বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
অসি বি পিওর ন্যাচারাল হানি I Aussiebee Pure Natural Honey I 1Kg
৳ 1,635.0
Product from Australia
মধুর যত উপকারিতা-
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) থেকে বর্ণিত, মধু মৃত্যু ব্যাতিত যেকোনো রোগ দূর করতে সক্ষম। আসুন এবার জেনে নাওয়া যাক মধুর উপকারিতা
১. মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়- সাধারানত প্রাকৃতিক মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান।
২. ওজন কমায় মধু- আপনি যদি প্রতিদিন সকালে মধু খান তাহলে আপনার বাড়তি ওজন কমবে। বিশেষ করে যদি পারেন সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খান এতে করে বেশ খানিকটা ওজন কমে যায় কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন নিয়মিত মধু খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের করে দেয় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়।
৩. মধু খেলে বুদ্ধি বাড়ে- মধু যে শুধু আপনার কায়িক শক্তি বাড়ায়, তা নয়। আপনি নিয়মিত প্রতিদিন রাতে শোয়ার আগে এক চামচ মধু খাবেন, কারন ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু মস্তিষ্কের কাজ সঠিক ভাবে চালাতে খুব সাহায্য করে ফলে আপনার মস্তিষ্কের শক্তি তথা বুদ্ধির জোর বেড়ে যাবে। যে কোনো কাজে কর্মে আপনার মগজ আগের চেয়ে বেশি কাজ করবে। যাদের সাধারণত মাথা খাটিয়ে কাজ করতে হয়, তাদের জন্য মধু এনে দেবে নতুন উদ্যম ও সৃষ্টিশীলতা।
৪. হৃৎপিণ্ডের সমস্যার ঝুঁকি হ্রাস করতে মধু- মধুর সাথে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে এবং রক্তনালী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। মধু ও দারচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি অনেকাংশে কমে যায় এবং যারা ইতিমধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।
৫. ব্যথা নিরাময়ে- আপনার শরীরের কি জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা? প্রচুর বাতের ওষুধ খেয়েও আজও কোনো ফল পাননি? তাহলে আজ থেকে মধু খাউয়া শুরু করুন। আপনার শরীরে যে অবাঞ্ছিত রসের কারণে বাতব্যামোর জন্ম, সে রস অপসারিত করতে মধু বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিছু দিন পর আপনার বাত ব্যাথা সেরে যাবে।
৬. হজমে সাহায্য করে মধু- যাদের নিয়মিত হজমের সমস্যায় ভুগেন তারা প্রতিদিন সকালে নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। মধু আপনার পেটের অম্লীয়ভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। হজমের সমস্যা অনেকাংশে দূর করার জন্য মধু খেতে চাইলে প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।
৭. শক্তি বাড়াতে মধু- মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি। এই প্রাকৃতিক চিনি আপনার শরীরে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে যাদের মিষ্টি খাবারের নেশা অনেক আছে তারা অন্য মিষ্টি খাবারের বদলি হিসাবে মধু খেয়ে নিন। কিছু মানুষ আছে যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভোগেন এবং দেখা যায় এই সমস্যা দূর করার জন্য তারা কিছুক্ষন পর পর চা কফি খায়। এই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে নিয়মিত এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।
৮. যৌন দুর্বলতায়- সাধারণত পুরুষদের মধ্যে যাদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে তারা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খেতে পারেন। তাহলে একটা সময় বেশ উপকার পাবেন। প্রখ্যাত কিছু মধু বিজ্ঞানীদের মতে দৈনিক লিঙ্গে মধু মাখলে লিঙ্গ শক্ত ও মোটা হয় এবং সহবাসে দীর্ঘসময় পাওয়া যায়। নিয়মিত মধু সেবন করলে ধাতু দুর্বল (ধ্বজভঙ্গ) রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৯. রক্ত পরিষ্কারক- এক গ্লাস হালকা গরম পানির সাথে এক বা দুই চামচ মধু এবং এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রিত পানি খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে অনেক সাহায্য করে। তাছাড়া রক্তনালী গুলোও পরিষ্কার করে থাকে।
১০. হাঁপানি রোধে- আপনি যদি পারেন আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সাথে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। আপনি দিনে অন্তত তিন বার এই মিশ্রিত পানি খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করবে।
১১. গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি- আপনার হজম সমস্যার সমাধানেও কাজ করে মধু। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি পেতে একজন ব্যক্তি প্রতিদিন নিয়মিত তিন বেলা দুই চামচ করে মধু খেতে পারে। এতে করে গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
১২. মধু আয়ু বৃদ্ধি করে- গবেষণায় আরও দেখা গেছে, নিয়মিত যারা মধু ও সুষম খাবারে অভ্যস্ত তুলনামূলক ভাবে সেসব ব্যাক্তিরা বেশি কর্মক্ষম ও নিরোগ হয়ে বেঁচে থাকে।
রুপচর্চায় মধুর ৬ উপকারিতা জেনে নিন :
আপনি যদি বলেন, মখুর কাজ কি? এটা খায় না মাথায় দেয়! তবে আমরা বলব, এটা দুটোই করে। শুধুমাত্র আপনার খাবার প্লেটেই নয়, আপনি চাইলে এটি রুপচর্চায় ব্যাবহার করতে পারেন। মধু আপনার ত্বক ও চুলের যত্নে রোজকার রুপচর্চায় জায়গা করে নিতে পারে।
১। মধু যখন ময়েশ্চারাইজ়িং মাস্ক : ত্বক যখন অতিরিক্ত মাত্রাই ড্রাই হয়ে যায় তখন আপনি মুখে মধু লাগাতে পারেন। সুধু ১ চামচ মধু নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট মধুটা মুখে রেখে হালকা গরম জলে মুখ ধুয়ে নিন।
২। ক্লিনজ়ার হিসাবে মধু : মধু আপনার শরীরে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া হিসেবে কাজ করে। মধু ত্বকের গভীরে গিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে থাকে।সুধু তাই নয়, মধু ত্বকের সুস্বাস্থ্য গড়ে তোলে।
৩। ব্রনের ট্রিটমেন্ট উপাদান মধু : মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান আপনার ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। আপনার মুখে যদি ব্রন থাকে তাহলে ব্রণের উপর মধু ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
৪। সান ট্যান : মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। যা আপনার ত্বকে ট্যান পড়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে দূর করে। এই ট্যান পড়া দূর করতে মধু ও অ্যালোভেরা জেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। ত্বকে মিশ্রণটি লাগিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, যতক্ষণ না তা শুকিয়ে যাচ্ছে। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৫। চুলের কোমলতা মধু : চুলকে ময়েশ্চারাইজ় করতে আপনি শ্যাম্পুর সঙ্গে মধু মিক্স করে নিন। তারপর চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রাখুন তারপর মিশ্রণটি দিয়ে চুল পরিষ্কার করে নিন।চুল ধুয়ে ফেলার পর দেখবেন, আপনার চুল আগের থেকে কেমন কোমল ও ঝলমলে হয়ে গেছে।
৬। হেয়ার কন্ডিশনার : মধু আপনার হেয়ার কন্ডিশনার হিসেবে খুব ভালো কাজ দেয়। যদি পারেন মধু ও নারকেল তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। রুক্ষ, শুষ্ক চুলের জন্য এই মিশ্রণটি ভালো কাজ দেয়। মিশ্রণটি ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
⊕ ⇒ অসি বি মধু’এর মূল্য :
- অসি বি পিওর ন্যাচারাল হানি ১০০০ গ্রাম ১,৩২০টাকা
- অসি বি পিওর ন্যাচারাল হানি ৫০০ গ্রাম ৭০০টাকা
- অসি বি অর্গানিক মধু ৫০০ গ্রাম ১,৩৫০টাকা
- অসি বি অর্গানিক র মধু (জার) ৫০০ গ্রাম ১,৫৭৫ টাকা
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
—————————————————————————————
ঢাকা সিটিতে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করবেন।
ক্যাশ অন ডেলিভারী Cash on Delivery (COD).
অর্ডার করার জন্য, আমাদের মোবাইলের ইনবক্সে মেসেজ সেন্ড করুনঃ
১.১ নাম #
১.২.ঠিকানা (বিস্তারিত) # বাড়ী নম্বর # কত তলা/ফ্লাট নম্বর # , রোড নম্বর # ,থানার নাম #
( লোকেশনের কাছাকাছি পরিচিত স্থান/বাজার/স্কুলের নাম)
২.১ আপনার মোবাইল নম্বর (সম্ভভ হলে )
২.২ ২য় কন্টাক্ট পারসনের নাম ও মোবাইল নম্বর
৩. প্রোডাক্ট এর নাম ,কোড অথবা ছবি ও পরিমান
[ মেসেজ পাঠানোর পর আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করবো ]
=========================================
ঢাকা সিটিতে ডেলিভারি চার্জ নুন্যতম ৮০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ১৫ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে কুরিয়ার থেকে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে )।
ঢাকা সিটির বাইরে জেলা বা উপজেলায় হোম ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা ( অতিরিক্ত ওজনে প্রতি কেজির জন্য ৩০ টাকা হারে ডেলিভারি চার্জ বৃদ্ধি পাবে)।
ঢাকা সিটির বাইরে থেকে অর্ডারটি নিশ্চিত করতে পণ্যের সম্পুর্ন মুল্য
এডভান্স প্রযোজ্য বিকাশ, নগদ ও রকেট অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে। ( COD তে ক্যাশ কালেকশনে ১% চার্জ দিতে হবে । বিকাশ, নগদ ও রকেট চার্জ প্রযোজ্য)
Bkash : 0170 700 1971 ( Personal )
Nagad : 0170 700 1971 ( Personal )
Rocket : 0170 700 19718 ( Personal )
DUTCH BANGLA BANK
AC NAME # MD ABDUR ROUF, SAVINGS AC # 2361 5168 939
মোবাইলে অর্ডার দিতে কল করুন ::
মোবাইল / হোয়াটস এপপ্স / ইমো # 01707001971
[ সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ টার মধ্যে, ফোনে না পেলে এস এম এস দিয়ে রাখুন 0170 700 1971 নম্বরে ]
Out of stock
- Products Type: Aussibee Natural Honey
- Country of Origin: Australia
- Weight: 1000 gm
- Quality: 100% Natural
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) থেকে বর্ণিত, মধু মৃত্যু ব্যাতিত যেকোনো রোগ দূর করতে সক্ষম। আসুন এবার জেনে নাওয়া যাক মধুর উপকারিতা
১. মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়- সাধারানত প্রাকিতিক মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান।
২. ওজন কমায় মধু- আপনি যদি প্রতিদিন সকালে মধু খান তাহলে আপনার বাড়তি ওজন কমবে। বিশেষ করে যদি পারেন সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খান এতে করে বেশ খানিকটা ওজন কমে যায় কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন নিয়মিত মধু খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের করে দেয় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়।
৩. মধু খেলে বুদ্ধি বাড়ে– মধু যে শুধু আপনার কায়িক শক্তি বাড়ায়, তা নয়। আপনি নিয়মিত প্রতিদিন রাতে শোয়ার আগে এক চামচ মধু খাবেন, কারন ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু মস্তিষ্কের কাজ সঠিক ভাবে চালাতে খুব সাহায্য করে ফলে আপনার মস্তিষ্কের শক্তি তথা বুদ্ধির জোর বেড়ে যাবে। যে কোনো কাজে কর্মে আপনার মগজ আগের চেয়ে বেশি কাজ করবে। যাদের সাধারণত মাথা খাটিয়ে কাজ করতে হয়, তাদের জন্য মধু এনে দেবে নতুন উদ্যম ও সৃষ্টিশীলতা।
৪. হৃৎপিণ্ডের সমস্যার ঝুঁকি হ্রাস করতে মধু- মধুর সাথে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে এবং রক্তনালী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। মধু ও দারচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি অনেকাংশে কমে যায় এবং যারা ইতিমধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।
৫. ব্যথা নিরাময়ে- আপনার শরীরের কি জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা? প্রচুর বাতের ওষুধ খেয়েও আজও কোনো ফল পাননি? তাহলে আজ থেকে মধু খাউয়া শুরু করুন। আপনার শরীরে যে অবাঞ্ছিত রসের কারণে বাতব্যামোর জন্ম, সে রস অপসারিত করতে মধু বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিছু দিন পর আপনার বাত ব্যাথা সেরে যাবে।
৬. হজমে সাহায্য করে মধু- যাদের নিয়মিত হজমের সমস্যায় ভুগেন তারা প্রতিদিন সকালে নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। মধু আপনার পেটের অম্লীয়ভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। হজমের সমস্যা অনেকাংশে দূর করার জন্য মধু খেতে চাইলে প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।
৭. শক্তি বাড়াতে মধু- মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি। এই প্রাকৃতিক চিনি আপনার শরীরে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে যাদের মিষ্টি খাবারের নেশা অনেক আছে তারা অন্য মিষ্টি খাবারের বদলি হিসাবে মধু খেয়ে নিন। কিছু মানুষ আছে যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভোগেন এবং দেখা যায় এই সমস্যা দূর করার জন্য তারা কিছুক্ষন পর পর চা কফি খায়। এই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে নিয়মিত এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।
৮. যৌন দুর্বলতায়- সাধারণত পুরুষদের মধ্যে যাদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে তারা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খেতে পারেন। তাহলে একটা সময় বেশ উপকার পাবেন। প্রখ্যাত কিছু মধু বিজ্ঞানীদের মতে দৈনিক লিঙ্গে মধু মাখলে লিঙ্গ শক্ত ও মোটা হয় এবং সহবাসে দীর্ঘসময় পাওয়া যায়। নিয়মিত মধু সেবন করলে ধাতু দুর্বল (ধ্বজভঙ্গ) রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৯. রক্ত পরিষ্কারক- এক গ্লাস হালকা গরম পানির সাথে এক বা দুই চামচ মধু এবং এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রিত পানি খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে অনেক সাহায্য করে। তাছাড়া রক্তনালী গুলোও পরিষ্কার করে থাকে।
১০. হাঁপানি রোধে- আপনি যদি পারেন আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সাথে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। আপনি দিনে অন্তত তিন বার এই মিশ্রিত পানি খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করবে।
১১. গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি- আপনার হজম সমস্যার সমাধানেও কাজ করে মধু। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি পেতে একজন ব্যক্তি প্রতিদিন নিয়মিত তিন বেলা দুই চামচ করে মধু খেতে পারে। এতে করে গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
১২. মধু আয়ু বৃদ্ধি করে- গবেষণায় আরও দেখা গেছে, নিয়মিত যারা মধু ও সুষম খাবারে অভ্যস্ত তুলনামূলক ভাবে সেসব ব্যাক্তিরা বেশি কর্মক্ষম ও নিরোগ হয়ে বেঁচে থাকে।
রুপচর্চায় মধুর ৬ উপকারিতা জেনে নিন :
আপনি যদি বলেন, মখুর কাজ কি? এটা খায় না মাথায় দেয়! তবে আমরা বলব, এটা দুটোই করে। শুধুমাত্র আপনার খাবার প্লেটেই নয়, আপনি চাইলে এটি রুপচর্চায় ব্যাবহার করতে পারেন। মধু আপনার ত্বক ও চুলের যত্নে রোজকার রুপচর্চায় জায়গা করে নিতে পারে।
১। মধু যখন ময়েশ্চারাইজ়িং মাস্ক : ত্বক যখন অতিরিক্ত মাত্রাই ড্রাই হয়ে যায় তখন আপনি মুখে মধু লাগাতে পারেন। সুধু ১ চামচ মধু নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট মধুটা মুখে রেখে হালকা গরম জলে মুখ ধুয়ে নিন।
২। ক্লিনজ়ার হিসাবে মধু : মধু আপনার শরীরে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া হিসেবে কাজ করে। মধু ত্বকের গভীরে গিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে থাকে।সুধু তাই নয়, মধু ত্বকের সুস্বাস্থ্য গড়ে তোলে।
৩। ব্রনের ট্রিটমেন্ট উপাদান মধু : মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান আপনার ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। আপনার মুখে যদি ব্রন থাকে তাহলে ব্রণের উপর মধু ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
৪। সান ট্যান : মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। যা আপনার ত্বকে ট্যান পড়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে দূর করে। এই ট্যান পড়া দূর করতে মধু ও অ্যালোভেরা জেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। ত্বকে মিশ্রণটি লাগিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, যতক্ষণ না তা শুকিয়ে যাচ্ছে। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৫। চুলের কোমলতা মধু : চুলকে ময়েশ্চারাইজ় করতে আপনি শ্যাম্পুর সঙ্গে মধু মিক্স করে নিন। তারপর চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রাখুন তারপর মিশ্রণটি দিয়ে চুল পরিষ্কার করে নিন।চুল ধুয়ে ফেলার পর দেখবেন, আপনার চুল আগের থেকে কেমন কোমল ও ঝলমলে হয়ে গেছে।
৬। হেয়ার কন্ডিশনার : মধু আপনার হেয়ার কন্ডিশনার হিসেবে খুব ভালো কাজ দেয়। যদি পারেন মধু ও নারকেল তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। রুক্ষ, শুষ্ক চুলের জন্য এই মিশ্রণটি ভালো কাজ দেয়। মিশ্রণটি ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
হোম মেইড সরের ঘি I Homemade Sorer Ghee I 500 gm
পিওর স্টোরের হোম মেইড খাঁটি ঘি চরাঞ্চলে চরের প্রাকৃতিক ঘাষ খাওয়া গরুর খাঁটি দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়
হোম মেইড খাঁটি ঘি ঘি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার যা প্লেইন মাখন বা অন্যান্য রান্নার তেলের সেরা বিকল্প। ঘি প্রচলিত খাবারের উপাদান হিসাবে রান্নায় ব্যবহারের জন্য আদর্শ চর্বি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। খাঁটি ঘি গরুর দুধের মাখন থেকে সংগ্রহ করা হয়। খাস ফুডের খাঁটি ঘিতে রয়েছে সিএলএ, ভিটামিন কে, বিউটারিক এসিড। সিএলএ অতিরিক্ত ওজন হ্রাস করার পাশাপাশি হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ভিটামিন কে আপনার মুখ এবং দাঁতকে মজবুত করতে সহায়তা করে, বিউটারিক এসিড আপনার পাচনতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। খাঁটি ঘি রেফ্রিজারেশন ছাড়াই বেশ কয়েক মাস ধরে সংরক্ষণ করা যায়।আখরোট | Walnuts Akhrot | 500 gm
প্রতিদিন খান আখরোট, আর দূরে রাখুন শরীরের হাজারও সমস্যা...
আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈলাক্ত বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকেআখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল । এটি ফাইবার , আন্টিঅক্সিডেন্ট ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ আখরোট এর ভেতরে থাকা নানাবিধ উপাদান মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে উপকারী। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর থেকেই মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায় । এছাড়া গবেষণা বলছে দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ কমাতে আখরোটের ভূমিকা অনস্বীকার্য । তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক আখরোট খাওয়ার উপকারিতা – ১) হার্ট ভালো রাখে :- হার্ট সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ ভূমিকা পালন করে । এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে । ফলে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে যায় আর হার্ট সুস্থ এবং ভালো থাকে। ২) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমায় :- যারা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য চিকিৎসকরা আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । একটি গবেষণা মতে , যে নারীরা সপ্তাহে ২দিন ২৮ গ্রাম আখরোট খেয়েছে তাদের টাইপ- ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ কমে গিয়েছে । যদিও গবেষণাটি শুধু নারীদের ওপর করা হয়েছিল কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে ছেলেদের ক্ষেত্রেও কোনো হেরফের ঘটবে না। ৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ করে :- আখরোটে প্রোটিন , ফাইবার ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এর পরিমান যথাযথ ভাবে রয়েছে । এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে ‘গুড ফ্যাট ‘ বলা হয় , যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই আখরোট রাখবে । ৪) অনিদ্রা দূর করে :- আখরোটে মেলাটোনিন নামক এক প্রকার যৌগ থাকে । এই মেলাটোনিন ঘুমের পক্ষে বিশেষ সহায়ক । কারণ শরীরে মেলাটোনিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘুম ভালো হয়। যারা অনিদ্রা রোগে ভুগছেন তারা নিয়মিত আখরোট খেলে এর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ৫) স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে :- আখরোটে থাকে বায়োটিন ( ভিটামিন বি সেভেন ) যা চুলকে শক্তিশালী করে । এই ভিটামিন চুল পড়া কমিয়ে চুলের গোড়া মজবুত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৬) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে :- ত্বক উজ্বল ও টানটান রাখতে নিয়মিত আখরোট খান কারণ আখরোটে থাকে ভিটামিন ডি এবং প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে free radical এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না । ৭) মানসিক অবসাদ দূর করে :- আখরোট মানসিক অবসাদ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে । পুষ্টিবিদদের মতে , একমুঠো আখরোট কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায় । এই হরমোন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত । এছাড়া এতে থাকে ‘পলিঅ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ‘ যা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ অবস্থায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । তাই মনে অবসাদ এলে আখরোট অবশ্যই খেতে ভুলবে না। ৮) মস্তিস্ক ভালো রাখতে :- আখরোটে বেশ কয়েকটি নিউরোপ্রোটেক্টিভ যৌগ যেমন – ভিটামিন ই ,ফোলেট , মেলাটোনিন ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে আখরোট খাওয়া মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। আখরোট এ থাকা উপাদান পারকিনসন্স রোগ এবং আলজাইমার’স হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের ফাংশন ভাল রাখে । ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধ :- আখরোট খেলে তা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় বিশেষত অগ্ন্যাশয় , প্রস্টেট ও মলদ্বারের। আখরোটে থাকা গামা ,টোকোফেরল ,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ইলেজিক গ্যালিক অ্যাসিড শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ১০) পেটের সমস্যা দূর করে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে :- পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যে খাবারগুলি থেকে শরীরে প্রোটিন আসে ,সেগুলিতে ফাইবারের পরিমান অত্যন্ত কম । আখরোটে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ১১) গর্ভাবস্থায় উপকারী :- গর্ভবতী নারী যাদের ডায়েটে উচ্চমাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তাদের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখা উচিত । এটি গর্ভের শিশুর এলাৰ্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে । ১২) হাড় শক্ত করে :- আখরোটে উপকারী ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে । আখরোট আর্থারাইটিস এর হাত এর হাত থেকেও মুক্তি দান করে থাকে । ১৩) দীর্ঘায়ু লাভ :- স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে , প্রতি সপ্তাহে তিন দিন আখরোট খেলে দীর্ঘ এবং সুস্বাস্থ্য জীবন উপভোগ করতে পারবে ।আখরোট এর মূল্য : প্রতি কেজি : ১,৪০০/- টাকা. ৫০০ গ্রাম ৭৫০/- টাকা । অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
হিমালয়ান পিংক সল্ট I Himalayan Pink Salt I 500 g
Nutritional Information
Serving Size: 4g Sodium Chloride 98.68% Potassium 0.14% Magnesium 0.07% Calcium 0.07% Iron 2.5ppm Copper 0.85 ppm Iodine 33ppm Mangasnese 1.5ppmএপ্রিকট I Apricot I 500 gm
⊕ ⇒ এপ্রিকট'এর মূল্য : ৫০০ গ্রাম ৮২৫/- টাকা অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
অসি বি পিওর ন্যাচারাল হানি I Aussiebee Pure Natural Honey I 500gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::
লাল আটা I Brown Atta I 5 Kg
লাল আটা নাকি সাদা আটা?
লাল কিংবা সাদা; দুটোই গম পিষে তৈরি করা হয়। খোসা সমেত পিষে যেটা তৈরি হয় তা লাল আটা আর খোসা ছাড়ানো রিফাইন করে প্রস্তুত আটা হচ্ছে সাদা আটা। লাল আটার রুটির চেয়ে আমরা ইদানিং রিফাইন করা সাদা আটার রুটি খেতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কিন্তু বেশ কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে যে রিফাইন করা সাদা আটা বিভিন্ন ধাপে আমাদের খাওয়ার উপযুক্ত হয় বলে এর স্বাস্থ্যকর গুণ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। অপরপক্ষে লাল আটার রুটিতে ভিটামিন এবং মিনারেলের মাত্রা সঠিক পরিমাণে থাকে বলে তা আমাদের জন্য বেশ স্বাস্থ্যকর। আসুন, লাল আটার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত জানি।লাল আটার খাদ্য উপাদান :
সাধারণত পুষ্টিকর খাবারে ৫ ধরনের উপাদান থাকে। শক্তি উৎপাদক শর্করা, প্রোটিন, প্রয়োজনীয় ফ্যাট, ভিটামিন এবং মিনারেল। যেকোনো ধরনের শস্যদানাতে এই উপাদানগুলো থাকে যেগুলো আমাদের দেহে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে অর্থাৎ শক্তি জুগিয়ে থাকে এবং কাজ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ফলমূল এবং শাকসবজিতেও প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেল থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারি। সব ধরনের গমের আটা এবং সাদা ময়দাতেও, সাদা ভাত বা বাদামি ভাতেও প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকে। গমের তৈরি লাল আটা স্বাস্থ্যসম্মত ও খুবই পুষ্টিকর। কেননা গমের বাইরের লাল বা বাদামি আবরণে অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এই আবরণ ম্যাগনেশিয়াম নামক খাদ্য উপাদানে ভরপুর। কিন্তু খেতে সুস্বাদু হলেও রিফাইন বা পরিশোধিত সাদা আটার পুষ্টিগুণ অনেক কম। অত্যধিক পরিশোধনের ফলে দেহের জন্য উপকারী কিছু ভিটামিন ও মিনারেল নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া ময়দায় আঁশের পরিমাণ কম, এর গ্লাইসেমিক সূচকও বেশি। সুস্বাস্থ্যের জন্য লাল আটা * গবেষণায় দেখা গেছে, লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। * এই আটায় লিগনান নামক এক ধরনের উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। * লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ ডায়াবেটিস রোগের জন্য উপকারী। কারণ এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। * হৃদযন্ত্রের জন্যও উপকারী। * প্রচুর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকায় দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। * লাল আটা ওজন কমাতে সহায়তা করে। * কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে। লাল আটা ও ডায়াবেটিস লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম থাকে। সাধারণত খাবার খাওয়ার পর তা কত তাড়াতাড়ি রক্তে শোষিত হয় তা নির্ধারণের ইউনিট হচ্ছে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স। শর্করাজাতীয় খাবার যেমন_বিস্কুট, কেক, পিৎজা ইত্যাদি খাওয়ার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। অন্যদিকে লাল আটা খুব অল্প রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের লাল আটার রুটি খেতে পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ে লাল আটা রিফাইন্ড আটায় দেহের জন্য উপকারী ভিটামিনস ও মিনারেলসের ঘাটতি থাকায় তা দেহের রক্ত চাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে আমরা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হই। তাই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবার খেতে হবে।লাল আটা’এর মুল্য : ৫ কেজি ৬০০/- টাকা ।
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য কল করুন ::শেফা’আ মধু I Shefa’a Honey I Best Honey I 500 gm
পেস্তা বাদাম – প্রিমিয়াম কোয়ালিটি I Piesta Nuts – Premium Quality I 500 gm
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।⊕ ⇒ পেস্তা বাদামের মূল্য’এর মূল্য :

Reviews
There are no reviews yet.