪০০/- টাকা
ব্রাউন সুগার I Brown Sugar I 800 GM
ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির নির্দেশিত বাসায় আপেল সিডার ভিনেগার বানাতে বহুল ব্যবহৃত হয় ব্রাউন চিনি ।
আপনি যদি মিষ্টি বা মজাদার খাবারগুলি পছন্দ করেন তবে আপনি ফাইন টেক্সচারযুক্ত ব্রাউন সুগার পছন্দ করবেন। এটি নরম ক্যারামেলের রঙ এবং সমৃদ্ধ, মসৃণ সুগন্ধি গুরমেট প্রস্তুতির পরিপূরক, যেমন ফলের কেক, পুডিংস, সস, ডেজার্ট, আদা রুটি এবং আরও অনেক মুখের জলীয় আচরণ। পণ্যের ধরণ : ব্রাউন সুগার ব্র্যান্ড : SIS ওজন : ৮০০ গ্রাম পণ্যের উৎস: সিঙ্গাপুর গুণমান : 100% আসল স্বাস্থের জন্য ভাল ⊕ ⇒ ব্রাউন সুগার’এর মূল্য : ৮০০ গ্রাম 410/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::অর্গানিক কোকোনাট সুগার I Organic Coconut Sugar I 200gm
- Product Type: Organic Coconut Sugar
- Brand: Ceylon Naturals
- Weight: 200gm
- 100% Original
- Product Origin: Sri Lanka
Organic Sugar
Ceylon Naturals Organic Coconut Sugar is produced from the sap of the coconut tree harvested from the flower blossoms of organically grown coconut trees in the tropical island of Sri Lanka. In the process of making the coconut sugar, the sap is collected and heated until the water is evaporated, afterwards, it is dehydrated for sugar blocks or crystals to form which is then turned into a final golden-brown sugar. Our coconut sugar is a natural sweetener that has a milky, sweet taste and has a dark, golden brown color with a fresh smell of the tropics. ⊕ ⇒ অরগানিক সুগার’এর মূল্য : ২০০ গ্রাম ৬২৫/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::তিসির তেল I Flaxseed Oil I 100 ml
তিসির তেল
তিসির তেল ১০০০ বছর আগে থেকে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। বলা যায়, মানুষের আদিম সভ্যতার শুরু সময় থেকে তিসির তেলের ব্যবহার শুরু হয় এবং তা এখনও বিদ্যমান আছে। মূলত ইউরোপের দেশ গুলোতে তিসির তেলের ব্যবহার অধিক ছিল।পরর্বতীতে তা এশিয়ার দেশ গুলোতে প্রসারিত হয়। বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের আধুনিকতার ছোঁয়ায় সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌছে যাচ্ছে খুব সহজেই।তিসির তেলের পুষ্টি-গুণ
তিসির বীজ থেকে তিসির তেলের পুষ্টি একই নয়। যেমনঃ তিসির বীজ থেকে আমরা ফাইবার ও জিংক পেয়ে থাকি। তিসির তেলের মূল পুষ্টি-গুণ হচ্ছে ওমেগা ফ্যাটি -৩ এসিড। যা আমরা সাধারণত মাছের তেল থেকে পেয়ে থাকি। এছাড়া আরও রয়েছে ALA( alpha linolenic acid), DHA, EPH এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা – ক্যারটিন, ভিটামিন -ই, কে, ফ্যাটি এসিড, লিপিড। উপরোক্ত এসিড সমূহ প্রতিদিন একজন র্পূর্ণ বয়স্ক মানুষের ১১০০ মিলি গ্রাম প্রয়োজন হয়। দৈনিক এক চা-চামচ তিসির তেল সেবন করার মাধ্যমে আপনি পাবেন *১২০ ক্যালরি *০.০১ গ্রাম প্রোটিন *১৩.৬ গ্রাম ফ্যাট *৭.৬ গ্রাম ওমেগা -৩ ফ্যাটি এসিড *২.১ গ্রাম ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিডস্বাস্থ্য উপকারিতায় তিসির তেল
স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তিসির তেল। নিয়মিত এই তেল সেবন করলে দেহের অনেক ক্ষতিকর জীবাণু বা মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যথাঃ ১) ওজন কমানোর জন্য বর্তমান সময়ে ডায়েট চার্টে তিসির তেল ডাক্তারগণ যুক্ত করতে বলেন। কারন আমাদের দেহের কোলন সিস্টেম উন্নত করে এবং পাকস্থলীর হজম কাজে সহয়তা করে। তাছাড়া শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। ২০১৫ সালে নিউট্রিশন জার্নালের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, ডায়েট প্ল্যানে তিসির তেল যুক্ত করলে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব হয়। ২) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে বর্তমানে আমরা সবাই কম-বেশি এই সমস্যা ভুগে থাকি। বেশির ভাগ সময় বাইরের খাবার খেয়ে পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় এবং পরে তা কোষ্ঠকাঠিন্য। তিসির তেল আপনার এই প্রতিদিনের সমস্যা থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করবে। ৩) ডায়রিয়া সমস্যার সমাধান অনেকেই আছেন ঘন ঘন ডায়রিয়ার আক্রান্ত হয়ে পড়েন। নিয়মিত তিসির তেল সেবন করলে এই সমস্যা দূর করবে। কারন তিসির তেল আপনার মেটাবলিজম সিস্টেম উন্নত করতে সাহায্য করে। ৪) ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই বর্তমান সময়ে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা নেতিবাচক হারে বেড়ে চলেছে। তিসির তেল আপনাকে প্রাকৃতিক ভাবে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করবে। বিশেষ করে ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে। ALA (alpha linolenic acid) যা শরীরে থাকা ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে বাধা দেয়। ২০১৫ সালে দ্যা জার্নাল নিউট্রিশন এন্ড ক্যান্সার সাপোর্ট এর এক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে, সস্তায় এবং কার্যকরি ভাবে ক্যান্সারের প্রতিরোধ তৈরি করা যায় নিয়মিত তিসির তেল খাওয়ার মাধ্যমে। ৫) হার্ট ভালো রাখে তিসির তেল হার্ট কে বিশষ ভাবে সুরক্ষা দেয়। কারন এতে থাকা Alpha linolenic acid হার্টকে সুস্থ রাখে এবং হার্টজনিত সকল রোগকে দূরে রাখে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন ১.৫ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে। তার ৫০ শতাংশ হার্টের স্বাস্থ্য ঝুকি কমে যায়। ৬) সোগেনস হ্রাস করে এই রোগটা সম্পর্কে আমরা হয়তো ভালো করে জানি না।সাধারণত এর লক্ষন হচ্ছে চোখের কোণা গুলো লাল হয়ে যায় এবং মুখের ভিতরটা শুকিয়ে যায়। পানি খেলেও তৃষ্ণা মেটেনা আর একটা সময় মুখের ভেতর দাতের মাড়ি গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে। ফলে ওরাল সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় শরীরের টিস্যু গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশ্বের প্রায় সাত লক্ষ লোক এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। আশার কথা হচ্ছে, নিয়মিত তিসির তেল সেবনে এই রোগ এর অনেকটা সমাধান করবে। ৭) কোলেস্টেরল কমায় তিসির তেল আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলের মাএা কমাতে সাহায্য করে। খারাপ কোলেস্টেরল LDL কে উল্লেখযোগ্য হারে কমায় তিসির তেলে থাকা ALA (alpha linolenic acid)। এক গবেষণায় দেখা যায়, হাই- কোলেস্টেরল একজন রোগী। যদি প্রতিদিন এক চা-চামচ তিসির তেল গ্রহন করেন তাহলে ১২ সপ্তাহের মধ্যে কোলেস্টেরল এর মাএা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ৮) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ঝুঁকি কমায় প্রায় প্রতিটি ঘরে একজন করে ডায়াবেটিক রোগী পাওয়া যাবে। বলতে সাধারণ একটি রোগ পরিনত হয়েছে ডায়াবেটিস। নিয়মিত তিসির তেল সেবনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। প্রি-ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা ও কিন্তু কম নয়। সেখানেও আপনাকে সাহায্য করবে তিসির তেল। দৈনিক ১৩ গ্রাম তিসির তেল সেবন করলে মাএ সপ্তাহের মধ্যে এই মারাত্মক ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন। তবে অতিরিক্ত মাএায় তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো নয়। সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত তিসির তেল সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে শ্রেয়। দামঃ প্রতি লিটার ২,০০০/- টাকা, ১,০০০ মিলি ৮০০ টাকা, ১০০ গ্রাম ২২৫/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::এগ্রিলাইফ অরগ্যানিক নারকেল সিডার ভিনেগার I Agrilife Organic Coconut Cider Vinegar I 480 ml
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।⊕ ⇒ এগ্রিলাইফ অরগ্যানিক নারকেল সিডার ভিনেগার ’এর মূল্য :
- এগ্রিলাইফ অরগ্যানিক নারকেল সিডার ভিনেগার ৪৮০ মিলি ১,৩০০ টাকা
Organic Mixed Nuts -Nuttos I 400 Gm
⊕ ⇒ মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস’এর মূল্য :বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
- Nuttos Organic Mixed Nuts 400 Gm'এর মুল্য : প্রতি কেজি ৬২০/- টাকা
- মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য : প্রতি কেজি ১,০০০/- টাকা
- মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য :৫০০ গ্রাম ৫৫০/- টাকা ।
- মধু মিশ্রিত মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য : প্রতি কেজি ১,২০০/- টাকা
- মধু মিশ্রিত মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ও নাটস'এর মুল্য ৫০০ গ্রাম ৬৫০/- টাকা ।
নেসক্যাফে অরিজিনাল I Nescafe Original I 200 gm
- Start your day right with the first sip of this classic that awakens your senses to new opportunities
- Premium frothy instant coffee right at home; a must try for all coffee-lovers
- Made using specially selected and carefully roasted beans to create a captivating coffee experience
- Flavourful and 100% pure coffee that is perfect for any time of the day. Maximum Shelf Life 24 Months
- Specially designed NESCAFÉ glass jar keeps your coffee tasting delicious until the last drop

Reviews
There are no reviews yet.